করোনাভাইরাসের মহামারীতে স্তব্ধ পুরো বিশ্ব। এর সংক্রমণ থেকে বাঁচতে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিতে দেখা গেছে। অনেক দেশই লকডাউন বা শাটডাউন দিয়েছে করোনার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে। প্রশ্ন উঠেছে এই লকডাউন মূলত কত দিন চলবে আর এর মধ্য দিয়ে কতটুকু করোনা মোকাবিলা করা যাবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধানম গেব্রেইয়েসাস এ বিষয়ে বুধবার এক প্রেস বিফ্রিংয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা তুলে ধরেছেন। তার কথায়, অনেক দেশই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে যে কখন এবং কীভাবে এসব পদক্ষেপগুলো শিথিল করা যায়। এই জনসংখ্যাবিষয়ক পদক্ষেপগুলো কার্যকর থাকার সময়টাতে দেশগুলো কী ব্যবস্থা নেয় - তার ওপর এর উত্তর নির্ভর করছে। মানুষকে ঘরে থাকতে বলা এবং তাদের চলাচল বন্ধ করার অর্থ হচ্ছে সময় নেয়া এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর চাপ সরিয়ে ফেলা যায়।
তবে দেশগুলোর এসব পদক্ষেপ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কা কমাতে পারবে না। এই লকডাউনের সময়টাতে ভাইরাসটিকে 'অ্যাটাক (হামলা)' করার জন্য তৈরি হতে দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কিন্তু কীভাবে এই সময়টাকে কাজে লাগাবে এসব দেশ- সেটিও একটি প্রশ্ন। আর এর জবাবও দিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক গেব্রেইয়েসাস। যে ৬টি কাজ একান্ত জরুরি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, লকডাউন বা শাটডাউন পরিস্থিতিতে দেশগুলোকে ছয়টি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে।
এগুলো হলো :
১. যতটা সম্ভব পারা যায় স্বাস্থ্য সেবা ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সংখ্যা বাড়াতে হবে, তাদের প্রশিক্ষণ ও সেবা কাজে নিয়োগ করতে হবে।
২. কমিউনিটি লেভেলে সংক্রমণ হতে পারে; এমন প্রতিটি ঘটনা খুঁজে বের করার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. টেস্ট করার জন্য সকল ধরনের ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করতে হবে।
৪. রোগীদের চিকিৎসা এবং তাদের আইসোলেট করার জন্য পর্যাপ্ত সুবিধার ব্যবস্থা করতে হবে।
৫. রোগীদের সংস্পর্শে আসা প্রত্যেকের কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করার জন্য একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
৬. ইতিমধ্যে কোভিড-১৯ মোকাবেলা করার জন্য গৃহীত সরকারি পদক্ষেপগুলো পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এসব ব্যবস্থা নেয়াকেই সবচেয়ে ভালো পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটির দাবি, এসব ব্যবস্থাই ভাইরাসটির সংক্রমণ কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায়, যাতে পরবর্তীতে এটি আবার না ছড়াতে পারে। এসব ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পর স্কুল-কলেজ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুললেও অসুবিধা নেই, যতক্ষণ না আবারও ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু না হয়।
গেব্রেইয়েসাস বলছেন, কঠোর সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার চাইতে করোনাভাইরাস আক্রান্তদের 'খুজে বের করা, আইসোলেট করা, টেস্ট করা এবং নজরদারিতে রাখা'র বিষয়ে আগ্রাসী পদক্ষেপ নিতে পারলেই সবচেয়ে দ্রুততম সময়ে ও কার্যকর উপায়ে ভাইরাসটিকে প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।
করোনাভাইরাসের মহামারীতে স্তব্ধ পুরো বিশ্ব। এর সংক্রমণ থেকে বাঁচতে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিতে দেখা গেছে। অনেক দেশই লকডাউন বা শাটডাউন দিয়েছে করোনার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে। প্রশ্ন উঠেছে এই লকডাউন মূলত কত দিন চলবে আর এর মধ্য দিয়ে কতটুকু করোনা মোকাবিলা করা যাবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধানম গেব্রেইয়েসাস এ বিষয়ে বুধবার এক প্রেস বিফ্রিংয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা তুলে ধরেছেন। তার কথায়, অনেক দেশই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে যে কখন এবং কীভাবে এসব পদক্ষেপগুলো শিথিল করা যায়। এই জনসংখ্যাবিষয়ক পদক্ষেপগুলো কার্যকর থাকার সময়টাতে দেশগুলো কী ব্যবস্থা নেয় - তার ওপর এর উত্তর নির্ভর করছে। মানুষকে ঘরে থাকতে বলা এবং তাদের চলাচল বন্ধ করার অর্থ হচ্ছে সময় নেয়া এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর চাপ সরিয়ে ফেলা যায়।
তবে দেশগুলোর এসব পদক্ষেপ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের আশঙ্কা কমাতে পারবে না। এই লকডাউনের সময়টাতে ভাইরাসটিকে 'অ্যাটাক (হামলা)' করার জন্য তৈরি হতে দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কিন্তু কীভাবে এই সময়টাকে কাজে লাগাবে এসব দেশ- সেটিও একটি প্রশ্ন। আর এর জবাবও দিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক গেব্রেইয়েসাস। যে ৬টি কাজ একান্ত জরুরি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, লকডাউন বা শাটডাউন পরিস্থিতিতে দেশগুলোকে ছয়টি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে।
এগুলো হলো :
১. যতটা সম্ভব পারা যায় স্বাস্থ্য সেবা ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সংখ্যা বাড়াতে হবে, তাদের প্রশিক্ষণ ও সেবা কাজে নিয়োগ করতে হবে।
২. কমিউনিটি লেভেলে সংক্রমণ হতে পারে; এমন প্রতিটি ঘটনা খুঁজে বের করার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. টেস্ট করার জন্য সকল ধরনের ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করতে হবে।
৪. রোগীদের চিকিৎসা এবং তাদের আইসোলেট করার জন্য পর্যাপ্ত সুবিধার ব্যবস্থা করতে হবে।
৫. রোগীদের সংস্পর্শে আসা প্রত্যেকের কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করার জন্য একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
৬. ইতিমধ্যে কোভিড-১৯ মোকাবেলা করার জন্য গৃহীত সরকারি পদক্ষেপগুলো পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।
১. যতটা সম্ভব পারা যায় স্বাস্থ্য সেবা ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সংখ্যা বাড়াতে হবে, তাদের প্রশিক্ষণ ও সেবা কাজে নিয়োগ করতে হবে।
২. কমিউনিটি লেভেলে সংক্রমণ হতে পারে; এমন প্রতিটি ঘটনা খুঁজে বের করার ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. টেস্ট করার জন্য সকল ধরনের ব্যবস্থা ত্বরান্বিত করতে হবে।
৪. রোগীদের চিকিৎসা এবং তাদের আইসোলেট করার জন্য পর্যাপ্ত সুবিধার ব্যবস্থা করতে হবে।
৫. রোগীদের সংস্পর্শে আসা প্রত্যেকের কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করার জন্য একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
৬. ইতিমধ্যে কোভিড-১৯ মোকাবেলা করার জন্য গৃহীত সরকারি পদক্ষেপগুলো পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এসব ব্যবস্থা নেয়াকেই সবচেয়ে ভালো পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সংস্থাটির দাবি, এসব ব্যবস্থাই ভাইরাসটির সংক্রমণ কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায়, যাতে পরবর্তীতে এটি আবার না ছড়াতে পারে। এসব ব্যবস্থা নিশ্চিত করার পর স্কুল-কলেজ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুললেও অসুবিধা নেই, যতক্ষণ না আবারও ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু না হয়।
গেব্রেইয়েসাস বলছেন, কঠোর সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার চাইতে করোনাভাইরাস আক্রান্তদের 'খুজে বের করা, আইসোলেট করা, টেস্ট করা এবং নজরদারিতে রাখা'র বিষয়ে আগ্রাসী পদক্ষেপ নিতে পারলেই সবচেয়ে দ্রুততম সময়ে ও কার্যকর উপায়ে ভাইরাসটিকে প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।
0 Comments
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me. Thanks you watching my content. Please like, Follow, Subscribe.