চলতি বছরও এসএসসি-সমমান ও এইচএসসি-সমমান পরীক্ষার আগে নির্বাচনী পরীক্ষা না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড। তবে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাইলে প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা নিতে পারবে।
রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ডের বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের এসএসসিতে আইসিটি, ধর্মীয় শিক্ষা এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় এবং এইচএসসিতে আইসিটি এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না। এবছর বিজ্ঞান বিভাগে প্রতিটি বিষয়ে মোট ৪৫ নম্বরের পরীক্ষা হবে। এর মধ্যে সৃজনশীল ৮টি প্রশ্নের মধ্যে তিনটির উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নে ১০ করে ৩০ নম্বরের উত্তর দিতে হবে। এছাড়া নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে ১৫টির, মোট নম্বর ১৫।
বক্ষ ও এ্যাজমা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডাঃ রাশেদুল হাসান
মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগে ৫৫ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হবে। তার মধ্যে ১১টি সৃজনশীল প্রশ্নের ৪টির উত্তর দিতে হবে। প্রতিটিতে ১০ করে অর্থাৎ ৪০ নম্বরের উত্তর দিতে হবে। এছাড়া ১৫ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন থাকবে। শুরুতে নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে, এরপর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। সব মিলিয়ে পরীক্ষার সময় দুই ঘণ্টা করে নির্ধারণ করা হয়েছে।
আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ডের সভাপতি (চলতি দায়িত্ব) অধ্যাপক তপন কুমার সরকার রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় জাগো নিউজকে বলেন, আজ বিকালে সব শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানদের উপস্থিতিতে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা সংক্রান্ত কিছু বিষয়ে আলোচনার মাধ্যমে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে যেসব বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল তার আলোকে আমরা কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেসব লিখিত আকারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে সব শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
0 Comments
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me. Thanks you watching my content. Please like, Follow, Subscribe.