কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয়
বচন ধাঁধাঁ, 1000 শালি দুলাভাই এর
রসের ধাঁধা ধাধা ধাঁধাঁর আসর,~বাংলা ধাঁধা কালেকশন, bangla Dhadha, খনার জনপ্রিয় ১৮৫টি
বচন, (khanar bachan)
Khannar khanar biography life story, খনার
বচন, Khonar Bochon , কালিদাস পণ্ডিতের ধাঁধাঁ - ১, গোপাল ভাঁড়
ধাঁধাঁ এর আসল পরিচয়
খনার জীবনী/ জীবন কাহিনী
টিকটিকি নিয়ে গ্রাম বাংলায়
একটি লোকবিশ্বাস প্রচলিত আছে। কেউ কোনো
কথা বলার সময় যদি
কোনো টিকটিকি পরপর তিনবার টিক
টিক টিক করে ডেকে
উঠে তাহলে সকলে ধরে নেয়
কথাটি সত্য এবং সঠিক।কোনো বিষয়
সম্পর্কে পরিষ্কার করে কিছু জানা
নেই, আনুমানিক কিছু একটা ধারণা
করে কেউ কিছু একটা
বললো, এমন মুহূর্তে টিকটিকি
ডেকে উঠলে মানুষ ধরে
নেয় ঐ ধারণাটিই সঠিক।
টিকটিকি কীভাবে ঘটনা বা তথ্যের
সঠিক বেঠিক সম্বন্ধে জানে? আর মানুষই বা
কেন টিকটিকির ডাককে সত্য বা সঠিকের
মাপকাঠি বলে ধরে নেয়?
এর কারণ অনুসন্ধান করতে
গেলে চলে আসবে খনা
নামের এক নারীর লোকজ
ইতিহাস। কথিত আছে খনা
ছিলেন একজন বিদুষী নারী।
তার নামে অনেকগুলো ছড়া-বচন প্রচলিত আছে
গ্রামে গ্রামে মানুষের মুখে মুখে। সেসব
বচনে দেখা যায় কৃষি
বিষয়ে, খাদ্য বিষয়ে, আবহাওয়া বিষয়ে তার গভীর পাণ্ডিত্য।
কখন কোন কাজ করলে
ভালো হবে, কোন মাসে
কোন ফসলের বীজ বপন করলে
উত্তম হবে, কোন পরিস্থিতিতে
ঝড়, তুফান, বন্যা হবে ইত্যাদি সকল
বিষয়ে তার বাস্তবসম্মত উপদেশ
ছিল। অনেকগুলোর মাঝে কয়েটি উদাহরণ
তুলে ধরছি-
ষোল চাষে মুলা,
তার অর্ধেক তুলা;
তার অর্ধেক ধান,
বিনা চাষে পান।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
এটির মানে হলো ১৬টি
চাষ দিয়ে মূলা বপন
করলে ফলন পাওয়া যাবে
ভালো। তুলা চাষ করতে
হলে এর অর্ধেক চাষ
অর্থাৎ ৮টি চাষ দিলেই
হবে। ধান রোপণে এত
চাষের প্রয়োজন নেই, মূলার অর্ধেক
পরিমাণ অর্থাৎ ৪টি চাষ হলেই
যথেষ্ট। অন্যদিকে পান উৎপাদন করলে
কোনো চাষেরই প্রয়োজন নেই।
শীষ দেখে বিশ দিন
কাটতে মাড়তে দশ দিন।
অর্থাৎ চাষি যখন তার
ধানের গাছে শীষ দেখতে
পাবে তার ঠিক ২০
দিন পরেই যেন সে
ধান কেটে নেয়। শীষ
বের হবার ২০ দিন
পর ধান কাটার এবং
মাড়াই করার উপযুক্ত সময়।
শুনরে বাপু চাষার বেটা
মাটির মধ্যে বেলে যেটা
তাতে যদি বুনিস পটল
তাতে তোর আশা সফল
অর্থাৎ বেলে মাটিতে যদি
পটল চাষ করা হয়
তাহলে চাষি তার আশা
অনুরূপ ফলন পাবে। এগুলো
বাদেও আরো শত শত
খনার বচন প্রচলিত আছে
লোককথায়।
কিন্তু একজন নারীর এমন
প্রাজ্ঞা স্বাভাবিক ছিল না সে
সময়। তার প্রজ্ঞায় ঈর্ষান্বিত
হয়ে, তার কাছে তর্কে
হেরে গিয়ে, তাকে দমিয়ে রাখার
জন্য, চিরকালের জন্য তার মুখ
বন্ধ করে দেবার জন্য
শ্বশুর ও স্বামী মিলে
তার জিব কেটে দেয়।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
ঘটনাক্রমে সে জিবের কর্তিত
অংশ খেয়ে ফেলে একটি
টিকটিকি। ফলে টিকটিকিটিটি খনার
জ্ঞান লাভ করে। ভালো-মন্দ, সঠিক-বেঠিক, সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারে। জ্ঞান
লাভ করলেও মানুষের মতো কথা তো
আর বলতে পারে না।
তাই মানুষের কোনো কথায় সত্যতা
বা সঠিকতা পেলে তাতে সমর্থন
দেয় টিক টিক টিক
শব্দের মাধ্যমে। এরপর ধীরে ধীরে
ঐ টিকটিকির বংশধর বাড়তে থাকে এবং খনার
জ্ঞান সম্পন্ন টিকটিকিতে দেশ ছেয়ে যেতে
থাকে। বর্তমানে যেসব টিকটিকি দেখতে
পাই তার সবই সেই
খনার জিব খাওয়া টিকটিকির
বংশধর। তারা উপযুক্ত সময়ে
টিক টিক শব্দের মাধ্যমে
জানিয়ে দেয় সত্যের সমর্থন।
লোককথা অনুসারে টিকটিকির সাথে জড়িয়ে আছে
খনার ইতিহাস। ছবি: ম্যালকম মার্শাল
বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে
বলতে হবে টিকটিকির ঘটনার
কোনো ভিত্তি নেই। কারো জিব
খেয়ে কেউ তার জ্ঞান
অর্জন করতে পারে না।
আর জ্ঞান জিহ্বাতেও থাকে না, থাকে
মস্তিষ্কে। মস্তিষ্ক খেলেও কোনো লাভ নেই,
সেগুলো খাবার হিসেবে পেটে গিয়ে হজম
হয়ে যাবে। তাছাড়া টিকটিকির পক্ষে মানুষের ভাষাও অনুধাবন করা সম্ভব নয়।
অনুধাবন করলেও তার সত্য-মিথ্যা
যাচাই করার ক্ষমতা নেই।
এ ঘটনা স্রেফ একটি
উপকথা বা লোকবিশ্বাস ব্যতীত
আর কিছুই নয়।
তবে টিকটিকির জিব খাবার ঘটনা
সত্য হোক আর মিথ্যা
হোক, খনা নামে একজন
জ্ঞানী নারীর অস্তিত্ব যে ছিল এবং
কোনো কারণবশত তার জিব যে
কেটে ফেলা হয়েছে এটি
সত্য।
তার অস্তিত্ব ও তার জিব
কাটার ঘটনা সম্বন্ধে বিভিন্ন
তথ্য পাওয়া গেলেও তার জন্ম কোথায়
হয়েছিল, কীভাবে বেড়ে উঠেছিল, পিতামাতা
কে, এসব ব্যাপারে স্পষ্ট
কোনো তথ্য পাওয়া যায়
না। অস্পষ্ট কিছু ধারণা প্রচলিত
আছে শুধুমাত্র।
একটি ধারণা অনুসারে তার জন্ম হয়েছিল
পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার বারাসতের দেউলি গ্রামে।সেখানে
তার বাবার নাম অটনাচার্য। বাবার
নাম কীভাবে এখন বেরিয়ে এলো?
অটনাচার্যই যে তার বাবা
এর শক্ত কোনো ভিত্তি
নেই। শুধু খনার একটি
বচনে তার উল্লেখ আছে
বলে একেই তার বাবা
বলে অনুমান করা হয়। বচনটি
এরকম- “আমি অটনাচার্যের বেটি,
গণতে গাঁথতে কারে বা আঁটি।”
এটি যদি তার পরিচয়
হয়ে থাকে তাহলে এই
ধারণা অনুসারে খনা বেড়ে উঠেছিল
রাজা ধর্মকেতুর আমলে। সে এলাকায় মাটি
খনন করে বেশ কিছু
প্রাচীন নিদর্শন পাওয়া গেছে। ধারণা করা হয় এগুলো
রাজা ধর্মকেতুর রাজ্যে চন্দ্রকেতুর ধ্বংসাবশেষ। স্থানীয় লোকেরা এখানে একটি পাকা সমাধি
বা ঢিবির মতো অংশ খুঁজে
পান। তাদের ধারণা এটিই খনার সমাধি।
এ ধারণা থেকে তারা একে
‘খনা-মিহির ঢিবি’ বলেও ডাকে।
তবে প্রত্নতত্ত্ববিদরা বলছেন এসব নিদর্শন আরো
অনেক প্রাচীন। সম্ভাব্য যে যে সময়ে
খনা পৃথিবীতে বিচরণ করেন তার চেয়েও
অনেক আগের। সে হিসেবে এখানেই
খনার সমাধি আছে এরকম তথ্যের
সত্যতা নিশ্চিত হয় না।
আরেকটি ধারণা বলছে, খনা ছিলেন সিংহল
রাজ্যের রাজকন্যা। আর এদিকে রাজা
বিক্রমাদিত্যের রাজ্যের জ্যোতিষবিদ ছিলেন বরাহ। জ্যোতিষবিদ্যায় তার দখল ছিল
বেশ। কথিত আছে, একদিন
তার পুত্র মিহিরের কোষ্ঠী গণনা করে দেখতে
পান তার আয়ু আর
মাত্র এক বছর আছে।
এত অল্প আয়ু দেশে
আশা ছেড়ে দিয়ে ছেলেকে
একটি পাত্রের মাঝে ভরে ভাসিয়ে
দেন সমুদ্রের জলে। সেই পাত্র
ভাসতে ভাসতে এসে ঠেকে সিংহল
দ্বীপে। সিংহলের রাজা তাকে তুলে
নিয়ে লালন পালন করতে
থাকে। ছেলেটি বড় হলে নিজের
কন্যা লীলাবতীর সাথে বিয়ে দেন।
লীলাবতীই পরবর্তীতে খনা নামে সকলের
কাছে পরিচিত হয়। লীলাবতী ও
মিহির পরবর্তীতে ঘটনাক্রমে বাংলায় চলে আসেন।
তার নাম কীভাবে খনা
হলো এটিও ভাবার বিষয়।
প্রচলিত ধারণা অনুসারে লীলাবতীর জন্ম হয়েছিল এক
শুভক্ষণে। এজন্য তিনি ক্ষণা। এখান
থেকেই পরিবর্তিত হয়ে খনা নামটি
এসেছে। আরেকটি ধারণানুসারে খনা নামের উৎপত্তি
ভিন্ন। উড়িয়া ভাষায় খোনা মানে হলো
বোবা। লীলাবতীর জিব কেটে দেবার
ফলে তিনি বোবা হয়ে
যান বলে সেখান থেকে
তার নাম খোনা বা
খনা হয়ে থাকতে পারে।
তিনি কত আগে জীবনকাল
অতিবাহিত করেছিলেন সেটি নিয়েও মতভেদ
আছে। কেউ কেউ অনুমান
করেন ৮০০ থেকে ১১০০
খ্রিস্টাব্দের মাঝে কোনো একসময়ে
তার জীবনকাল ব্যাপ্ত ছিল। কিন্তু তার
শ্বশুর হিসেবে যদি রাজ জ্যোতিষবিদ
বরাহকে মেনে নেয়া হয়
তাহলে বাধে আরেক বিপত্তি।
কারণ বরাহের জীবনকাল ৫০৫ থেকে ৫৮৭
খ্রিস্টাব্দ। তারা যদি পুত্রবধূ-শ্বশুর সম্পর্কের হয়ে থাকে তাহলে
তাদের জীবনকালের মাঝে ৩০০ বছরের
ব্যবধান থাকবে না কোনোক্রমেই।
আবার তাকে বেশি আগের
বলে ধরে নিলেও বাধে
সমস্যা। কারণ তৎকালে যে
ভাষার প্রচলন ছিল তার সাথে
খনার বচনের মিল পাওয়া যায়
না। খনার বচন অপেক্ষাকৃত
আধুনিক। এ ভাষার বয়স
কোনোভাবেই চার শত বছরের
বেশি হবে না।
উল্লেখ্য ভাষা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত
হয়। খুব সুন্দর একটি
উদাহরণ দিতে পারি। চর্যাপদের
কবিতা, মাইকেল মধুসূদন দত্তের কবিতা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা বিবেচনা করুন। খেয়াল করলে সহজেই ধরে
ফেলা যায় প্রাচীনকালের ক্রম
অনুসারে এদেরকে সাজানো হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতে যে কেউই চেষ্টা
করলে সহজে অনুধাবন করতে
পারবে, মাইকেল মধুসূদন দত্তের কবিতা অনুধাবন করতে যথেষ্ট বেগ
পেতে হবে, কারণ কবিতার
ভাষা রবীন্দ্রনাথের কাল থেকে আরো
আগের। অন্যদিকে চর্যাপদের কবিতা পড়ে বুঝতে গেলে
রীতিমতো গবেষক হওয়া লাগবে। এটি
বাংলা ভাষার প্রাচীনতম নিদর্শন। এই ছোট্ট একটি
তুলনা থেকেও বোঝা যায় খনার
বচনগুলো কখনোই চার শত বছর
আগে রচিত হয়নি।
তবে এখানেও একটি কথা থেকে
যায়। খনার বচনগুলোর কোনো
লিখিত রূপ ছিল না।
এগুলো মানুষের মুখে মুখে বেঁচে
ছিল এতদিন। এক প্রজন্ম থেকে
আরেক প্রজন্মে বয়ে গেছে সময়ে
সময়ে। মানুষের মুখে মুখে বেঁচে
রয়েছিল বলে স্বাভাবিকই এর
মাঝে পরিবর্তন আসবে। সময় অনুসারে পরিবর্তন
আসবে, পরিবেশ অনুসারে পরিবর্তন আসবে, সংস্কৃতি অনুসারে পরিবর্তন আসবে। এটাই স্বাভাবিক। এজন্যই
সময়ের সাথে সাথে ভাষা
পরিবর্তিত হয়। সে কারণে
হতো খনার বচনগুলোও ধীরে
ধীরে পরিবর্তিত হয়ে গেছে। হয়তো
শুরুতে বচনগুলো প্রাচীনই ছিল, সময়ের সাথে
সাথে মানুষের মুখে মুখে সেগুলো
বিবর্তিত হয়ে আজকের রূপে
এসে দাঁড়িয়েছে।
বাংলা ভাষার প্রাচীন রূপ, ভাষা প্রতিনিয়ত
পরিবর্তিত হয়। ছবি: বিডিনিউজ২৪
খনার বচন নিয়ে আরো
একটি প্রশ্ন দেখা দেয়। এখানে
কৃষি, আবহাওয়া, খাদ্য, জ্যোতিষবিদ্যা সম্বন্ধে অনেক জ্ঞানগর্ভ কথা
বলা আছে। একজনের পক্ষে
এতকিছু জানা সম্ভব নয়।
বর্তমানের শিক্ষা পদ্ধতিতে কেউ বই পুস্তক
পড়ে স্বল্প সময়ে অনেক কিছু
জেনে ফেলতে পারে। কিন্তু সে সময়ে কোনোকিছু
সম্বন্ধে জানতে হলে লাগতো দীর্ঘদিনের
অভিজ্ঞতা। এত বিষয় সম্বন্ধে
আলোচনা করা হয়েছে যে
একজনের পক্ষে এত বিষয়ে অভিজ্ঞতা
লাভ করা কখনোই সম্ভব
নয়।
এর একটি সমাধান হতে
পারে এমন- যুগে যুগে
বিভিন্ন সময়ে মানুষ তাদের
অভিজ্ঞতা থেকে নানা ধরনের
শ্লোক তৈরি করেছে। সেগুলো
প্রচলিতও হয়েছে। পরবর্তীতে সেসব শ্লোক বিশেষ
ব্যক্তির নামে প্রচলিত না
হয়ে সবগুলো একত্রে একজন ব্যক্তি খনার
নামে প্রচলিত হয়েছে। এখান থেকে একটি
প্রশ্ন জাগে খনা নামে
কেউ কি আদৌ ছিল?
খনা কি আদৌ এই
বচনগুলোর প্রবক্তা?
উত্তর হলো হ্যাঁ, খনা
নামে একজন নারীর অস্তিত্ব
ছিল এতে কোনো সন্দেহ
নেই।
পাশাপাশি
তিনি বেশ কতগুলো শ্লোক
বা বচন প্রদান করেছিলেন
তাতেও কোনো সন্দেহ নেই।
সন্দেহ
হলো খনার বচনের সবগুলোই
তিনি প্রদান করেছেন কিনা? সবগুলোর প্রদত্তা তিনি না হওয়াটাই
বাস্তবসম্মত। এক্ষেত্রে যেটা হয়েছে, তিনি
কৃষি, আবহাওয়া, খাদ্য সম্বন্ধে বেশ কিছু বচন
প্রদান করেছিলেন। সেগুলো মানুষের কাছে পরিচিতি লাভ
করেছিল। পরবর্তীতে কৃষি নিয়ে, আবহাওয়া
নিয়ে, খাদ্য নিয়ে অন্যান্য যারাই
কোনো শ্লোক বা বচন প্রদান
করেছে সেগুলো খনার নামে পরিচিতি
পেয়েছে। এ হিসেবে গ্রাম
বাংলার শত শত বছরের
হাজার হাজার মানুষ খনার বচনের রচয়িতা।
তারা সকলে মিলে এক
অভিন্ন খনা। এটাই সবচেয়ে
বাস্তবসম্মত সমাধান।
হাজার হাজার মানুষের অবদান লুকিয়ে আছে খনার বচনে।
ছবি: সংগৃহীত
এদিকে খনার পরিণতির কথাও
প্রণিধানযোগ্য। খনার শ্বশুর বরাহ
কাজ করতেন বিক্রমাদিত্যের রাজ্যের রাজসভায়। খনার স্বামী মিহির
একসময় পিতার সাথে রাজসভায় কাজে
যোগ দেন এবং জ্যোতিষবিদ্যায়
বুৎপত্তি লাভ করেন। একসময়
তারা গণনায় একটি সমস্যা দেখা
দেয়। কোনোভাবেই সে সমস্যা সমাধান
করা যাচ্ছিল না। এমতাবস্থায় এ
সমস্যা সমাধান করে দেন লীলাবতী
তথা খনা। সমাধান করে
দৃষ্টি আকর্ষণ করেন রাজার। এতে
সভার পদ হারানোর সম্ভাবনা
দেখেন শ্বশুর। একপর্যায়ে সম্ভবত খনার সাথে তার
তর্কও হয়। একজন নারীর
তর্কে না পেরে এবং
রাজ সভাসদের পদ হারানোর ভয়ে
পুত্রকে আদেশ দেন তার
জিহ্বা কেটে নিতেযেন আর কোনোদিন কথা
বলতে না পারে।
স্বামী ও শ্বশুর মিলে
তার জিহ্বা কেটে দিলে সেখান
থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। অতিরিক্ত
রক্তক্ষরণে তাতেই খনা মৃত্যুবরণ করেন।
কথিত আছে, জিহ্বা কেটে
ফেলার আগে তিনি ফরিয়াদ
জানিয়েছিলেন তার কিছু কথা
বলার আছে, কারণ জিহ্বা
কেটে ফেললে সেগুলো আর বলা সম্ভব
হবে না। তাকে অনুমতি
দেয়া হলো। একজন সে
কথাগুলো লিখে রাখার চেষ্টা
করলো কিংবা শ্রুতিতে ধরে রাখার চেষ্টা
করলো। সেগুলোই পরবর্তীতে খনার বচন হিসেবে
পরিচিতি লাভ করে।
খনাকে আসলে বাহ্যিকভাবে মেরে
ফেলেছে, কিন্তু এটিই তাকে আত্মিকভাবে
শতগুণ শক্তিতে বাঁচিয়ে রেখেছে। তারা যদি জিহ্বা
কাটার মাধ্যমে তাকে না মারতো
তাহলে হয়তো লীলাবতী হারিয়ে
যেতো শত শত শ্লোক
ও বচন রচয়িতার মাঝে।
অন্যদেরকে যেমন কেউ মনে
রাখেনি, তাকেও কেউ মনে রাখতো
না। তার এই মৃত্যুই
যেন যুগের পর যুগ বাঁচিয়ে
রেখেছে তাকে।
খনাকে নিয়ে লেখা হচ্ছে
বই, খনা মরেনি, বেঁচে
আছে মানুষের মাঝে। ছবি: লেখক
Final advice
ইতিহাস কথিত আছে খনা
ছিলেন একজন বিদুষী নারী।
তার নামে অনেকগুলো ছড়া-বচন প্রচলিত আছে
গ্রামে গ্রামে মানুষের মুখে মুখে। সেসব
বচনে দেখা যায় কৃষি
বিষয়ে, খাদ্য বিষয়ে, আবহাওয়া বিষয়ে তার গভীর পাণ্ডিত্য।
কখন কোন কাজ করলে
ভালো হবে, কোন মাসে
কোন ফসলের বীজ বপন করলে
উত্তম হবে, কোন পরিস্থিতিতে
ঝড়, তুফান, বন্যা হবে ইত্যাদি সকল
বিষয়ে তার বাস্তবসম্মত উপদেশ
ছিল।
কিন্তু একজন নারীর এমন
প্রাজ্ঞা স্বাভাবিক ছিল না সে
সময়। তার প্রজ্ঞায় ঈর্ষান্বিত
হয়ে, তার কাছে তর্কে
হেরে গিয়ে, তাকে দমিয়ে রাখার
জন্য, চিরকালের জন্য তার মুখ
বন্ধ করে দেবার জন্য
শ্বশুর ও স্বামী মিলে
তার জিব কেটে দেয়।
খনার শ্বশুর বরাহ কাজ করতেন
বিক্রমাদিত্যের রাজ্যের রাজসভায়। খনার স্বামী মিহির
একসময় পিতার সাথে রাজসভায় কাজে
যোগ দেন এবং জ্যোতিষবিদ্যায়
বুৎপত্তি লাভ করেন। একসময়
তারা গণনায় একটি সমস্যা দেখা
দেয়। কোনোভাবেই সে সমস্যা সমাধান
করা যাচ্ছিল না। এমতাবস্থায় এ
সমস্যা সমাধান করে দেন লীলাবতী
তথা খনা। সমাধান করে
দৃষ্টি আকর্ষণ করেন রাজার। এতে
সভার পদ হারানোর সম্ভাবনা
দেখেন শ্বশুর। একপর্যায়ে সম্ভবত খনার সাথে তার
তর্কও হয়। একজন নারীর
তর্কে না পেরে এবং
রাজ সভাসদের পদ হারানোর ভয়ে
পুত্রকে আদেশ দেন তার
জিহ্বা কেটে নিতে যেন আর
কোনোদিন কথা বলতে না
পারে।
স্বামী ও শ্বশুর মিলে
তার জিহ্বা কেটে দিলে সেখান
থেকে প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। অতিরিক্ত
রক্তক্ষরণে তাতেই খনা মৃত্যুবরণ করেন। ঘটনাক্রমে সে জিবের কর্তিত
অংশ খেয়ে ফেলে একটি
টিকটিকি। ফলে টিকটিকিটিটি খনার
জ্ঞান লাভ করে। ভালো-মন্দ, সঠিক-বেঠিক, সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারে। জ্ঞান
লাভ করলেও মানুষের মতো কথা তো
আর বলতে পারে না।
তাই মানুষের কোনো কথায় সত্যতা
বা সঠিকতা পেলে তাতে সমর্থন
দেয় টিক টিক টিক
শব্দের মাধ্যমে। এরপর ধীরে ধীরে
ঐ টিকটিকির বংশধর বাড়তে থাকে এবং খনার
জ্ঞান সম্পন্ন টিকটিকিতে দেশ ছেয়ে যেতে
থাকে। বর্তমানে যেসব টিকটিকি দেখতে
পাই তার সবই সেই
খনার জিব খাওয়া টিকটিকির
বংশধর। কথিত আছে, জিহ্বা
কেটে ফেলার আগে তিনি ফরিয়াদ
জানিয়েছিলেন তার কিছু কথা
বলার আছে, কারণ জিহ্বা
কেটে ফেললে সেগুলো আর বলা সম্ভব
হবে না। তাকে অনুমতি
দেয়া হলো। একজন সে
কথাগুলো লিখে রাখার চেষ্টা
করলো কিংবা শ্রুতিতে ধরে রাখার চেষ্টা
করলো। সেগুলোই পরবর্তীতে খনার বচন হিসেবে
পরিচিতি লাভ করে।
খনাকে আসলে বাহ্যিকভাবে মেরে
ফেলেছে, কিন্তু এটিই তাকে আত্মিকভাবে
শতগুণ শক্তিতে বাঁচিয়ে রেখেছে। তারা যদি জিহ্বা
কাটার মাধ্যমে তাকে না মারতো
তাহলে হয়তো লীলাবতী হারিয়ে
যেতো শত শত শ্লোক
ও বচন রচয়িতার মাঝে।
অন্যদেরকে যেমন কেউ মনে
রাখেনি, তাকেও কেউ মনে রাখতো
না। তার এই মৃত্যুই
যেন যুগের পর যুগ বাঁচিয়ে
রেখেছে তাকে।
শোন সব্বাই খনার কাহিনী এবারে
মধ্যযুগের বঙ্গভূমিতে
এক ছিল মেয়ে, তার
নাম খনা
প্রথম মহিলা কবি বাংলার
তার জিব কেটে নিলো
পাঁচজনা
জিব কেটে নেওয়া খনার
বচন
সাগরে পাহাড়ে আকাশে ছড়িয়ে পড়ল।
খনা নামের সেই মেয়েটিই শুধু
রক্তক্ষরণে মরলো।
(মল্লিকা সেনগুপ্ত, খনার গান)
তথ্যসূত্র
উপদেশ মুলক
বাণী চিরন্তণীঃ বাণী তালিকা ক্ষণার
বচন
লোককথা অনুসারে টিকটিকির সাথে জড়িয়ে আছে
খনার ইতিহাস। ছবি: ম্যালকম মার্শাল
“আমি অটনাচার্যের বেটি, গণতে গাঁথতে কারে
বা আঁটি।”
ষোল চাষে মুলা,তার
অর্ধেক তুলা;
তার অর্ধেক ধান,বিনা চাষে
পান।
শীষ দেখে বিশ দিন
কাটতে মাড়তে দশ দিন।
শুনরে বাপু চাষার বেটা
মাটির মধ্যে বেলে যেটা
তাতে যদি বুনিস পটল
তাতে তোর আশা সফল
“ যদি থাকে বন্ধুরে মন
গাং সাঁতরাইতে কতক্ষণ। ” ক্ষণা “
কাচায় না নোয়ালে বাশ,
পাকলে করে ঠাস ঠাস!
” ক্ষণা “
পুকুরে তে পানি নাই,
পাতা কেনো ভাসে যার
কথা মনে করি সেই
কেনো হাসে ? ” ক্ষণা “
একে তে নাচুনী বুড়ি,
তার উপর ঢোলের বারি
” ক্ষণা “
শোয় সকাল ওঠে তার
কড়ি না বৈদ্য লুটে
” ক্ষণা “
নিজের বেলায় আটিঁগাটি, পরের বেলায় চিমটি
কাটি। ” ক্ষণা “
যদি বর্ষে মাঘের শেষ ধন্যি রাজার
পুণ্যি দেশ ” ক্ষণা “
বেঙ ডাকে ঘন ঘন
শীঘ্র হবে বৃষ্টি জান।
” ক্ষণা “
নিত্যি নিত্যি ফল খাও, বদ্যি
বাড়ি নাহি যাও। ” ক্ষণা
“
যদি হয় সুজন এক
পিড়িতে নয় জন। যদি
হয় কুজন নয় পিড়িতে
নয় জন ” ক্ষণা “
সাত হাতে, তিন বিঘাতে কলা
লাগাবে মায়ে পুতে। কলা লাগিয়ে না
কাটবে পাত, তাতেই কাপড়
তাতেই ভাত। ” ক্ষণা “
ভাই বড়ো ধন, রক্তের
বাঁধন যদি ও পৃথক
হয়, নারীর কারন। ” ক্ষণা “
যদি বর্ষে কাতি, রাজা বাঁধে হাতি
” ক্ষণা “
নদীর জল ঘোলাও ভালো,
জাতের মেয়ে কালোও ভালো ” ক্ষণা “
চোরের মার বড় গলা
লাফ দিয়ে খায় গাছের কলা
” ক্ষণা “
বারো মাসে বারো ফল
না খেলে যায় রসাতল।
” ক্ষণা “
বাঁশের ধারে হলুদ দিলে
খনা বলে দ্বিগুণ বাড়ে।
” ক্ষণা “
পূর্ব আষাঢ়ে দক্ষিণা বয় সেই বৎসর
বন্যা হয়। ” ক্ষণা “
দিন থাকতে বাঁধে আল। তবে খায়
তিন শাল।। বারো পুত তেরো
নাতি। তবে করো বোরো
খেতি।। ” ক্ষণা “
ষোল চাষে মূলা, তার
অর্ধেক তুলা তার অর্ধেক
ধান, তার অর্ধেক পান,
খনার বচন, মিথ্যা হয়
না কদাচন। ” ক্ষণা “
ফাল্গুন না রুলে ওল,
শেষে হয় গণ্ডগোল। ” ক্ষণা
“
শুনরে বাপু চাষার বেটা
মাটির মধ্যে বেলে যেটা তাতে
যদি বুনিস পটল তাতে তোর
আশার সফল। ” ক্ষণা “
চৈত্রে চালিতা, বৈশাখে নালিতা, আষাড়ে..
. ভাদ্রে তালের পিঠা। আর্শ্বিনে ওল, কার্তিকে কৈয়ের
ঝুল ” ক্ষণা “
ভরা হতে শুন্য ভাল
যদি ভরতে যায়, আগে
হতে পিছে ভাল যদি
ডাকে মায়। মরা হতে তাজা
ভাল যদি মরতে যায়,
বাঁয়ে হতে ডাইনে ভাল
যদি ফিরে চায়। বাঁধা
হতে খোলা ভাল মাথা
তুলে চায়, হাসা হতে কাঁদা
ভাল যদি কাঁদে বাঁয়।
” ক্ষণা “
খরা ভুয়ে ঢালবি জল সারাবছর পাবি
ফল। ” ক্ষণ
সকাল শোয় সকাল ওঠে
তার কড়ি না বৈদ্য
লুটে
আলো হাওয়া বেঁধো না রোগে ভোগে
মরো না।
- যে চাষা খায় পেট ভরে গরুর পানে চায় না ফিরে গরু না পায় ঘাস পানি ফলন নাই তার হয়রানি ক্ষখনা ডেকে বলে যান রোদে ধান ছায়ায় পান ক্ষণা ক্ষণার বচন
- গাছগাছালি ঘন রোবে না গাছ হবে তার ফল হবে
- হাত বিশ করি ফাঁক আম কাঁঠাল পুঁতে রাখ
বিশ হাত করি ফাঁক,
আম কাঁঠাল পুঁতে রাখ। গাছ গাছি
ঘন রোবে না, ফল
তাতে ফলবে না।
যদি না হয় আগনে
বৃষ্টি তবে না হয়
কাঁঠালের সৃষ্টি
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
- যদি না হয় আগনে পানি, কাঁঠাল হয় টানাটানি।
- যত জ্বালে ব্যঞ্জন মিষ্ট তত জ্বালে ভাত নষ্ট ক্ষ
- যে না শোনে খনার বচন সংসারে তার চির পচন
- শোনরে বাপু চাষার পো সুপারী বাগে মান্দার রো৷ মান্দার পাতা পচলে গোড়ায় ফড়ফড়াইয়া ফল বাড়ায়৷ ক্ষণা
- মঙ্গলে ঊষা বুধে পা যথা ইচ্ছা তথা যা।
- চাষী আর চষা মাটি এ দু'য়ে হয় দেশ খাঁটি।
- গাছে গাছে আগুন জ্বলে বৃষ্টি হবে খনায়
জ্যৈষ্ঠে খরা, আষাঢ়ে ভরা
শস্যের ভার সহে না
ধরা।
- আষাঢ় মাসে বান্ধে আইল তবে খায় বহু শাইল।
- আষাঢ়ে পনের শ্রাবণে পুরো ধান লাগাও যত পারো।
- তিন শাওনে পান এক আশ্বিনে ধান।
- পটল বুনলে ফাগুনে ফলন বাড়ে দ্বিগুণে
- ফাগুনে আগুন, চৈতে মাট বাঁশ বলে শীঘ্র উঠি।
- ভাদ্রের চারি, আশ্বিনের চারি কলাই করি যত পারি।
- লাঙ্গলে না খুঁড়লে মাটি, মই না দিলে পরিপাটি ফসল হয় না কান্নাকাটি।
- সবলা গরু সুজন পুত রাখতে পারে খেতের জুত।
- গরু-জরু-ক্ষেত-পুতা চাষীর বেটার মূল সুতা।
- সবল গরু, গভীর চাষ তাতে পুরে চাষার আশ
- শোন শোন চাষি ভাই সার না দিলে ফসল নাই।
- হালে নড়বড়, দুধে পানি লক্ষ্মী বলে চললাম আমি।
- আগে বাঁধবে আইল তবে রুবে শাইল।
- গাছ-গাছালি ঘন রোবে না গাছ হবে তাতে ফল হবে না
- খরা ভুয়ে ঢালবি জল সারাবছর পাবি ফল।
- ষোল চাষে মূলা, তার অর্ধেক তুলা তার অর্ধেক ধান, তার অর্ধেক পান, খনার বচন, মিথ্যা হয় না কদাচন।
- ডাঙ্গা নিড়ান বান্ধন আলি তাতে দিও নানা শালি
- কাঁচা রোপা শুকায় ভুঁইয়ে ধান ভুঁইয়ে লুটায়
- বার পুত, তের নাতি তবে কর কুশার ক্ষেতি।
- তাল বাড়ে ঝোঁপে খেজুর বাড়ে কোপে।
- গাজর, গন্ধি, সুরী তিন বোধে দূরী।
- খনা বলে শোনভাই তুলায় তুলা অধিক পাই
- ঘন সরিষা পাতলা রাই নেংগে নেংগে কার্পাস পাই।
- বারো মাসে বারো ফল না খেলে যায় রসাতল।
- চাষে মুলা তার অর্ধেক তুলা তার অর্ধেক ধান বিনা চাষে পান
- উত্তর দুয়ারি ঘরের রাজা দক্ষিণ দুয়ারি তাহার প্রজা। পূর্ব দুয়ারির খাজনা নাই পশ্চিম দুয়ারির মুখে ছাই।।
- নিজের বেলায় আটিঁগাটি, পরের বেলায় চিমটি কাটি।
- থাক দুখ পিতে,(পিত্তে) ঢালমু দুখ মাঘ মাসের শীতে।
গো নারিকেল নেড়ে রো আমা টুকরা
কাঁঠাল ভো।
- পুকুরে তে পানি নাই, পাতা কেনো ভাসে যার কথা মনে করি সেই কেনো হাসে ?
- ভাত দেবার মুরোদ নাই, কিল দেবার গোসাঁই।
- নদীর জল ঘোলাও ভালো, জাতের মেয়ে কালোও ভালো
ভাদরে করে কলা রোপন
স্ববংশে মরিল রাবণ।
সুপারীতে গোবর, বাশে মাটি অফলা
নারিকেল শিকর কাটি
খনা বলে শুনে যাও
নারিকেল মুলে চিটা দাও
গাছ হয় তাজা মোটা
তাড়াতাড়ি ধরে গোটা।
ডাক ছেড়ে বলে রাবণ কলা
রোবে আষাঢ় শ্রাবণ।
পূর্ব আষাঢ়ে দক্ষিণা বয় সেই বৎসর
বন্যা হয়।
মংগলে উষা বুধে পা
যথা ইচ্ছা তথা যা।
পুত্র ভাগ্যে যশ কন্যা ভাগ্যে
লক্ষী
উঠান ভরা লাউ শসা
ঘরে তার লক্ষীর দশা
বামুন বাদল বান দক্ষিণা
পেলেই যান।
বেঙ ডাকে ঘন ঘন
শীঘ্র হবে বৃষ্টি জান।
আউশ ধানের চাষ লাগে তিন
মাস।
যদি বর্ষে গাল্গুনে চিনা কাউন দ্বিগুনে।
যদি হয় চৈতে বৃষ্টি
তবে হবে ধানের সৃষ্টি
ক্ষণা
চালায় চালায় কুমুড় পাতা লক্ষ্মী বলেন
আছি তথা।
আখ আদা রুই এই
তিন চৈতে রুই।
দাতার নারিকেল, বখিলের বাঁশ কমে না
বাড়ে বারো মাস।
সোমে ও বুধে না
দিও হাত ধার করিয়া
খাইও ভাত।
জৈষ্ঠতে তারা ফুটে তবে
জানবে বর্ষা বটে।
বাঁশের ধারে হলুদ দিলে
খনা বলে দ্বিগুণ বাড়ে।
গাই পালে মেয়ে দুধ
পড়ে বেয়ে।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
- শুনরে বাপু চাষার বেটা মাটির মধ্যে বেলে যেটা তাতে যদি বুনিস পটল তাতে তোর আশার সফল। ক্ষণা ক্ষণার বচন খনার বচন বাণী চিত্র
- মাঘ মাসে বর্ষে দেবা রাজ্য ছেড়ে প্রজার সেবা
- চৈতের কুয়া আমের ক্ষয় তাল তেঁতুলের কিবা হয়।
- আমে ধান তেঁতুলে বান।
- হইবো পুতে ডাকবো বাপ তয় পুরবো মনর থাপ
- পারেনা ল ফালাইতে উইঠা থাকে বিয়ান রাইতে।
- সূর্যের চেয়ে বালি গরম!! নদীর চেয়ে প্যাক ঠান্ডা!!
- সমানে সমানে দোস্তি সমানে সমানে কুস্তি।
- হোলা গোশশা অইলে বাশশা, মাইয়া গোশশা অইলে বেইশশা
- মেয়ে নষ্ট ঘাটে, ছেলে নষ্ট হাটে
- যদি থাকে বন্ধুরে মন গাং সাঁ
তরাইতে কতক্ষণ।
- কাল ধানের ধলা পিঠা, মা'র চেয়ে মাসি মিঠা।
- পরের বাড়ির পিঠা খাইতে বড় ই মিঠা।
ঘরের কোনে মরিচ গাছ
লাল মরিচ ধরে, তোমার
কথা মনে হলে চোখের
পানি পড়ে!
ক্ষণা
যা করিবে বান্দা তা-ই পাইবে।
সুই চুরি করিলে কুড়াল
হারাইবে।
মিললে মেলা। না মিললে একলা
একলা ভালা!
খালি পেটে পানি খায়
যার যার বুঝে খায়।
তেলা মাথায় ঢালো তেল, শুকনো
মাথায় ভাঙ্গ বেল।
সাত পুরুষে কুমাড়ের ঝি, সরা দেইখা
কয়, এইটা কি?
না পাইয়া পাইছে ধন; বাপে পুতে
কীর্তন।
কাচায় না নোয়ালে বাশ,
পাকলে করে ঠাস ঠাস!
যুগরে খাইছে ভূতে বাপরে মারে
পুতে
দশে মিলে করি কাজ
হারি জিতি নাহি লাজ।
যাও পাখি বলো তারে
সে যেন ভুলেনা মোরে
ফুল তুলিয়া রুমাল দিলাম যতন করি রাখিও।
আমার কথা মনে ফইল্লে
রুমাল খুলি দেখিও।
একে তে নাচুনী বুড়ি,
তার উপর ঢোলের বারি
চোরের মার বড় গলা
লাফ দিয়ে খায় গাছের কলা
জ্যৈষ্ঠে শুকো আষাঢ়ে ধারা।
শস্যের ভার না সহে
ধরা।
যদি হয় সুজন এক
পিড়িতে নয় জন। যদি
হয় কুজন নয় পিড়িতে
নয় জন
হাতিরও পিছলে পাও। সুজনেরও ডুবে
নাও।
গাঙ দেখলে মুত আসে নাঙ
দেখলে হাস আসে (নাঙ
মানে - স্বামী)
ক্ষেত আর পুত। যত্ন
বিনে যমদূত।।
গরু ছাগলের মুখে বিষ। চারা
না খায় রাখিস দিশ
।।
আকাশে কোদালীর বাউ। ওগো শ্বশুড়
মাঠে যাও।। মাঠে গিয়া বাঁধো
আলি। বৃষ্টি হবে আজি কালি।।
যদি ঝরে কাত্তি। সোনা
রাত্তি রাত্তি।।
আষাঢ়ের পানি। তলে দিয়া গেলে
সার। উপরে দিয়া গেলে
ক্ষার।।
গাঁ গড়ানে ঘন পা। যেমন
মা তেমন ছা।। থেকে
বলদ না বয় হাল,
তার দুঃখ সর্ব্বকাল।
গাঁ গড়ানে ঘন পা। যেমন
মা তেমন ছা।। থেকে
বলদ না বয় হাল,
তার দুঃখ সর্ব্বকাল।
যে চাষা খায় পেট
ভরে। গরুর পানে চায়
না ফিরে। গরু না পায়
ঘাস পানি। ফলন নাই তার
হয়রানি।।
গরুর পিঠে তুললে হাত।
গিরস্থে কভু পায় না
ভাত।। গাই দিয়া বায়
হাল দু:খ তার
চিরকাল।
দিন থাকতে বাঁধে আল। তবে খায়
তিন শাল।। বারো পুত তেরো
নাতি। তবে করো বোরো
খেতি।।
মেঘ করে রাত্রে হয়
জল। তবে মাঠে যাওয়াই
বিফল।।
মেঘ করে রাত্রে হয়
জল। তবে মাঠে যাওয়াই
বিফল।।
হলে ফুল কাট শনা।
পাট পাকিলে লাভ দ্বিগুণা।।
পাঁচ রবি মাসে পায়,
ঝরা কিংবা খরায় যায়।
নিত্যি নিত্যি ফল খাও, বদ্যি
বাড়ি নাহি যাও।
সাত হাতে, তিন বিঘাতে কলা
লাগাবে মায়ে পুতে। কলা লাগিয়ে না
কাটবে পাত, তাতেই কাপড়
তাতেই ভাত।
দিনের মেঘে ধান, রাতের
মেঘে পান
বেল খেয়ে খায় পানি, জির
বলে মইলাম আমি
আম খেয়ে খায় পানি, পেঁদি
বলে আমি ন জানি
তিন নাড়ায় সুপারী সোনা, তিন নাড়ায় নারকেল
টেনা, তিন নাড়ায় শ্রীফল
বেল, তিন নাড়ায় গেরস্থ
গেল
আম লাগাই জাম লাগাই কাঁঠাল
সারি সারি- বারো মাসের বারো
ফল নাচে জড়াজড়ি
তাল, তেঁতুল, কুল তিনে বাস্তু
নির্মূল
ঘোল, কুল, কলা তিনে
নাশে গলা।
আম নিম জামের ডালে
দাঁত মাজও কুতুহলে।
সকল গাছ কাটিকুটি কাঁঠাল
গাছে দেই মাটি।
শাল সত্তর, আসন আশি জাম
বলে পাছেই আছি। তাল বলে
যদি পাই কাত বার
বছরে ফলে একরাত।
পূর্ণিমা আমাবস্যায় যে ধরে হাল,
তার দুঃখ হয় চিরকাল।
যার বলদের হয় বাত, তার
ঘরে না থাকে ভাত।
খনা বলে আমার বাণী,
যে চষে তার হবে
জানি।
ভাদরের চারি আশ্বিনের চারি,
কলাই রোব যত পারি।
ফাল্গুন না রুলে ওল,
শেষে হয় গণ্ডগোল।
সরিষা বনে কলাই মুগ,
বুনে বেড়াও চাপড়ে বুক
গোবর দিয়া কর যতন, ফলবে
দ্বিগুণ ফসল রতন।
খনা বলে চাষার পো
শরতের শেষে সরিষা রো।
সেচ দিয়ে করে চাষ, তার
সবজি বার মাস।
তিনশ ষাট ঝাড় কলা
রুয়ে থাকগা চাষি মাচায় শুয়ে,
তিন হাত অন্তর এক
হাত খাই কলা পুতগে
চাষা ভাই।
বৎসরের প্রথম ঈশানে বয়, সে বৎসর
বর্ষা হবে খনা কয়।
পান লাগালে শ্রাবণে, খেয়ে না কুলায় রাবণে।
ফাল্গুনে আগুন চৈতে মাটি,
বাঁশ বলে শীঘ্র উঠি।
শীষ দেখে বিশ দিন,
কাটতে কাটতে দশদিন। ওরে বেটা চাষার
পো, ক্ষেতে ক্ষেতে শালী রো।
খনা ডাকিয়া কন, রোদে ধান
ছায়ায় পান।
তপ্ত অম্ল ঠাণ্ডা দুধ
যে খায় সে নির্বোধ
ডাক দিয়ে বলে মিহিরের স্ত্রী,
শোন পতির পিতা, ভাদ্র
মাসে জলের মধ্যে নড়েন
বসুমাতা। রাজ্য নাশে, গো নাশে, হয়
অগাধ বান, হাতে কাটা
গৃহী ফেরে কিনতে না
পান ধান।
ফাল্গুনে আট, চৈতের আট,
সেই তিল দায়ে কাট।
উনো বর্ষায় দুনো শীত
দিনে রোদ রাতে জল;
দিন দিন বাড়ে ধানের
বল
আউশের ভুই বেলে, পাটের
ভুঁই আটালে
অঙ্কস্য বামা গতি
ডাকে পাখী, না ছাড়ে বাসা,
খনা বলে, সেই তো
ঊষা
যদি বর্ষে কাতি, রাজা বাঁধে হাতি
যদি বর্ষে পৌষে, কড়ি হয় তুষে
যদি অশ্বি কুয়া ধরে, তবে
ধানগাছে পোকা ধরে
হাঁচি জেটি পড়ে যবে,
অষ্ট গুণ তার লভ্য
না হবে
কিল আর তেল পড়লেই
গেল
বাঁশ মরে ফুলত, মানুষ
মরে ভুলত
আমি অটনাচার্যের বেটি গনতে গাঁথতে
কারে বা আঁটি
ক্ষেত আর পুত, যত্ন
বিনে যমদূত
বাদল বামুন বান, দক্ষিণা পেলেই
যান
ঘন সরিষা বিরল তিল। ডেঙ্গে
ডেঙ্গে কাপাস।। এমন করে বুনবি
শন। না লাগে বাতাস
পাঁচ রবি মাসে পায়।
ঝরায় কিংবা খরায় পায়
চিনিস বা না চিনিস
খুঁজে দেখে গরু কিনিস
ফল খেয়ে জল খায়জম বলে
আয় আয়
ভাই বড়ো ধন, রক্তের
বাঁধন যদি ও পৃথক
হয়, নারীর কারন।
যদি বর্ষে মাঘের শেষ ধন্যি রাজার
পুণ্যি দেশ
সোল বোয়ালের পোনা, যার যারটা তার
তার কাছে সোনা
খনা বলে শুনে যাও
নারিকেল মুলে চিটা দাও
গাছ হয় তাজা মোটা
তাড়াতাড়ি ধরে গোটা
শূন্য কলসী শুকনা না,
শুকনা ডালে ডাকে কাক।
যদি দেখ মাকুন্দ চোপা,
এক পা না যেও
বাপ
চৈত্রে কুয়াশা ভাদ্রে বান।। সেই বর্ষে মরক
জান
কি কর শ্বশুর মিছে
খেটে ফাল্গুনে এঁটে পোত কেটে
বেড়ে যাবে ঝাড়কি ঝাড়
কলা বইতে ভাংগে ঘাড়।
পৌষের কুয়া বৈশাখের ফল।
য'দ্দিন কুয়া ত'দ্দিন
জল। শনিতে সাত মঙ্গলে/(বুধ)
তিন। আর সব দিন
দিন
বৈশাখের প্রথম জলে, আশুধান দ্বিগুণ
ফলে।
শুনরে বেটা চাষার পো,
বৈশাখ জ্যৈষ্ঠে হলুদ রো। আষাঢ়
শাওনে নিড়িয়ে মাটি,ভাদরে নিড়িয়ে
করবে খাঁটি। হলুদ রোলে অপর
কালে, সব চেষ্টা যায়
বিফলে।
মাঘে মুখী, ফাল্গুনে চুখি, চৈতে লতা, বৈশাখে
পাতা।
চৈতে গিমা তিতা, বৈশাখে
নালিতা মিঠা, জ্যৈষ্ঠে অমৃতফল আষাঢ়ে খৈ, শায়নে দৈ।
ভাদরে তালের পিঠা, আশ্বিনে শশা মিঠা, কার্তিকে
খৈলসার ঝোল, অগ্রাণে ওল।
পৌষে কাঞ্ছি, মাঘে তেল, ফাল্গুনে
পাকা বেল।
চৈত্রে চালিতা, বৈশাখে নালিতা, আষাড়ে......... ভাদ্রে তালের পিঠা। আর্শ্বিনে ওল, কার্তিকে কৈয়ের
ঝুল
চৈত্রে দিয়া মাটি বৈশাখে কর
পরিপাটি।
চৈত্রেতে থর থর বৈশাখেতে
ঝড় পাথর জ্যৈষ্ঠতে তারা
ফুটে তবে জানবে বর্ষা
বটে।
যদি বর্ষে মাঘের শেষ, ধন্যি রাজার
পুণ্য দেশ।।যদি বর্ষে ফাগুনে, রাজা যায় মাগুনে।।
বিপদে পড় নহে ভয়;
অভিজ্ঞতায় হবে জয়
কালিদাস
পণ্ডিতের
ধাঁধাঁ - ১
কবি কালিদাস আমাদের কাছে 'কালিদাস পণ্ডিত' নামে বেশী পরিচিত।
‘কালিদাস পণ্ডিত’ কে আপনারা সবাই
জানেন। কালিদাস পণ্ডিতকে নূতন করে পরিচয়
করে দিয়ে আমি নিজে
'পন্ডিত' সাজতে চাই না। নেট
তথা গুগুল টাইপ প্রোগ্রামগুলোই এখন
বিরাট বিরাট পন্ডিত! কিছু জানতে হলে
লিখে সার্চ করলেই হল। ‘কালিদাস পণ্ডিত’
লিখে সার্চ করে কালিদাস পন্ডিত
প্রসঙ্গে জানুন। কালিদাস ছিলেন ধ্রুপদি সংস্কৃত ভাষার এক বিশিষ্ট কবি
ও নাট্যকার। কালিদাস প্রাচীন যুগের ভারতীয় কবি। তিনি সংস্কৃত
ভাষার শ্রেষ্ঠ কবিরূপে পরিচিত। যদিও তাঁর জীবনকাহিনী
সম্পর্কে বিশেষ নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায়
না।
(কালিদাস পন্ডিতের আনুমানিক ছবি, হাতে আঁকা)
আমার মনে প্রশ্ন ছিল
কবি কালিদাসকে কেন কালিদাস পন্ডিত
বলা হয়! সংস্কৃত ভাষায়
তিনি যে পন্ডিত ছিলেন
এতে মনে কোন সন্দেহ
নাই। তারপর আরো যতদুর বুঝতে
পারলাম, তার উপস্থিত বুদ্দির
জন্যও তিনি পন্ডিত হতে
পারেন। হতে পারেন তার
ধাঁধাঁ লিখার জন্য! ধাঁধাঁ মানেই তো কালিদাস পণ্ডিত!
কালিদাস পণ্ডিতের একটা উপস্থিত বুদ্দির
নমুনা কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক জনাব
মোস্তফা কামালের (মেইল করে জানিয়েছি)
লেখা থেকে আপনাদের জন্য
তুলে দিলাম।
কালিদাস পণ্ডিত বিয়ে করেছিলেন রাজা
বিক্রম আদিত্যের মেয়েকে। রাজার আরো কয়েকটি মেয়ে
ছিল। তিনি মেয়েদের যাঁদের
কাছে বিয়ে দিয়েছিলেন তাঁরা
সবাই ছিলেন পণ্ডিত মানুষ। পণ্ডিতদের মধ্যে সবার সেরা ছিলেন
কালিদাস পণ্ডিত। তাঁর সঙ্গে বিদ্যা-বুদ্ধিতে কেউ পারতেন না।
কিন্তু তাঁরা সবাই মিলে কালিদাস
পণ্ডিতকে বেশ বিপাকে ফেললেন।
ঈর্ষাপরায়ণ হয়েই তাঁরা এটা
করেছিলেন। তাঁরা সবাই বললেন, 'ঠিক
আছে, আমরা মানলাম কালিদাস
খুব বড় পণ্ডিত। কিন্তু
তাঁর বাবা কে? আমরা
তাঁর বাবাকে দেখতে চাই।'
সবাই যখন আবদার করলেন
তখন তো দেখাতেই হয়।
তিনি তাঁর বাবাকে নিয়ে
রাজদরবারে হাজির হলেন। কালিদাস পণ্ডিতের বাবা ছিলেন মূর্খ
মানুষ। তিনি বেফাঁস কিছু
বলে ফেলেন কি না তাই
কালিদাস পণ্ডিত তাঁর বাবাকে বলে
রেখেছেন, তিনি যেন ভগবান
ছাড়া আর কিছুই না
বলেন।
রাজদরবারে বড় বড় পণ্ডিত
বসে আছেন। তাঁদের সামনে বাবাকে নিয়ে হাজির হলেন
কালিদাস পণ্ডিত। সবাই তাঁকে নানা
কথা জিজ্ঞাসা করেন। কালিদাস পণ্ডিতের বাবা ছেলের শেখানো
বুলি এর মধ্যেই ভুলে
গেছেন। কী আর করা!
তিনি শুধু বললেন, ভক্কর-ভক্কর।
এ কথা শুনে সবাই
হাসাহাসি শুরু করলেন।
কালিদাস পণ্ডিত লজ্জায় একেবারে লাল! বাবার কারণে
নাক কাটা যাবে! তা
তো কিছুতেই হতে পারে না।
পরে কালিদাস পণ্ডিত বুদ্ধি খাটিয়ে বললেন, আপনারা হাসছেন কেন? আপনারা তো
বুঝতেই পারেননি বাবা কী বলেছেন?
সবাই তখন জানতে চাইলেন,
কী বলেছেন?
বাবা বলেছেন, ভক্কর। এর মানে হচ্ছে,
ভ-তে ভগবান, ক-তে কৃষ্ণ আর
র-তে রাধা।
সবাই তখন বিস্ময়ের দৃষ্টিতে
তাঁর দিকে তাকালেন। আর
এভাবেই লোকলজ্জা থেকে রক্ষা পেলেন
কালিদাস পণ্ডিত।
একেই বলে উপস্থিত বুদ্দি!
বাংলাদেশে এক মাত্র ভাল
উপস্থিত বুদ্দি রাজনীতিবিদের মাঝেই দেখা যায়! যারা
ক্ষমতায় থাকে তাদেরই বেশী
বেশী থাকে! ভাল উপস্থিত বুদ্দি
থাকা লোক কখনো বেকার
থাকে না!
কালিদাস পণ্ডিতের ধাঁধাঁ গুলো আসাধারন। তবে
এসব ধাঁধাঁ তিনি সংস্কৃত ভাষাতেই
লিখেছিলেন বলে প্রতীয়মান হয়,
কারন সেই যুগে বাংলা
ভাষার এমন রুপ ছিল
বলে মনে হয় না!
কিন্তু এগুলো বাংলা করলো কোন সব
পন্ডিত! এসব পন্ডিতদের নাম
ইতিহাস আর মনে রাখে
নাই উপরি এখনো কেহ
ধাঁধাঁ লিখলে সেটাও কালিদাস পন্ডিতের নামে হয়ে যায়!
গত কয়দিনে কালিদাস পণ্ডিতের বেশ কিছু ধাঁধাঁ
পড়েছি। আপনাদের জন্য তা থেকে
১০টা পেশ করছি। দেখি
আপনারা কে কে জবাব
দিতে পারেন। প্রতিটি পারার জন্য ১ নাম্বার
পাবেন। চলুন ধাঁধাঁতে চলে
যাই!
১।
কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা,
নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার
পাতা।
২।
শুইতে গেলে দিতে হয়,
না দিলে ক্ষতি হয়,
কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ
তাহা নয়।
৩।
চক থেকে এল সাহেব
কোর্ট প্যান্ট পরে,
কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা
করে।
৪।
পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে
উলঙ্গ,
বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
৫।
বাঘের মত লাফ দেয়,
কুকুর হয়ে বসে,
পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা
হয়ে ভাসে।
৬।
হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর
পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে
গেলে হাসে।
৭।
আমি তুমি একজন দেখিতে
এক রুপ,
আমি কত কথা কই
তুমি কেন থাক চুপ।
৮।
কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ
গেলে
আর কত থাকে বাকী।
৯।
শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর
ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু
কেন বন্ধ।
১০।
শুভ্রবাসান দেহ তার,
করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে,
তবু সে উহ আহ
না করে।
ধাঁধাঁ ৯ ও ১০
নংটা নিয়ে আমার অভিমত
- এগুলো কালিদাস পণ্ডিতের হতে পারে না!
হা হা হা...।
আরো অনেক আছে, আপনাদের
উৎসাহ পেলে আরো পোষ্ট
দেয়া যাবে!
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
কালিদাস পণ্ডিতকে তার পত্নী বললেন
বাজারে যেতে। বাজারে যাবার প্রস্তুতি প্রায় শেষ। স্ত্রী চটি
জোড়া এনে রাখলেন পায়ের
কাছে। চটিতে পা গলাতে গলাতে
কালিদাসের মুখে এলো এই
ছড়াঃ
জন্ম তার জলে নয়,
জন্ম তার খালে
হস্ত নাই, পদ নাই
দুই চরণে চলে।
ছড়া বলা শেষ করে
হাসি মুখে স্ত্রীর দিকে
তাকিয়ে জানতে চাইলেন সে জিনিষটা কি
হতে পারে। কালিদাস পত্নী মুখ ঝামটা দিয়েআঁচলে
বাঁধা চাবির তোড়া পিঠের দিকে ছুড়ে দিয়ে
বললেন, “ মিনসের ঢং দেখে আর
বাঁচি না”! আপনারা নিশ্চয়ই
বুঝতে পারছেন হস্ত-পদবিহীন বস্তুটা
কী হতে পারে।
ধাঁধা-১৬২
রতনের দোকান থেকে একজন অপরিচিত
লোক ১০০ টাকার নোট
দিয়ে ৩৭.৫০ টাকার
বিস্কুট আর কলা কিনেছে।
লোকটা এমন ভাবে দামাদামী
করছিল যে সকাল থেকে
বেচাঁ কেনা নেই বলে
কেনা দামেই রতনকে সব দিতে হল।
রতনের কাছে ভাংতি ছিল
না বলে পাশের দোকানের
মজনুর কাছ থেকে টাকাটা
ভাঙিয়ে এনে অপরিচিত লোকটাকে
বিস্কুট,কলা আর বাকী
৬২.৫০ টাকা দিয়ে
বিদায় করেছে। বসে বসে যখন
হিসাব কষছে সকাল সকাল
কত লাভ হল ঠিক
তখনই মজনু এসে উপস্থিত।
বলে কি ১০০ টাকার
যে নোটটা সে একটু আগে
ভাঙিয়ে এনেছে সেটা জাল। রতন
টাকাটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখল ঘটনা সত্য।
কি আর করা। মজনুকে
আরেকটা ১০০টাকার নোট দিয়ে জাল
নোটটা রাগে দুঃখে ছিড়তে
বসল আর ভাবতে লাগল
সব মিলিয়ে ঠিক কত টাকা
লস হল তার। বিস্কুট
গেল, কলা গেল, মজনুকেও
১০০ টাকা দিতে হল।
আপনারা কি ওকে একটু
সাহায্য করতে পারেন।
ধাঁধা-১৬৩
নিজের গালে নিজে চড়
মারি কখন?
বি.দ্র. "নিজের প্রতি বিরক্ত হয়ে"-এই উত্তর দিলে,
উত্তর ভুল হবে।
ধাঁধা-১৬৪
বাজারের থলি হাতে ঘর
থেকে বের হবার মুখে
স্ত্রীর ডাকে ফিরে তাকালেন
কালিদাস পণ্ডিত। ক্ষণপূর্বে পণ্ডিতের সওয়ালের জবাবে দিয়েছিলেন মুখ ঝামটা। এক্ষণে
পণ্ডিতের সাথে তার পত্নী
করলেন কিছুটা রহস্যপূর্ণ আচরণ। বাজার থেকে অন্যান্য সদাইয়ের
সাথে আরো যা আনতে
হবে তা কালিদাসকে জানালেন।
জানালেন বটে, তবে তা
সরাসরি নয়, ছড়ায়-ছন্দে,
কালিদাসীয় কায়দায়। তিনি বললেন,
কাঁসারীর সারী ছাড়া
পাঁঠা ছাড়া পা,
লবঙ্গের বঙ্গ ছাড়া
কিনে এনো তা’।
পণ্ডিত মুচকি হেসে ঘাড় নেড়ে
বাজারের দিকে রওনা হলেন।
মনে মনে খুশিও হলেন
স্ত্রীর পাণ্ডিত্যে।
ধাঁধা-১৬৫
কোন জিনিস কাটলে আলাদা হয় না।
ধাঁধা-১৬৬
পণ্ডিত যাচ্ছেন একমনে ঘাসের গালিচা বিছানো ছায়া ঢাকা ঢাকা পথ
দিয়ে। ফসল ভরা মাঠের
পাশেই চারণ ক্ষেত্রে গরু,
মহিষ, ছাগলের পাল চরছে। আপন
মনে পথ চলতে চলতে
কালিদাস আউড়ালেনঃ
কালিদাস পণ্ডিতে কয়
পথে যেতে যেতে,
নেই তাই খাচ্ছো,
থাকলে কোথায় পেতে?
কি দেখে ও কী
ভেবে তার মনে এই
ছড়ার উদয় হয়েছিল, তা
কী কেউ বলতে পারেন?
[ধাঁধাগুলো সত্যই কালিদাসের কিনা তা আমি
নিশ্চিত নই। এই পণ্ডিত
সম্পর্কে কারো জানা থাকলে
আমাদের সাথে শেয়ার করলে
খুশি হবো।]
ধাঁধা-১৬৭
করিম সাহেব তার উকিল জলিল
সাহেবের সাথে জেলখানায় কথা
বলছেন। তারা জামিনের জন্য
আবেদন করেছিলেন। কিন্তু জজ সাহেব জামিন
আবেদন খারিজ করে দেওয়ায় তারা
খুবই আপসেট হয়ে পড়েছেন। কথাবার্তার
এক পর্যায়ে একজন সেন্ট্রি এসে
করিম সাহেবকে যেতে বলায় তিনি
জেল থেকে বের হয়ে
বাসায় চলে গেলেন। সেন্ট্রিটি
করিম সাহেবকে যেতে দিল কেন?
ধাঁধা-১৬৮
শিকড় ছাড়া গাছটি
ফল ধরে ১২ টি
পাকলে হয় একটি।
বলুন তো জিনিস টা
কি?
ধাঁধা-১৬৯
একটা মেয়ে একটা বাচ্চাকে
গোসল করাচ্ছিল। তাকে প্রশ্ন করা
হলো, "এই বাচ্চা ছেলেটি
তোমার কে হয়?" মেয়েটার
উত্তর, "এর বাপ যার
শ্বশুর, তার বাপ আমার
শ্বশুর।" বলতে হবে এদের
দুজনের সম্পর্ক কি?
ধাঁধা-১৭০
আমি রড দিয়ে এমন
একটি খাঁচা বানালাম যার কোনো দরজা
নেই, জানালা নেই বা এমন
কোনো ফাঁক নেই যা
দিয়ে আপনি বের হয়ে
আসতে পারবেন। আপনার সাথে এমন কোনো
কিছু নেই যা দিয়ে
রড কাটতে পারবেন। এখন বলেন, এই
খাঁচা থেকে কিভাবে বের
হবেন ?
১৬৩. মুখ ধুয়ার সময়
১৬৪. কাঠাল
১৬৬.নামটা ভুলে গেছি এটা
অন্যের জমি গরু ছাগলে
খেলে যারা ধরে নিয়ে
যায় জরিমানা দিয়ে আনতে হয়
সেটা।
১৬৯। মেয়ের ভাই
১৭০. ঐ খাচায় ঢুকবে
কিভাবে?
১৮ ই জুন, ২০১২
রাত ২:৪০০
রতনের দোকান থেকে একজন অপরিচিত
লোক ১০০ টাকার নোট
দিয়ে ৩৭.৫০ টাকার
বিস্কুট আর কলা কিনেছে।
লোকটা এমন ভাবে দামাদামী
করছিল যে সকাল থেকে
বেচাঁ কেনা নেই বলে
কেনা দামেই রতনকে সব দিতে হল।
রতনের কাছে ভাংতি ছিল
না বলে পাশের দোকানের
মজনুর কাছ থেকে টাকাটা
ভাঙিয়ে এনে অপরিচিত লোকটাকে
বিস্কুট,কলা আর বাকী
৬২.৫০ টাকা দিয়ে
বিদায় করেছে। বসে বসে যখন
হিসাব কষছে সকাল সকাল
কত লাভ হল ঠিক
তখনই মজনু এসে উপস্থিত।
বলে কি ১০০ টাকার
যে নোটটা সে একটু আগে
ভাঙিয়ে এনেছে সেটা জাল। রতন
টাকাটা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখল ঘটনা সত্য।
কি আর করা। মজনুকে
আরেকটা ১০০টাকার নোট দিয়ে জাল
নোটটা রাগে দুঃখে ছিড়তে
বসল আর ভাবতে লাগল
সব মিলিয়ে ঠিক কত টাকা
লস হল তার। বিস্কুট
গেল, কলা গেল, মজনুকেও
১০০ টাকা দিতে হল।
আপনারা কি ওকে একটু
সাহায্য করতে পারেন।
উওর ঃ ১০০ টাকা
।
------------------------------------------------------------------
ধাঁধা-১৬৩
নিজের গালে নিজে চড়
মারি কখন?
উওর ঃ গালে মুশায়
কামড় দিলে
--------------------------------------------------
ধাঁধা-১৬৫
কোন জিনিস কাটলে আলাদা হয় না।
উওর ঃ পানি
------------------------------------------------
১৯ শে জুন, ২০১২
সকাল ৮:৪০০
sushama বলেছেন:
জাল নোটের ১০০ টাকা লস,
কিন্তু ভাংতি টাকা যেটা পেয়েছিল,
তা থেকে ক্রেতা কে
৬২.৫ টাকা দেয়া
হয়েছে আর পণ্যের মুল্য
হিসাবে ৩৭.৫ টাকা
নিজে রেখেছে , তাই ১০০ টাকা
সর্বমোট লস ,কারণ ভাংতি
টাকা তো দোকানির নিজের
থেকে যায়নি
১.
এক মুড়ি তিন মাথা
নিত্য খায় লতাপাতা।
লতা পাতা খেয়ে বুড়ি
চোখে মুখে ধোঁয়ার তুড়ি।
উত্তর : চুলা
২.
এক শালুকের দুই মাথা
শালুক গেল কলকাতা
শালুক যদি মনে করে
ভরা নদী পার করে
উত্তর : নৌকা
৩.
এক শালিকের দুই মাথা
শালিক গেল নিতে গোলপাতা
গেল শালিক পানিতে ভেসে
মাঝি ভাই উঠলো হেসে।
উত্তর : নৌকা
৪.
এক গাছে হয় তিন
তরকারি
আজব কথা বলি হাড়ি।
উত্তর : কলাগাছ
৫.
এক শালিকের তিন মাথা
দেহ মুখে আঠা।
বাক্সের ভিতর ফেলি তবু,
যায় দেশ বিদেশ।
উত্তর : চিঠি।
৬.
এক খাটে তিনটা চুড়ো,
তার ওপর বুড়ো জমিদার।
বুড়ো বসে টলমল করে।
মুখ দিয়ে ফেনা পড়ে
তার।
উত্তর : ভাতের হাঁড়ি।
৭.
এক মুড়ি বারো ভাই,
একসাথে রয়
সকল ভাইয়ের সবাই একই নাম
কয়।
উত্তর : দাঁত।
৮.
এক মাঘে যায় নাকো,
সারা বছর বয়নাকো।
উত্তর : শীত।
৯.
এক মাথা আট কান
ঢল ঢলে জামা গায়
ঠোলা দিলে ফুলে উঠে,
তোমরা কি বলো তায়?
উত্তর : ছাতা।
১০.
এক বুড়ির এক মুখ
আর তিন মাথা।
সকাল সাঁঝে রোজই
খায় লতাপাতা।
উত্তর : চুলা।
ছন্দে ছন্দে ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সংগৃহীত
১.
দেখা যায় না গাছটি,
ফল ধরে বারটি
পাকলে হয় একটি
বল তো এটা কি
উত্তর : বার মাস ও
এক বছর।
২.
ধেয়ানে গোসল ধেয়ানে ভোজন
এক সাথে তিন কাজ
করে কোনজন?
উত্তর : মাছরাঙা।
৩.
দেহে আছে প্রাণ নেই,
সে এক রাজা
সৈন্য সব আছে, নেই
তার প্রজা।
উত্তর : দাবার গুটি।
৪.
দেড় কুড়ি শেয়ালের
তিনটি লেজ।
বহুত দেখি হিসাবটা,
প্রতিটিতে কত দূর?
উত্তর : একটা লেজ।
৫.
ধরতে গেলে পালিয়ে যায়,
রূপের মত রং তবু
রুপা নয়।
উত্তর : পারদ।
৬.
দেখিতে সুন্দর অতি, জীব কিন্তু
নয়,
পেটের মধ্যে হাত তার, সদা
ব্যস্ত রয়।
আপনি বুঝিতে নারে, বুঝায় সে পরে।
সময় জানিবে তার গমন অনুসারে।
উত্তর : ঘড়ি।
৭.
দিনে করি শতেক বিয়ে,
কাবিন নাহি হয়।
ছেলে মেয়ের মালিক
আমি কোন কালেই নয়।
উত্তর : মোরগ।
জানা ধাঁধাঁ অজানা ধাঁধাঁ
সুত্র : সংগৃহীত
১.
ভারতের মধ্যে আছে
কোন সে প্রদেশ?
পেট তার কেটে দিলে,
খেতে লাগে বেশ
উত্তর : আসাম, আম।
২.
ভিতরে আমার সুষম খাদ্য,
বাইরে আবর্জনা
আমায় নিয়ে কাড়াকাড়ি করে
কতো রসিকজনা
উত্তর : নারিকেল
৩.
মরা দেহে হেঁটে যায়,
দু’পা গিলে খায়।
উত্তর : জুতা
৪.
ভজন নয়, গজল নয়,
হবেও সেটা খেয়াল।
পুচ্চহীনে ওজন করি,
মধ্যহীনে অল্প ধরি।
কও তো কি হয়?
উত্তর : টনক।
৫.
ভরা হলে সমৃদ্ধি,
ছোরা হল ভয় বৃদ্ধি
উত্তর : গোলা।
৬.
মেঘের ডাকে পানি ছেড়ে
ডাঙ্গায় উঠে পড়ে
মানুষ তারে মাঠে পেলে
নিয়ে যায় ঘরে।
উত্তর : কৈ মাছ।
৭.
মধু ভাই, যদু ভাই,
শ্যাম ভাই রাজা।
পিছন থেকে নাতি বলে,
দুই হাতে বাজা।
উত্তর : করতালি।
৮.
ভাষা আছে কথা আছে
সাড়া শব্দ নাই।
প্রাণীর কাছেতে আছে,
তবু নিজের প্রাণ নেই।
উত্তর : বই।
এক-দুই-তিন
সুত্র : সংগৃহীত
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
১.
তিন অক্ষরে নাম মোরা নাচতে
পারি ভাল,
শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও
পারি ভাল।
উত্তর : লাটিম।
২.
তিন বর্ণে নাম তার কে
বলিতে পারে, গৃহ ছাড়া থাকে
না সে সবে চিনে
তারে।
আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে
পানি তে গড়ায়, মধ্যম
ছাড়িলে তাতে পানি রাখা
যায়।
শেষ বর্ণ ছাড় যদি
জ্ঞানের মশাল, ইহা বিনা ধরাতলে
সকলি বেতাল।
উত্তর : জানালা।
৩.
তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার
ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে
ইচ্ছা করে।
মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে
সুরে সুরে।
উত্তর : বিছানা।
৪.
তিন অক্ষরে নাম ভাই আছে
দুনিয়ায়,
শেষের অক্ষর বাদ দিলে, বাংলায়
অর্থ তৈরি হয়।
উত্তর : রেডিও।
৫.
রজনীতে জন্ম তার দিবসে
মরণ, বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ,
হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।
উত্তর : তারা।
৬.
রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে
ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা
পাছে বা কেউ লুটে।
উত্তর : রানার।
গ্রাম বাংলার ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সংগৃহীত
১.
হউরি মউরি চৌরি ঘর
আট কন্যার একটা বর।
উত্তর- ছাতা।
২.
কালো কালো ভোমরা
কালো ঘাস খায় ;
রাত হলে সব
ঘরে চলে যায়।
উত্তর- কাঁচি।
আবার ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সংগ্রহ : আফছার উদ্দিন
১.
সুখাদ্য জিনিস বটে সর্বলোকে খায়।
অনিচ্ছায় বাধ্য হয়ে পড়ে যে
ধরায়।
বুড়াতে খাইলে করে হায় হায়।
যুবক খাইলে লজ্জায় মরে যায়।
উত্তর : আছাড় খাওয়া
২.
নাই তাই খাচ্ছ তুমি
থাকলে কোথায় পেতে।
কহে কবি কালিদাস পথে
যেতে যেতে।
উত্তর : লেজ কাটা গরু
৩.
কাঁচায় তুলতুল পাকায় সিঁদুর।
যে না বলতে পারে
তার বাবার বাবা ধেয়ে ইঁদুর।
উত্তর : মাটির হাড়ি
৪.
জলে জন্ম স্থলে কর্ম
মালাকারে গড়ে।
ঠাকুর নয় ঠুকুর নয়
মাথার উপর চড়ে।
উত্তর : টোপর
আবার ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সংগ্রহ : আফছার উদ্দিন
১.
সুখাদ্য জিনিস বটে সর্বলোকে খায়।
অনিচ্ছায় বাধ্য হয়ে পড়ে যে
ধরায়।
বুড়াতে খাইলে করে হায় হায়।
যুবক খাইলে লজ্জায় মরে যায়।
উত্তর : আছাড় খাওয়া
২.
নাই তাই খাচ্ছ তুমি
থাকলে কোথায় পেতে।
কহে কবি কালিদাস পথে
যেতে যেতে।
উত্তর : লেজ কাটা গরু
৩.
কাঁচায় তুলতুল পাকায় সিঁদুর।
যে না বলতে পারে
তার বাবার বাবা ধেয়ে ইঁদুর।
উত্তর : মাটির হাড়ি
৪.
জলে জন্ম স্থলে কর্ম
মালাকারে গড়ে।
ঠাকুর নয় ঠুকুর নয়
মাথার উপর চড়ে।
উত্তর : টোপর
রংধনু
সুত্র : সায়ান আহমেদ
১.
আল্লাহর তৈরি পথ, সাত
রঙে সৃষ্টি
কভু কভু দেখা যায়,
হয় যদি বৃষ্টি
উত্তর : রংধনু
২.
আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া
ভাঙল হাঁড়ি লাগলো জোড়া
উত্তর : মেঘের ডাক ও বিজলী
৩.
আল্লাহর তৈরি রাস্তা,
তৈরি মানুষের সাধ্য নেই।
হরেক রকম নাম তার
বলোতো কি জিনিষ তা?
উত্তর : রংধনু
৪.
আল্লাহর কি কুদরত
লাঠির মধ্যে শরবত
উত্তর : ইক্ষু
৫.
আট পা, ষোল হাটু,
বসে থাকে বীর বাটু,
শূন্যে পেতে জাল, শিকার
ধরে সর্বকাল
উত্তর : মাকড়শা
৬.
রাঙ্গা বিবি জামা গায়,
কাটিলে বিবি দুই খান
হয়
উত্তর : মসুরির ডাল
তিন নিয়ে ধাঁ ধাঁ
সুত্র : সায়ান আহমেদ
১.
তিন মাথা দশ পাও,
এই কথার দিস পাও-
উত্তর : হাল
২.
তিন বর্ণে নাম যার দেশের
নাম হয়,
শেষ অক্ষর বাদ দিলে সবাই
হারায়-
উত্তর : মিশর
৩.
তিন বর্ণে নাম তার ফুলে
ফলে ভরা,
মাথা কাটলে গান শুনি প্রাণ
আকুল করা,
পেট কাটলে বন্যা হয় দেশ ভাসায়ে
দেয়,
বলো দেখি ভাইবোনেরা কিবা
তাকে কয়?
উত্তর : বাগান
৪.
তিন বর্ণে নামটি কারভদ্রঘরে রয়,
পেট তার কাটা গেলে
কোন সংখ্যা হয়।
শিরচ্ছেদ সদা ভাই বেচা
কেনাই শুনি
শুধু মাথা খায় চুমি
গুণি ও অগুণি
উত্তর : চাদর
৫.
তিন বর্ণে নামটি তার ছাত্র-ছাত্রী
পড়ে
পেট তার কেটে দিলে
বানান ভুল করে,
মাথা বাদে শেষঅংশে গোলাকার
হয়,
বেলো দেখি নাম তার,
গেলাপ কিন্তু নয়
উত্তর : ভূগোল
৬.
তিন বর্ণের নাম তার কানন
বুঝায়,
পেট তার কেটে দিলে
পেয় বস্তু হয়।
লেজতার কেটে দিলে মনে
লাগে ভয়,
বল দেখি ভাইবোনেরা কিবা
তারে কয়
উত্তর : জঙ্গল
৭.
তিন বর্ণের নাম তার সবার
আদর পায়,
শেষের অক্ষর বাদ দিলে গায়ে
পড়ি তারে
মস্তক বিহনে তার স্তন করি
পান,
তাহার কারণে দেখি সারা জাহান
উত্তর : জামাতা
ধাঁ ধাঁ
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
১. তিন অক্ষরে নাম
তার, জলে বাস করে/
মাঝের অক্ষর বাদ দিলে, আকাশে
উড়তে পারে।
উত্তর : চিতল ও চিল
২. উপরে কাটা, ভিতরে
আঠা।
উত্তর : কাঁঠাল
৩. একলোক হাটে যায়/ রাস্তায়
রাস্তায় চিমটি খায়
উত্তর : লাউ
৪. আরেক লোক হাটে
যায় দু’একটা করে
থাপ্পর খায়
উত্তর : মাটির পাতিল
এক কিশোরী কিছুদিন হলো গাড়ি চালাতে
শিখেছে। তো হলো কি,
একদিন সে একটি একমুখো
(ওয়ান ওয়ে) রাস্তা দিয়ে
যাচ্ছিল কিন্তু উল্টোদিক দিয়ে। ওই রাস্তায় কিন্তু
দারুণ কড়াকড়ি, রাস্তার উল্টোদিকে গেলেই যখন তখন পুলিশ
এসে ধরবে। কিন্তু মেয়েটাকে কোনো পুলিশই কিন্তু
কিচ্ছু বলল না! কেন
বলতে পার? ভেবে দেখ
তো!
এই তো গেল এক
নম্বর ধাঁধা। এ রকম আরো
মজাদার ৯টা ধাঁধা মেলাবার
চেষ্টা কর দেখি। মেলাতে
পারলে তো তোমার বুদ্ধির
তারিফ করতেই হবে। সবশেষে উত্তরগুলো
দেওয়া থাকছে। মিলিয়ে নিও। আর হ্যাঁ,
এই ধাঁধাগুলো ছোটদের জন্য এক মজার
ওয়েবসাইট ব্রেইনডেন থেকে নেওয়া।
বাকি ৯ ধাঁধা
২. আমেরিকায় বসবাসকারী কোনো মানুষকে কেন
কানাডায় কবর দেওয়া যায়
না?
৩. কোনো পুরুষের জন্য
কি তার বিধবা স্ত্রীর
বোনকে বিয়ে করাটা ঠিক
হবে?
৪. এক লোক আয়তকার
আঙ্গিকে বাড়ি বানাল। এর
সব কটি দিকই দক্ষিণমুখের
সুবিধা আছে। এখানেই হেঁটে
এল এক তাগড়া ভালুক।
ভালুকের গায়ের রং কী?
৫. তিনটে আপেল থেকে দুটি
আপেল তুমি নিয়ে নিলে।
তোমার কাছে আর কয়টা
আপেল থাকল?
৬. একটি কুকুর একটি
জঙ্গলে কতদূর পর্যন্ত দৌড়াতে পারবে?
৭. এক ফুটবলের পাগল
বলল, সে খেলা শুরু
হওয়ার আগেই খেলার স্কোর
বলতে পারবে। কীভাবে পারবে?
৮. তোমাকে বলা হলো আগুন
জ্বালাতে। তোমাকে এ জন্য দেওয়া
হয়েছে কেরোসিন, কাগজ, মোমবাতি, ম্যাচবাক্স আর উলসুতা। কোনটা
আগে জ্বালাবে?
৯. চীনের ছেলেরা জাপানি ছেলেদের চেয়ে বেশি ভাত
খায় কেন?
১০. যে নারীর এক
হাতের সব আঙুল নেই,
তাকে কোন শব্দ দিয়ে
পরিচয় করিয়ে দেওয়া যাবে?
উত্তর
২. জীবিত মানুষকে তো আর কবর
দেওয়া যাবে না!
৩. লোকটা যদি মৃতই হয়
তাহলে সে বিয়ে করবে
কী করে?
৪. ভালুকের রং হবে সাদা,
কারণ সবদিক দক্ষিণমুখো বাড়ি কেবল দক্ষিণ
মেরুতেই সম্ভব।
৫. দুটো আপেল নিলে
তোমার কাছে তো দুটো
আপেলই থাকবে!
৬. পুরো জঙ্গল পর্যন্ত।
তারপর জঙ্গল পেরিয়ে দৌঁড়ুবে।
৭. এটা বলা তো
খুবই সহজ। ফুটবল খেলা
শুরু হওয়ার আগে সবসময়ই স্কোর
০-০!
৮. অবশ্যই ম্যাচের কাঠি!
৯. কারণ চীনে ছেলের
সংখ্যা জাপানে ছেলের সংখ্যার অনেক বেশি!
১০. স্বাভাবিক। কারণ কারো এক
হাতে যদি সব আঙুল,
মানে ১০টি আঙুলই থাকে;
সে তো অস্বাভাবিক!
আর হ্যাঁ, প্রথম ধাঁধার জবাবটা তো ভুলেই গিয়েছিলাম
দিতে। উল্টোপথে এগোলেও মেয়েটাকে পুলিশ কেন ধরেনি জানো?
কারণ মেয়েটা তখন হাঁটছিলো! গাড়ি
চালনা করছিলো না। উল্টোদিকে গাড়ি
চালালে আইন ভাঙার প্রশ্ন
আসতো, তাই না?
JOKES & জোক্স
মজা না পেলে লাইক
ফেরত।
জীবনবীমা করিয়ে পড়ুন।
_______________ _____
বল্টু এবং তার মেয়ের
এর
মধ্যে কথা হচ্ছে–
বল্টুঃ তুই পালিয়ে বিয়ে
করে আমার বংশ
দাঁগ লাগিয়েদিলি !
মেয়েঃ দাঁগ থেকে যদি
দারুন কিছু হয়,
তবে তো দাঁগই ভালো।
_______________ ________
স্যারঃ পড়া যখন
পারনি মার তোমাকে খেতেই
হবে।
বল্টুঃ তাহলে একটু
ওয়াসরুমে যেতে হবে।
স্যারঃ কেনো?
বল্টুঃ মা বলেছে কোন
কিছু খাবার
আগে সাবান
দিয়ে ভাল ভাবে হাত
ধুয়ে নিতে।
_______________ __________
মেয়েঃ তোমাকে আমি খুব খুব
খুব
ভালবাসি।
বল্টুঃ তোমার এত
ভালবাসা আমি কোথায় রাখব?
মেয়েঃ রাখার
জায়গা না পেলে ফেরত
দিয়ে দাও
অন্য কাওকে দিয়ে দিব।
_______________ __________
মেয়েঃ তুমি আমায় কতটা
ভালবাস?
বল্টুঃ সীমাহীণ।
মেয়েঃ তাহলে তাজমহল বানাচ্ছ
না কেন?
বল্টুঃ জমি কেনা হয়ে
গেছে,
তোমার মরার অপেক্ষায় আছি।
মেয়েঃ কি?
_______________ _________
চালকঃ শালা পাগল, সরবি
না তোর
গায়ের উপর দিয়া চালামু
?
বল্টুঃ আরে যা যা
একটু আগে মাথার
উপর দিয়া বিমান গেল কিছুই হইল
না তোর তো হালার
গাড়ি....
তখনি খুব খারাপ লাগে,যখন এত কষ্ট
করে
জোকস লিখেও আপনাদের কমেন্ট পাইনা।।
পুরোপুরি কমেন্ট করতে না চাইলে
সংক্ষেপে
করুন আর আপনার পছন্দের
বন্ধুটিকে মেনশন
করে পড়ার সুযোগ করে দিন।।
গোপালভারের ধাঁধা উত্তর সহ
একশো মজার প্রশ্ন মজার
উত্তর শিখুন।
বন্ধুদের সঙ্গে বিকালের আড্ডায় কিংবা বিয়ের বাড়িতে মজা করতে শিখে
নিন ১০০ মজার ধাঁধা
ও ধাধার উত্তর।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
ধাঁধাঁ ১.
তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার
ঘরে,
প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে
ইচ্ছে করে।
মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে
সুরে সুরে।
উঃ–বিছানা।
ধাঁধাঁ ২.
তিন বর্ণে নাম তার পুস্প
কুরে বাস,
দুয়ে তিনে হের মোরে
ফরেতে প্রকাশ
এ তিনে যাহা পাও
তারে খেরে সবে,
বরো দেখি কোন নামে
চলি ভবে
উঃ—বকুল ফুল।
ধাঁধাঁ ৩.
তিন অক্ষরে নাম মোর নাচতে
পারি ভাল,
শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও
পারি ভাল
উঃ—লাটিম।
ধাঁধাঁ ৪.
তিন বর্ণে নাম তার কে
বলিতে পারে,
গৃহ ছাড়া থাকে না
সে সবে চিনে তারে।
আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে
পানি যে গড়ায়,
মধ্যম ছাড়িতে তাতে পানি রাখা
যায়।
শেষ বর্ণ ছাড় যদি
জ্ঞানের মশাল,
ইহা বিনা ধরাতলে সকলি
বেতাল।
উঃ–জানালা
ধাঁধাঁ ৫.
তিন অক্ষরে নাম ভাই আছে
দুনিয়ায়,
শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাই,
বাংলায় অর্থ তৈরি হতে
হয়।
উঃ—রেডিও
ধাঁধাঁ ৬.
তিন বর্ণে নাম যার অনেকেই
খায়,
পেট কেটে দিলে তার
তাক হয়ে যায়।
শেষ বর্ণ বিহনে সেজে
পিতলেতে রয়,
বলো নবীন ভাই-বোনেরা
কোন সে বস্তু হয়।
উঃ—তামাক।
ধাঁধাঁ ৭.
রজনীতে জম্ম তার দিবসে
মরণ,
বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ,
ক্ষণে দর্শন হয়ে ক্ষণে অদর্শন,
হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।
উঃ–তারা
ধাঁধাঁ ৮.
তোমার বৌ তুমি গেলে
দেয় না,
কিন্তু আমি গেলে দেয়।
উঃ–ঘোমটা।
ধাঁধাঁ ৯.
রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে
ছুটে,
রয়েছে কাছে অনেক টাকা
পাছে বা কেউ লুটে
উঃ—রানার।
ধাঁধাঁ ১০.
তোর দেশেতে সূর্য ওঠে
সকাল বেলা ভোর বেলাতে
বলতো দেহি কোন দেশেতে
সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উঃ–নরওয়ে।
ধাঁধাঁ ১১.
রাঙ্গা বিবি জামা গায়,
কাটিলে বিবি দুই খান
হয়।
উঃ—মসুরির ডাল।
ধাঁধাঁ ১২.
অন্ধ নদী পিছল পথ
হয়না দিন, সদা রাত,
নদীর জন্য সোবেশাম,
পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।
উঃ—পেট।
ধাঁধাঁ ১৩.
রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি
করে।
উঃ—চোর।
ধাঁধাঁ ১৪.
আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,
ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উঃ—মেঘের ডাক ও বিজলী।
ধাঁধাঁ ১৫.
কোন প্রাণী বল দেহি ছয়
ছয় পায়ে হাঁটে,
ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো
যেথায় খুশি পথে গাটে।
উঃ—পিঁপড়া।
ধাঁধাঁ ১৬.
আল্লাহর তৈরী পথ, সাত
রঙ্গে সৃষ্টি,
কভু কভু দেখা যায়,
হয় যদি বৃষ্টি।
উঃ—রংধনু।
ধাঁধাঁ ১৭.
আল্লাহর তৈরী রাস্তা,
তৈরি মানুষের সাধ্য নেই।
হরেক রকম নাম তার
বলোতো কি জিনিষ তা?
উঃ—রংধনু।
ধাঁধাঁ ১৮.
আল্লাহর কি কুদরত,
লাঠির মধ্যে শরবত।
উঃ—ইক্ষু।
ধাঁধাঁ ১৯.
আকাশে ঝিকিমিকি,
চৌতালায় তার বাস।
তাকে আবার,
মানুষের খাইতে বড় আশা।
উঃ—হুক্কা।
ধাঁধাঁ ২০.
আকাশে থাকে, অতশে নেই,
নাম কী তার বল
তো ভাই?
উঃ—ক।
ধাঁধাঁ ২১.
আট পা, ষোল হাটু,
বসে থাকে বীর বাঁটু,
শূন্যে পেতে জাল, শিকার
ধরে সর্বকাল।
উঃ—মাকড়সা।
ধাঁধাঁ ২২.
আকাশে আছি, বাতাসে আছি,
নাই পৃথিবীতে।
চাঁদ আর তারায় আছি,
নাই কিন্তু সূর্যতে।
উঃ—আঁধার।
ধাঁধাঁ ২৩.
আকাশ থেকে পড়ল ফল,
ফলের মধ্যে শুধুই পানি।
উঃ—শিলা।
ধাঁধাঁ ২৪.
আকাশে উড়ি আমি,
পাখির আকারে।
মাছ ধরে যাই আমি
দৈত্যের রূপ ধরে।
উঃ—বক।
ধাঁধাঁ ২৫.
আকাশে নাতাসে আছি,
পৃথিবীতে নেই।
চাঁদ আর তারায় আছি
সূর্যতে নেই।
উঃ—আকার।
ধাঁধাঁ ২৬.
আকাশে মস্তক যার পাতালে আঙ্গুল,
মাথার উপর আছে এক
ছাতা।
প্রশারিয়া সুত যদি ভূমি
হয় স্থিতি
আনন্দেতে নরগণ ধায় দ্রুত
গতি।
উঃ—তাল গাছ।
ধাঁধাঁ ২৭.
আগা গোড়া কাটা,
চুলের জন্য সৃষ্টি।
উঃ—চিরুনী।
ধাঁধাঁ ২৮.
আকাশেতে জম্ম তার,
দিবা রাতি থাকে।
লোকে কিন্তু রাত্রিতে
কেবল দেখে।
উঃ—তারা।
ধাঁধাঁ ২৯.
আগ কেটে বাগ কেটে
রূপিলাম চারা,
ফল নেই, ফুল নেই,
শুধু লতায় ভরা।
উঃ—পান।
ধাঁধাঁ ৩০.
আকাশের বড়ো উঠান,
ঝাড়ু দেওয়ার নেই।
এই যে ফুল ফুটে
আছে,
ধরবার কেউ নেই।
উঃ—তারা।
ধাঁধাঁ ৩১.
আকাশ হতে পড়ল কল,
তার মধ্যে রক্ত।
বলতে হবে,
কি নাম তার?
উঃ—কালোজাম।
ধাঁধাঁ ৩২.
আসবে তারা যাদের স্বভাব,
ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উঃ—কাক।
ধাঁধাঁ ৩৩.
আসলে নকল দেখি,
মাথা কেটে সিক্ত নাকি।
শেষ জোড়া দু নম্বরটা,
তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উঃ—ভেজাল।
ধাঁধাঁ ৩৪.
আঘাত নয়,
দেশের নাম,
বলতে পারলে সম্মান।
উঃ—ঘানা।
ধাঁধাঁ ৩৫.
আচার্য মহাশয় বলেন,
কিন আশ্চর্য কথা!
কোল কালে কে শুনেছে,
ফলের আগায় পাতা।
উঃ—আনারস।
ধাঁধাঁ ৩৬.
ইংরেজিতে বাদ্য, বাংলায় খাদ্য
কিবা সেই ফল, চট
করে বল।
উঃ—বেল।
ধাঁধাঁ ৩৭.
আট পায়ে চলি আমি,
চার পায়ে বসি।
কুমির নই, বাঘ তো
নই
আস্ত মানুষ কিন্তু গিলি।
উঃ—পালকি।
ধাঁধাঁ ৩৮.
উপরে তা দিলে অন্ডতে
হয় বাচ্চা
লেজ বাদ দিলে মাথা
বাঁচায় আস্থা।
উঃ—ছাতা।
ধাঁধাঁ ৩৯.
আট চালা ঘর তার,
একটিই খুঁটি
ঘর বন্ধ করতে হলে
তার টিপতে হয় টুটি।
উঃ—ছাতা।
ধাঁধাঁ ৪০.
আদি স্থানে একুশ দিয়ে
পাঁচ অংকের সংখ্যা ভাই।
চার দিয়ে করলে গুণ
উল্টে যায় সংখ্যাটাই।
উঃ—২১৯৭৮।
ধাঁধাঁ ৪১.
আমি যখন এলাম, কেন
তুমি এলে না
তুমি যখন এলে, কতো
কি খেলে,
একবার গেলে, ফের তুমি এলে,
কিন্তু হায়! বৃদ্ধাকালে মোরে
ছেড়ে গেলে।
উঃ—দাঁত।
ধাঁধাঁ ৪২.
আমি যারে আনতে গেলাম,
তারে দেখে ফিরে এলাম
সে যখন চলে গেলো
তখন তারে নিয়ে এলাম।
উঃ—বৃষ্টিও পানি।
ধাঁধাঁ ৪৩.
উপরে চাপ নীচে চাপ,
মধ্যেখানে চেরোয় সাপ।
উঃ—জিহ্বা।
ধাঁধাঁ ৪৪.
আমি যাকে মামা বলি,
বাবাও বলে তাই,
ছেলেও মামা বলে,
মাও বলে তাই।
উঃ—চাঁদ
ধাঁধাঁ ৪৫.
উপর থেকে পড়ল বুড়ি
রঙ্গিন জামা গায়,
যে পায় সে ঘরে
নিয়ে রস তার খায়।
উঃ—তাল।
ধাঁধাঁ ৪৬.
আমি তুমি একজন
দেখবে একই রূপ।
আমি কতো কথা কই,
তুমি কেন চুপ।
উঃ—ছবি।
ধাঁধাঁ ৪৭.
এপারে ঢেউ, ওপারে ঢেউ
মধ্যিখানে বসে আছে,
বুড়া বেটার বউ।
উঃ—শাপলা।
ধাঁধাঁ ৪৮.
আত্মীয়রা বসাতে পারে না ভাগ,
চোরে করতে পারে না
চুরি।
দান করলে হয় না
ক্ষয়।
বলতো দেখি কোন জিনিষ
হয়।
উঃ—জ্ঞান।
ধাঁধাঁ ৪৯.
ইড়িং বিড়িং তিড়িং ভাই,
চোখ দুটি তার মাথা
নাই।
আছে দুটি বাঁকা হাত,
পানিতে বসে খায় ভাত
।
উঃ—কাঁকড়া।
ধাঁধাঁ ৫০.
এক গোছা দড়ি,
গোছাতে না পারি।
উঃ—রাস্তা।
ধাঁধাঁর ৫১.
উপর থেকে এলে পাখি
সাদা কাপড় পরে।
ভোজনে বসলে পাখি
মাছ ধরে মারে।
উঃ—বক।
ধাঁধাঁর ৫২.
উপর থেকে এলো পাখি,
শন শন করে।
মরা পাখী কিন্তু,
ধান খায় কড়মড় করে।
উঃ—ঢেকি।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
ধাঁধাঁর ৫৩.
উপর হতে পড়লো বুড়ি,
কাথা কম্বল লয়ে।
ভাসতে ভাসতে যায় বুড়ি
কানাই নগর দিয়ে।
উঃ—তাল।
ধাঁধাঁর ৫৪.
উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম
দালান বাড়ি কোঠা।
ভাত শালিকে বলে গেলো,
ফলের আগায় পাতা।
উঃ—আনারস।
ধাঁধাঁর ৫৫.
উলটা দেশের আজব কথা,
সত্য কিন্তু বটে,
পেট দিয়ে সে আহার
করে,
মাথা দিয়ে চাঁটে।
উঃ—গর্ভস্থ সন্তান।
ধাঁধাঁর ৫৬.
এমন একটা গাই আছে,
যা দেই তাই খায়,
পানি দিলে মরে যায়।
উঃ—আগুন।
ধাঁধাঁর ৫৭.
উলটালে ধাতু হয়,
সোজাতে জননী
কী শব্দ হয় তাহা,
বল দেখি শুনি।
উঃ—মাতা।
ধাঁধাঁর ৫৮.
উড়তে পেখম বীর,
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়,
বাঘ সে নয়।
উঃ—মশা।
ধাঁধাঁর ৫৯.
এমন আশ্চর্যের কথা শুনেছো কি
ভবে,
কাউকে দিলে পরে, রাখতে
তোমায় হবে?
উঃ—কথা।
ধাঁধাঁর ৬০.
উঠান টন টন,
ঘন্টায় বাড়ি।
কোন ছাগলের মুখে দাঁড়ি।
উঃ—রসুন।
ধাঁধাঁর ৬১.
এ কোন ব্যাটা শয়তান,
থাকে বসে ধরে কান।
উঃ—চশমা।
ধাঁধাঁর ৬২.
এপার ঝাটি,
ওপার ঝাটি।
ঝাটিতে করে,
পিটা পিটি।
উঃ—চোখের পাতা।
ধাঁধাঁর ৬৩.
এমন কি বস্তু ভাই
তিন অক্ষরে হয়,
যা দ্বারা পৃথিবী সদা পূর্ণ রয়।
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার
বস্তু হয়,
শেষ অক্ষরে আকার দিলে সবাই
মিষ্টি কয়।
উঃ—বাতাস।
ধাঁধাঁর ৬৪.
এমন কোন স্থান আছে,
দেখতে যেখা পাই,
মাকেদাদী, বৌকে মা, বাপকে
বলে ভাই।
উত্তরটা সোজা, একটু খুঁজলেই পাবে,
মাথায় হাত দিয়ে ভাই,
কে এতো ভাবে!
উঃ—অভিনয় মঞ্চ।
ধাঁধাঁর ৬৫.
এমন কোন বস্তু আছে
যে ধরায়,
না চাইতেই তা সর্বলোকে পায়।
উঃ—মৃত্যু।
ধাঁধাঁর ৬৬.
এমন রক প্রাণি বের
করো তো খুঁজে,
সর্বদাই সে হেটে বেড়ায়
চোখ না ছুঁজে।
উঃ—মাছি।
ধাঁধাঁর ৬৭.
এমন এক প্রাণী আছে,
ধান চাল খায়।
মাইল মাইল দৌড়ে,
যুদ্ধ করতে যায়।
উঃ—ইঁদুর।
ধাঁধাঁর ৬৮.
এমন কি কথা আছে,
শুনলে রাগ হয়।
কোথাও কেউ খুঁজে পায়নি
কেহ
কোনদিন, তবু শোনা যায়।
উঃ—ঘোড়ার ডিম।
ধাঁধাঁর ৬৯.
এমন একটি দেশের নাম
বলো,
যার প্রথম দুটি অক্ষরে মানুষ
হলে,
শেষের দুটিতে রাস্তা বোঝায়।
উঃ—নরওয়ে।
ধাঁধাঁর ৭০.
এমন একটি শহরের নাম
বলো,
যা খোলা নয়।
কিন্তু সত্যি তা নয়,
না বলতে পারলে সবে
বোকা কয়।
উঃ—ঢাকা।
ধাঁধাঁর ৭১.
এমন একটি কাপের নাম
বলো দেখি ভাই,
যে কাপেতে চা চিনি, দুধ
পানি একটুও নেই।
উঃ—হিরো কাপ।
ধাঁধাঁর ৭২.
এরা বাপবেটা ওরা বাপবেটা তালতলা
দিয়ে যায়।
তিনটি তাল পড়লে তারা,
সমান ভাগে পায়।
উঃ—বাপ, ছেলে, নাতি।
ধাঁধাঁর ৭৩.
এক বৃক্ষে ফুটেছে, এক জোড়া ফুল।
হীরা মানিক কভু নয়, তার
সমতুল।
উঃ—চোখ।
ধাঁধাঁর ৭৪.
এক বাড়ির দুই দরোজা দিয়া
জল গড়িয়ে পড়ে,
হাওয়া ছাড়া আর হাওয়া
নেয়ার পরে।
উঃ—সর্দি।
ধাঁধাঁর ৭৫.
এক বুড়ির আছে বারোটি ছেলে।
তার বারো ঘরে থাকে
এখন ৩৬৫ টি ছেলে।
উঃ—বৎসর।
ধাঁধাঁর ৭৬.
এক গাছে তিন তরকারী,
আজব কথা বলি হাড়ি।
উঃ—কলাগাছ।
ধাঁধাঁর ৭৭.
এক গাছে বহু ফল,
গায়ে কাটা কাঁটা।
পাকলে ছাড়াও যদি, হাতে লাগে
আঠা।
উঃ—কাঠাঁল।
ধাঁধাঁর ৭৮.
এক সাথে সাতটা রঙ,
কোথায় থাকে বলো।
না পারলে বুঝবো,
তুমি বিজ্ঞানে নও ভাল।
উঃ—রংধনু।
ধাঁধাঁর ৭৯.
এক শালিকের তিন মাথা, দেহ
মুখে আঠা।
বাক্সের ভিতর ফেলি তবু,
যায় দেশ বিদেশ।
উঃ—চিঠি।
ধাঁধাঁর ৮০.
এক ঘরে এক থাম।
বল কি তার নাম।
উঃ—ছাতা।
ধাঁধাঁর ৮১.
এক ঘরে জম্ম হয়,
দুই সহোদর ভাই।
মানুষের শরীর মাঝে, এর
দেখা পাই।
উঃ—চোখ।
ধাঁধাঁর ৮২.
এক হাত গাছটা, ফল
ধরে পাঁচটা।
উঃ—হাতের পাঁচ আঙ্গুল।
ধাঁধাঁর ৮৩.
লোহার চেয়ে শক্ত তুলোর
চেয়ে নরম।
উঃ—মন।
ধাঁধাঁর ৮৪.
একই দামের শাড়ি, পরে দুইটি মেয়ে
যায়।
শাড়ি দুইটির দাম কতো?
সম্পর্কটা জানা চাই।
উঃ—দুই সতীন।
ধাঁধাঁর ৮৫.
একলা তারে যায় না
দেখা, সঙ্গী গেলে বাঁচে।
আধার দেখে ভয়ে পালায়,
আলোয় ফিরে আসে।
উঃ—ছায়া।
ধাঁধাঁর ৮৬.
একটুখানি পুস্কনি, পানি টলমল করে।
রাজার ছেলের সাধ্য নেই, জাল ফেলতে
পারে।
উঃ—চোখ।
ধাঁধাঁর ৮৭.
একটি গাছের বাঁট নাই,
তবু দুগ্ধ হয় প্রচুর।
দোহনকালে থাকে নাকো,
তার নিকটে বাছুর।
উঃ—তালগাছ।
ধাঁধাঁর ৮৮.
একটি হলে কাজ হবে
না, দুটি কিন্তু চাই।
দুটি পেলে, হবে চাষী ভাই।
উঃ—বলদ।
ধাঁধাঁর ৮৯.
একটি অক্ষর শিক্ষকে আছে, পন্ডিতে নেই।
কাননে আছে, বাগানে নেই।
উঃ—ক।
ধাঁধাঁর ৯০.
এতো ভালো বিছানা, কেউ
যেন বসে না।
উঃ—পানি।
ধাঁধাঁর ৯১.
এখান থেকে ফেললাম ছুরি,
বাঁশ কাটলাম আড়াই কুড়ি।
বাঁশের মধ্যে গোটা গোটা,
আমার বাড়ী চল্লিশ কোটা।
কোঠার উপর কোট জমি,
তার মধ্যে আছে এক রাণী।
উঃ—মৌমাছি।
ধাঁধাঁর ৯২.
ওপারেতে বুড়ি মারল, এপারেতে
গন্ধ এলো।
উঃ—কাঠাল।
ওল্টে যদি দাও মোরে
হয়ে যাবো লতা।
কে আমি ভেবে চিনতে
বলে ফেলো তা।
উঃ—তাল।
ধাঁধাঁর ৯৩.
কোন ফলের বীজ হয়
না, বলো দেখি দাদা,
না পারলে লোকে তোমায় বলবে
আস্ত গাধা।
উঃ—সবরি কলা।
ধাঁধাঁর ৯৪.
কোন সে রসিক চাঁন,
নাকে বসে ধরে কান??
উঃ—চশমা।
ধাঁধাঁর ৯৫.
কোন শহর খুলতে মানা,
তা কি তোমার আছে
জানা।
উঃ—খুলনা।
ধাঁধাঁর ৯৬.
কোন ফলের উপরটা খাই,
ভিতরে তার ফুল,
ভাবতে গেলে তার কথা,
পণ্ডিতের হয় ভুল?
উঃ—চালতা।
ধাঁধাঁর ৯৭.
কোন ফলের বীজ নেই,
বল দেখি দাদা।
বলতে না পারলে,
হবে তুমি গাধা।
উঃ—নারিকেল।
ধাঁধাঁর ৯৮.
কোন ব্যাংকে টাকা থাকে না।
ধার কখনো পাওয়া যায়
না।
উঃ—ব্লাডব্যাংক।
ধাঁধাঁর ৯৯.
কোন গাছেতে হয় না ফুল,
আছে শুধু গন্ধ।
গাছ তলাতে গেলে পরে,
সবাই পাবে গন্ধ।
উঃ—চন্দন।
ধাঁধাঁর ১০০.
কোমর ধরে শুইয়ে দাও,
কাজ যা করার করে
নাও।
উঃ—শিল নোড়া।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
আরো একটি কঠিন ধাঁধাঃ ছেলেরা প্রতিদিন করে, মেয়েরা বছরে
একবার করে জিনিষ টি
জানুন
গোপাল ভাড়ের জীবনের পরিচয়
নদীয়ার সম্রাট মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র নানা লোকের মুখে
গোপালের রসিকতা ও বুদ্ধিসত্তার কথা
শুনে তাঁকে রাজসভায় স্থান দিয়েছিলেন। সেই থেকে গোপালের
পরিচিতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
কথায় বলে নাপিতরা ধূর্ত
হয়। গোপালরা জাতিতে নাপিত ছিলেন।
গোপাল অসম্ভব ধূর্ত ছিলেন কিন্তু তাঁকে কখনোই নাপিত বলা চলে না।
তাঁর অসম্ভব বুদ্ধিমত্তা তকে শ্রেষ্ঠ ভাঁড়
রূপে পরিচিতি দিয়েছে। তাই তিনি গোপাল
ভাঁড়।
Read More: Biography
of harichand guruchad thakur
গোপাল ভাঁড়ের বংশধর থাকেন কলকাতাতেই
তৈলচিত্রে রাজার সঙ্গে গোপাল ভাঁড় তৈলচিত্রে রাজার
সঙ্গে গোপাল ভাঁড় সেই রাজাও
নেই৷ সেই বিদূষকও নেই৷
শুধু ইতিহাস আছে৷ তারই পুনরাবৃত্তি
হল প্রায় ২৮০ বছর পর৷
রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের বংশধরের মুখোমুখি হলেন বিদূষক গোপাল
ভাঁড়ের বংশধর৷কলকাতা বইমেলায়৷ উত্তর পুরুষের হাত ধরে দুই
ঐতিহাসিক চরিত্র আরও জীবন্ত হয়ে
উঠল৷ কলকাতা: সেই রাজাও নেই৷
সেই বিদূষকও নেই৷
শুধু ইতিহাস আছে৷ তারই পুনরাবৃত্তি
হল প্রায় ২৮০ বছর পর৷
রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের বংশধরের মুখোমুখি হলেন বিদূষক গোপাল
ভাঁড়ের বংশধর৷কলকাতা বইমেলায়৷ উত্তর পুরুষের হাত ধরে দুই
ঐতিহাসিক চরিত্র আরও জীবন্ত হয়ে
উঠল৷ হুগলির খানাকুল থেকে গোপাল ভাঁড়কে
নিজের রাজসভায় বিদূষক করে এনেছিলেন রাজা
কৃষ্ণচন্দ্র রায়৷ গোপাল ভাঁড়
মানেই তো হাসির ফোয়ারা।
শৈশবে বাংলার এই রসিকের গল্পে
বুঁদ হননি এমন সংখ্যা
মেলা ভার। কিন্তু কে
এই গোপাল ভাঁড়। তিনিই কি শুধুই গল্পের
এক চরিত্র? না তার বাস্তব
অস্তিত্ব ছিল? এ নিয়ে
লেখালেখিও কম হয়নি। গোপাল
ভাঁড় হাস্য কৌতুকে ভরিয়ে দিতেন সবাইকে৷ কত গল্প, কত
আড্ডা, কত মজা, শলা-পরামর্শ…সেই রাজা-রানি,
বিদূষক, সেই রাজসভা…৷
রাজতন্ত্র থাকলে এই দৃশ্যই হয়তো
দেখা যেত কৃষ্ণনগরের রাজবাড়িতে৷
সোমবার দর্শকদের মধ্যে ঘুরপাক খেল এই কথা৷
তাঁরা শুনে বিস্মিত হলেন,
গোপল ভাঁড়ের বংশধরদের কেউই হাস্যকৌতুকে পারদর্শী
নন৷ পেশার তাগিদে সবাই ছুটছেন৷ রহস্যের
জাল বুনে বাংলা সাহিত্যে
রয়ে গেছেন গোপাল ভাঁড় চরিত্র। সেই গোপাল ভাঁড়কে
নিয়েই কলকাতা বইমেলায় গবেষণাধর্মী বই প্রকাশ করলেন
সাংবাদিক সুজিত রায়। বইয়ের নাম
গোপাল ভাঁড়ের সন্ধানে। কলকাতার ৪/১/১
রাধাপ্রসাদ লেন৷ সুকিয়া স্ট্রিট
সংলগ্ন এই বাড়িটিতেই পাঁচ
পুরুষ ধরে বাস করছেন
গোপাল ভাঁড়ের বংশধররা৷ এই বাড়িরই তিন
সদস্য উপস্থিত ছিলেন বইমেলায়৷ মলয়কুমার দাস, বিষ্ণুমাধব দাস
ও ছ’ বছরের শৌভিক
দাস৷ প্রত্যেকের শরীরেই বইছে গোপাল ভাঁড়ের
রক্ত৷ মলয় দাস গোপাল
ভাঁড়ের ত্রয়োদশ প্রজন্ম৷ সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যাণ্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে সিইএসসি থেকে কিছুদিন হল
অবসর নিয়েছেন৷ বললেন, গোপাল ভাঁড় একজন রক্তমাংসের
মানুষ ছিলেন৷ এটা অনেকেই বিশ্বাস
করেন না৷ আশা করি
বংশধরদের দেখার পর গোপাল ভাঁড়ের
অস্তিত্ব নিয়ে আর কোনও
বিতর্ক থাকবে না৷” একই বক্তব্য
রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের বংশধর সৌমিশচন্দ্র রায়ের৷ জানালেন, গোপাল ভাঁড় কোনও কল্পনিক
চরিত্র নন৷ রাজা কৃষ্ণচন্দ্র
আর গোপালের খুব ভাল সম্পর্ক
ছিল৷
রাজা অনেক কাজই গোপাল
ভাঁড়ের সঙ্গে শলা-পরামর্শ করে
করতেন৷ তাঁদের রাজবাড়িতেও কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভার যে তৈলচিত্র রয়েছে
তাতেও গোপাল ভাঁড়ের ছবি রয়েছে৷ রয়েছে
আরও অনেক তথ্য প্রমাণ৷
গোপাল ভাঁড়ের গল্প নিয়ে অনেক
বই থাকলেও সেগুলি কখনও ঐতিহাসিক দলিল
হয়ে উঠতে পরেনি৷ ফলে
গোপাল চরিত্রে কাল্পনিকতার ছায়া পড়েছে৷ তবে
ব্যতিক্রমও রয়েছে৷
১৯২৯ সালে গোপালের বংশধর
নগেন্দ্রনাথ দাস ‘নবদ্বীপ কাহিনী’
নামে একখানি বই লেখেন৷ তাতেও
অনেক প্রমাণ রয়েছে৷ রয়েছে গোপালের ‘ফ্যামিলি ট্রি’৷ তাতে
দেখা যাচেছ গোপাল ভাঁড়ের আসল নাম ছিল
গোপাল ভাণ্ডারী৷ ‘ভাঁড়ামি’-র জন্যই তাঁকে
ভাঁড় বলে ডাকা হত৷
গোপালের জন্মের আগে তাঁর বংশের
পদবি ছিল ‘নাই’৷
মৃত্যুর পর আরও দু’বার গোপালের বংশের
পদবি পরিবর্তন হয়৷ প্রথমে ছিল
ভাণ্ডারী, সবশেষে দাস৷ গোপালের ভাই
কল্যাণকুমার ভাণ্ডারীর বংশধর এই মলয়কুমার দাস৷
আরও গভীরে গিয়ে এই তথ্যই
ফের মলাটবন্দি করছেন কর্পোরেট কর্তা সুজিত রায় তাঁর নতুন
গবেষণাধর্মী বই ‘গোপাল ভাঁড়ের
সন্ধানে’৷
গোপাল ভাড় আসলে কে ছিলেন?
রস সম্রাট গোপাল ভাড় এমনই এক
হাস্যকর গল্প চরিত্র, যা
বাঙালির কাছে চিরণবিন। যার
গল্প পড়লে হাসতে হাসতে আজও বাঙালির পেটে
খিঁচ ধরে। ছোট থেকে
বড় সকলেই ভালোবাসে গোপালের হাস্যকর এবং তীক্ষ্ণ বুদ্ধির
গল্প পড়তে। সেই গোপাল ভাঁড়
বলে কি সত্যিই কেউ
ছিলেন?
নদিয়ারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় বিদূষক হিসেবে
গোপালের উপস্থিতি বাস্তবে ছিল বলে একাংশের
ধারণা। আবার অনেকে বলে
এমন কেউ বাস্তবে ছিলোনা।
রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভায় ছিল একাধিক
ব্যক্তি । সেখান থেকেই
প্রতিষ্ঠা পেয়েছে গোপাল ভারের চরিত্রটি। কিন্তু নগেন্দ্রনাথ দাস নামক এক
বেক্তি দাবি করেছেন গোপাল
ভারের কাহিনী আসলে সত্যি। ‘নবদ্বীপ-কাহিনী বা মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র
ও গোপাল ভাঁড়’ নামে একটি বইও
লিখে ফেলেন তিনি। এ বইয়ে তিনি
জানাচ্ছেন, ‘ভাঁড়’ নয়, গোপালের পদবি
ছিল ‘নাই’। তাঁর
ঠাকুর্দা ছিলেন ‘আনন্দরাম নাই’ নামে এক
পরম তান্ত্রিক সাধক। আর গোপালের বাবা
দুলালচন্দ্র নাই, পেশায় ছিলেন
নাপিত।
তবে, গোপালের বুদ্ধিতে মুগ্ধ হয়েই রাজা কৃষ্ণচন্দ্র
তাঁকে সভার অন্যতম রত্ন
হিসেবে স্থান দেন এবং তাকে
‘ভাণ্ডারী’ উপাধি উপহার হিসেবে দেন। ‘ভাণ্ডারী’ থেকেই সেটা হয় ‘ভাঁড়’। গোপাল ভাঁড়।
নগেন্দ্রনাথ দাস বলেন, গোপাল
ভারের একটি মেয়ে ছিল
যার নাম ছিল রাধারানী।
ভাঁড়ের বংশ লতিকাও তিনি
তার সেই বইয়ে রেখেছেন।
নগেন্দ্রনাথের বক্তব্য, তিনি গোপালের দাদা
কল্যাণের পরবর্তী প্রজন্ম। সেই হিসেবে গোপালের
একমাত্র বংশধর তিনি। তবে এই মত
এখনো সব ঐতিহাসিক পুরোপুরি
মেনে নিচ্ছেন না।
মজার ১০ বিদেশি ধাঁধা জেনে নিন
বিশ্বের নানা দেশে প্রচলিত
রয়েছে নানা ধরনের ধাঁধা।
এসব ধাঁধা জানা থাকলে আপনি
বন্ধুমহলে নিজেকে যথেষ্ট মজার মানুষ হিসেবে
প্রমাণ করতে পারবেন। শিশুরাও
এসব ধাঁধা পছন্দ করে। এ ছাড়া
এ ধরনের ধাঁধার চর্চা মস্তিষ্ককে সচল রাখে এবং
বুদ্ধি বাড়ায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি
জানিয়েছে ব্রাইট সাইড।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
১. বহু দাঁত রয়েছে
কিন্তু কোনো কিছু খায়
না, জিনিসটি কি?
২. কোন জিনিসটির বাইরের
দিকের অংশ খেয়ে ভেতরের
অংশটি আমরা ফেলে দেই?
৩. আপনি যে ভাষায়ই
কথা বলেন না কেন,
সব ভাষাতেই জবাব দিতে পারে
কে?
৪. একটি নির্দিষ্ট জায়গায়
বসে বিশ্বের সব স্থানে ভ্রমণ
করে কে?
৫. অল্প বয়সে লম্বা
থাকলেও বয়স বাড়ার সঙ্গে
সঙ্গে ছোট হয়ে যায়
কে?
৬. একটি বল কিভাবে
ছোড়া যায় যেন আবার
হাতে ফিরে আসে?
৭. আপনার কোন জিনিসটি অন্যরা
সর্বদা ব্যবহার করে?
৮. বহুদিন না ঘুমিয়ে একজন
মানুষ কিভাবে বাঁচতে পারে?
৯. উঁচু কিংবা নিচু
যাই হোক না কেন,
একটি নির্দিষ্ট জায়গাতেই থাকে কী?
১০. কোন জিনিস কাটলে
বাড়ে?
(উত্তর দেখুন নিচে) উত্তর মিলিয়ে নিন- ১. চিরুনি
২. ভুট্টা ৩. প্রতিধ্বনী ৪.
ডাকটিকিট ৫. মোমবাতি ৬.
ওপরের দিকে ৭. নাম
৮. রাতে ভালোভাবে ঘুমালেই
হবে ৯. রাস্তা বা
পথ, ১০. পুকুর মন্তব্য
এই পোস্টে পাবেন বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ । আমরা
অনেকেই বাংলা ধাঁধা খুজি অনলাইনে ।
কিন্তু তেমন ভালো কোন
কালেকশান পাওয়া যায় না ।
এ কথা বিবেচনা করে
অনেক গুলো সুন্দর বাংলা
ধাঁধার আয়োজন করা হয়েছে ।
আশা করি নিচের বাংলা
ধাঁধা গুলো আপনাদের অনেক
ভালো লাগবে ।
Read More: স্কয়ার হাসপাতাল ডাক্তার লিস্ট
বাংলা ধাঁধা উত্তর সহঃ
(১) এই ঘরে যাই,
ওই ঘরে যাই দুম
দুমিয়ে আছাড় খাই।
উত্তরঃ ঝাঁটা।
(২) সর্প বটে তার
চারটি পা ডিম দেয়
না, বাচ্চা দেয়?
উত্তরঃ গুই–সাপ।
(৩) জনম গেল দুখে
বুকে আবার আগুন দিয়ে
থাকো অনেক সুখে।
উত্তরঃ হুঁকো।
(৪) কাল আমাকে মেরে
ছিলে সয়ে ছিলাম আমি,
আজ আমায় মারো দেখি কেমন
বেটা তুমি।
উত্তরঃ মাটির হাড়ি।
(৫) আমার মা যখন
যায় তোমার মার পাশে , দুই
মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র
হয় শেষে।
উত্তরঃ মামা।
(৬) দুধ দিয়া ফুল
সাজে , খাইতে অনেক মিঠা লাগে।
উত্তরঃ সন্দেশ।
(৭) কম দিলে যায়
না খাওয়া বেশি দিলে বিষ
, মা বলেছে, বুঝে শুনে তার
পরেতে দিস।
উত্তরঃ লবণ।
(৮) চার পায়ে বসে,
আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়,
খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ
গিলে।
উত্তরঃ পালকি।
(৯) যে মুখে খায়,
সেই মুখে হাগে এই
প্রাণি নিত্য রাত জাগে।
উত্তরঃ বাদুর।
(১০) ঢাক গুড় গুড়,
ঢাক গুড় গুড় ঢাক
গুড় গুড় করে বলপুরেতে
আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে
পারে।
উত্তরঃ সূর্য।
(১১) হাত দিলে বন্ধ
করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া
স্বভাব তার মুখ নাহি
তোলে।
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।
(১২) সাগর থেকে জন্ম
নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের
কোলে ফিরে যেতে জীবন
হয় লাশ।
উত্তরঃ মেঘ।
(১৩) এই দেখি এই
নাই তার আগে আগুন
নাই।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ।
(১৪) চক থেকে এলো
সাহেব কোট-প্যান্ট পরে
কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা
করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
(১৫) তি অক্ষরে নাম
তার অনেক লোকে খায়
মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস
রাখা যায়।
উত্তরঃ তামাক।
(১৬) তেল চুকচুক পাতা
ফলের ওপর কাঁটা পাকলে
হয় মধুর মতো বিচি
গোটা গোটা।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
(১৭) তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক
ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক
ফল।
উত্তরঃ কমলা।
(১৮) কাঁচা খাও, পাকা খাও
খাইতে রড় মিষ্টি আমি
যদি খাইতে বলি চটে গিয়ে
করো অনাসৃষ্টি।
উত্তরঃ কলা।
(১৯) উত্তরে চিলের বাসা কোন গাছের
ফল কাঁচা।
উত্তরঃ পেস্তাগাছ।
(২০) জলে জন্ম ঘরে
বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।
উত্তরঃ লবণ।
(২১) বন থেকে বেরুল
টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।
উত্তরঃ আনারস।
(২২) ঘরের মইধ্যে ঘর
নাচে কনে-বর।
উত্তরঃ মশারি
মজার বাংলা ধাধাঃ
(২৩) আল বেয়ে যায়
সাপ ফিরে ফিরে চায়
বাপ।
উত্তরঃ সুঁই–সুতো।
(২৪) রাজা-মন্ত্র্রি-সৈন্য
মিলে নৌকা চড়ে যুদ্ধে
যায় জীবন তো দূরের
কথা, ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই
কুপকাত।
উত্তরঃ দাবা খেলা।
(২৫) বলো সে কী
ফল খেতে বড় বেশ-
কলজের মধ্যে থোকা থোকা কমলা
বুড়ির কেশ।
উত্তরঃ।
(২৬) মানুষ নয় প্রাণীও নয়
পিছে পিছে ঘোরে লাথি
দিলে সেও যে লাথি
দেয় জোড়ে।
উত্তরঃ ছায়া।
(২৭) হাতি নয় ঘোড়া
নয়, মোটা মোটা পা
তরু নয়, লতা নয়,
ফুলে ভরা গা।
উত্তরঃ পালঙ্ক।
(২৮) তিন অক্ষরের নাম
তার বাংলাদেশে নাই প্রথম অক্ষর
বাদ দিলে অনেক লোকে
খায়।
উত্তরঃ জাপান।
(২৯) অলি অলি পাখিগুলি
গলি গলি যায়, সর্ব
অঙ্গ ছেড়ে দিয়ে চোখ খুবলে খায়।
উত্তরঃ ধোঁয়া।
(৩০) উড়তে পাখি উনুর ঝুনুর
বসতে পাখি ধন্দা আহার
করতে যায় পাখি হাত
থাকে তার বান্ধা।
উত্তরঃ জাল।
(৩১) হাতে আছে, হাতে
নাই হাত বাড়ালে পাবি
কই।
উত্তরঃ কনুই।
(৩২) চাই নাকো তবু
খাই বেশি খেলে মারা
যাই।
উত্তরঃ পিটুনি।
(৩৩) দুই অক্ষরের নাম
যার প্রসিদ্ধ একটি গাছ নামটি
উল্টে দিলে পুঁতি চারাগাছ।
উত্তরঃ বটগাছ।
(৩৪) সকলের শিরে ধরে নাহি
ধরে কেশে হাত নাই,
পা নাই বলো ধরে
কে সে?
উত্তরঃ মাথাধরা।
(৩৫) সবকিছুই সে পাড়ি দিয়ে
যায় নদীর পাড়ে গেলে
অমনি থেমে যায়।
উত্তরঃ রাস্তা।
(৩৬) গায়েতে কন্টকাবৃত সজারু সে নয় মানুষে
পেলে গন্ধ তখনি ছেদ
হয়।
উত্তরঃ কাঠাল।
(৩৭) আহার্য নয় তবু খায়
সর্বজন, অনিচ্ছাতে বাধ্য হয়, করিতে ভক্ষণ।
উত্তরঃ আছাড়।
(৩৮) জলে রই স্থলে
রই জল বিনা কিছু
নয়।
উত্তরঃ বরফ।
(৩৯) লাল বরণ, ছয়
চরণ, পেট কাটলে হাঁটে,
মূর্খ লোকে বলবে কিসে
পন্ডিতের শির ফাটে।
উত্তরঃ ডাস পিঁপড়া।
(৪০) তিন বীর রারো
শির বত্রিশ লোচন, ভূমিতে পড়িয়া বীর করে মহারণ।
উত্তরঃ পাশার ঘুঁটি
(৪১) ভন্ ভন্ করে
তবু ভোমরা নয় গলায় পৈতা
তার বামুন তবু যে নয়।
উত্তরঃ।
(৪২) কাঁটা ভরা অঙ্গ তার,
সুদীর্ঘ আকার প্রাণ আছে,
শিরে কেশের সম্ভার জিহবার আগে মধু, বিন্দু
বিন্দু ঝরে জুড়ায় রসনাখানি,
পান করে তারে।
উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।
(৪৩) একটুখানি ঘরে চুনকাম করে
উত্তরঃ ডিম।
(৪৪) ভয়ঙ্কর পথিক সে সকলে
যে ডরায় খানিক পরে কাঁদিয়া সাগর
সে ভাসায়।
উত্তরঃ বৃষ্টি।
বাংলা ধাঁধা কালেকশনঃ
(৪৫) একটুখানি পুষ্পরিনী টলমল করে, একটুখানি
কুটা পাড়লে সর্বনাশ করে।
উত্তরঃ চোখ।
(৪৬) আাঁধার পুকুর, গড়ান মাঠ, বত্রিশ কলাগাছ,
একখানি পাট।
উত্তরঃ দাঁত ও জিহবা।
(৪৭) ছোট ছোট গাছখানি
তার কত ফল ধরে
একটা যদি খায় তবে
আহা-উহু করে।
উত্তরঃ বোম্বাই মরিচ।
(৪৮) আমারও নাই, তোমারও নাই,
আমরা কে তা বোঝ
নাই
উত্তরঃ মানুষ।
(৪৯) হাত পা তার
ইটের সমান অতি পুরু
ছাল, পেটে দিলে তাকে
বাড়ে অনেক মান
উত্তরঃ গম গাছ।
(৫০) এই পাড়ে খাগড়া
ওই পাড়ে খাগড়া কখনও মিলেমিশে কখনও
বা ঝগড়া
উত্তরঃ চোখের পাতা।
(৫১) আট পা আঠারো
হাঁটু জাল ফেলিয়া মরা
ঠেঁটু শুকনায় ফেলিয়া জাল গাছে উঠিয়া
নিল ফাল
উত্তরঃ মাকড়শা।
(৫২) বিনা দুধে হইছে
দই এমন কুমার পাব
কই।
উত্তরঃ চুন।
(৫৩) লাঠির মত গাছে সোনার
ফল নাচে।
উত্তরঃ ভুট্টা গাছ।
(৫৪) একই মায়ের সন্তান
মোরা আমি তাকে ভাই
বলি সে আমায় বলে
না ভাই বলুনতো কি
সম্পর্ক তাই।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
(৫৫) উঠান ঠন ঠন,
বাড়িতে নাই খাই বস্তুর
বাকল নাই।
উত্তরঃ লবণ।
(৫৬) এ পাড়ে বুড়ি
মরল ও পারে গন্ধ
ছাড়ল।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
(৫৭) ঝাপাট জঙ্গল খেকে বের হলো
সাপ ডিম পাড়ে কাপ
কাপ।
উত্তরঃ বেতফুল।
(৫৮) থাল ঝনঝন, থাল
ঝনঝন থাল নিল চোরে,
বৃন্দাবনে লাগলো আগুন কে নিভাইতে
পারে।
উত্তরঃ রোদ।
(৫৯) বৃক্ষ এক হইছে যে
মাঠের উপর ডালে ডালে
পুষ্প তার, ফুটিছে বিস্তর
যৌবনকালেতে তারে সর্বলোকে খায়,
হেমন্তে জন্ম তার, বসন্তে
মরে যায়।
উত্তরঃ সরিষা ফুল।
(৬০) এই দেখলাম এই
নাই কী বলব সবই
রাজার ঠাঁয়।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ।
(৬১) উপর থেকে পরলো
বুড়ি হাত-পা তার
আঠার কুঁড়ি।
উত্তরঃ কেল্লা।
(৬২) দুই অক্ষরে নাম
যায় সবদেশেতে রয় সর্বদেশেই তার
সুনাম দুর্নাম স্বাক্ষ্য হয়ে রয়।
উত্তরঃ নদী।
(৬৩) এক না জামিরের
গাছ টোকা দিলে পরে
রস।
উত্তরঃ চোখ।
(৬৪) এমন একটি ফুল
যে হয় উল্টা-পাল্টা
যা-ই করি একই
নাম হয়।
উত্তরঃ লিলি ফুল।
(৬৫) একটু খানি গাছে
রাঙ্গা বউটি নাচে।
উত্তরঃ পাকা মরিচ।
(৬৬) জমিন থেকে বেরুল
টিয়ে লাল টুপি মাথায়
দিয়ে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
উত্তর সহ বাংলা ধাধাঃ
(৬৭) ঝাড়ের থেকে এলো খোজা
পিছনে লাঠি, মাথায় বোঝা।
উত্তরঃ আনারস।।
(৬৮) আল্লাহর কি কুদরত লাঠির
মাঝে শরবত।
উত্তরঃ আখ।
(৬৯) রাজার বাড়ির ছুড়ি এক বিয়ানেই বুড়ি।
উত্তরঃ কলাগাছ।
(৭০) আকাশে টিরিবিরি চৌড়ালে বাসা আহারে খাইলো
ছা এ কেমন তামাশা।
উত্তরঃ বাজপাখি।
(৭১) আকাশের সমান দড়া বিনি
কুমারের হাঁড়া বিনি কুমারের দই
এমন গয়না কই।
উত্তরঃ ডাব।
(৭২) পাতাটি ঢোলা, ফলটি কুঁজো হয়
তাতে দেবতার পূজো।
উত্তরঃ কলা।
(৭৩) খড়িতে জড়াজড়ি, ফলে অধিবাস ফুল
নাই ফল নাই, ধরে
বারো মাস।
উত্তরঃ পান।
(৭৪) হরি হরি দন্ড,
ছিরি ছিরি পাত, মাণিক
দন্ড, য়োলখানি হাত।
উত্তরঃ সুপারী গাছ।
(৭৫) উঠান ঠন্ ঠন্
বৈঠক মাটি মা গর্ভবতী,
পুতে ধরছে ছাতি।
উত্তরঃ সুপারী গাছ।
Read More : সদগুরু জাগ্গি বাসুদেব জীবনী
(৭৬) এ পাড় মালসা,
ও পাড় মালসা মধ্যখানে
লাল তামসা।
উত্তরঃ মসুরডাল।
(৭৭) এক গাছে তিন
তরকারী দাঁড়িয়ে আছে লালরিহারী।
উত্তরঃ সজনে।
(৭৮) হেতা দিলাম থান
হয়ে গেল লতা ফুল
নাই, ফল নাই সবই
তার পাতা।
উত্তরঃ পান।
(৭৯) গা করে তার
খসর মসর পাত করে
তার ফেনী ফুল করে
তার লাল তামাসা ফল
করে কুস্তনি।
উত্তরঃ শিমূল।
(৮০) ছিটকিরি ছিটকিরি পাতা বত্রিশ ডালে
বাঁকা দেখতে সুন্দর খাইতে মিষ্টি মাণিক মুক্তো করছে বৃষ্টি।
উত্তরঃ।
(৮১) কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে
খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি
যায়।
উত্তরঃ ডুমুর।
(৮২) তলে মাটি উপরে
মাটি তার মধ্যে সুন্দর
বেটি।
উত্তরঃ হলুদ।
(৮৩) কুল কুল কুলেরি
ভাদ্র মাসে ধুলোরি কাঁচায়
পাকায় সবাই খায় নেংটো
হয়ে হাটে যায়।
উত্তরঃ তেঁতুল।
(৮৪) রাজার বেটা রাম দাস
খায় খোলা তার ফেলায়
শাঁস।
উত্তরঃ চালতা।
(৮৫) ইকরের তলে তলে ভিকমতির
ছানি, কোন দেশে দেখিয়াছ
গাছের আগায় পানি।
উত্তরঃ নারিকেল।
(৮৬) হাতির দাঁত, কদম্বের পাত হয় শুধু
ফুল খাও বসে মূল
উত্তরঃ মূলা।
(৮৭) এক থালা সুপারী
গণিতে পারে কোন ব্যাপারী।
উত্তরঃ আকাশের তারা।
(৮৮) সফেদ শয্যা পড়ে
আছে কেউ তাতে না
শোয়, ভিতর থেকে খোলাম
কুচি আঙিনাতে থোয়
উত্তরঃ সমুদ্র।
আরো কিছু বাংলা ধাঁধাঁঃ
(৮৯) সকালে চার পায়ে হাঁটে
দুপুরে দুই পায়ে, সন্ধায়
তিন পায়ে হাঁটে বলো তো কে
যায়?
উত্তরঃ মানুষ।
(৯০) ইটে গুরুগুরু, বৈঠা
নাগর বিনা বৈঠায় বায়
সে সাগর।
উত্তরঃ কচ্ছপ।
(৯১) জ্বলছে তবু পুড়ছে না
কোন সে প্রানী বলো
তা।
উত্তরঃ জোনাকী।
(৯২) টুক্কা দিলে টাকাটা লাল
শাকের ঐ ডাঁটাটা।
উত্তরঃ কেন্নো।
(৯৩) হাড়গোড় নেই কেবল মাসে।
কালা কুচু জলে ভাসে।
উত্তরঃ জোঁক।
(৯৪) ছোট কালে লেজ
হয় বড় কালে খসে
বাঘের মত লাফ দেয়
কুকেুরের মত বসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ্গ।
(৯৫) নেই পা, চলছে
চাকা তবু তারা দুই
ভাই চলছে কেবল শব্দ
নাহি কভু।
উত্তরঃ দিনরাত্রি।
(৯৬) একটুখানি জলে মাছ কিলবিল
করে কারো বাবার সাধ্য
নাই হাত দিয়ে তায়
ধরে।
উত্তরঃ ফুটন্ত ভাত।
(৯৭) মেটো গোয়াল, কাঠের
গাই বাঁছুর ছাড়াই দুধ পাই।
উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।
(৯৮) দেয়াল আছে, ছাদও আছে
এমন এক ঘর ভিতর
তার প্রবেশ করার একটাও নেই
দ্বার।
উত্তরঃ মশারি।
(৯৯) লেজ, মাথা, পাখা
আছে পাখি তবুও নয়,
ডানা তার মেলে দিয়ে
উড়ে চলে যায়।
উত্তরঃ উড়োজাহাজ।
(১০০) সারা মাথায় পক্ক
কেশ মাথার ঘিলু খেতে বেশ।
উত্তরঃ তালের আঁটি।
(১০১) লাল টুকটুক ছোটমামা
গায়ে পরে অনেক জামা।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।।
(১০২) যমজ ভাই যায়
আসে একবার গিয়ে না ফিরলে ধরেতে
না প্রাণ থাকে।
উত্তরঃ শ্বাস–প্রশ্বাস।
(১০৩) ছোট্ট একটা ঘরে, পঞ্চাশ
টুপি পরা সৈনিক বাস
করে।
উত্তরঃ দেশলাই।
(১০৪) এরা বাপ বেটা
ওরা বাপ বেটা আমতলা
দিয়ে যায়, তিন খানা পাকা
আম পেড়ে নিয়ে সমান ভাগেতে খায়।
উত্তরঃ বাপ–ছেলে–নাপিত।
(১০৫) কাঁচায় তুলতুলে পাকায় সিঁদূর যে না বলতে
পারে সে ধেড়ে ইঁদুর।
উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।
(১০৬) চার রূপসী চার
রং মিলন হলে এক
রং।
উত্তরঃ পান–চুন–খয়ের–সুপারী।
(১০৭) জন্ম দিয়ে মা
কাহার ফেলিয়া পালালো, পাড়া প্রতিবেশী বুঝি তাহারে পালিলো।
উত্তরঃ কোকিল।
(১০৮) অষ্ট চরণ য়োল
হাঁটু মাছ ধরতে যায়
লাটু শুকনো ডাঙায় পেতে জাল শিকার
ধরে চিরকাল।
উত্তরঃ মাকড়সা।
(১০৯) পিতার আদেশ পেয়ে কোন
যোগীবরে জননীর মাথা কাটে ভুমিতলে
পাড়ে কী তাহার নাম
বল শাস্ত্রে আছে লেখা বলতে
কি পারো তার নাম
আছে শেখা।
উত্তরঃ পরশুরাম।
(১১০) মন দিয়ে শোনা
সবে কালিদাসের ছন্দ হাজার দুয়ারী
ঘরে স্বামী স্ত্রীতে বন্ধ।
উত্তরঃ মশারি।
১০টি
মজার ধাঁধা। আর বুদ্ধির লড়াইয়ে বন্ধুদের হারিয়ে দিয়ে হয়ে ওঠো আড্ডার মধ্যমণি।
১. দুই হাত আছে
তার/ আরো আছে মুখ/
পা ছাড়াও জিনিসটার মনে বড় সুখ।
বলো তো জিনিসটা কী?
উত্তর : ঘড়ি।
২. জিনিসটার এমন কী গুণ/
টাকা করে দেয় দ্বিগুণ?
উত্তর : আয়নার সামনে টাকা ধরুন।
৩. মানুষের পাঁচ আঙুল থেকেও
নেই প্রাণ/ বল তো জিনিসটার
কী নাম? উত্তর : দস্তানা।
৪. ব্যবহারের আগে ভাঙতে হবে/
জিনিসটার উত্তর কে ক’বে?
উত্তর : ডিম।
৫. ঘাড় আছে, মাথা
নেই/ ভেতরেরটা পেয়ে গেলেই ফেলে
দিই? বলো তো কী?
উত্তর : বোতল।
৬. তোমাকে শুকিয়ে নিজে সে ভিজে/
উত্তরটা বলো দেখি/ চেষ্টা
করে নিজে? উত্তর : টাওয়েল বা গামছা। ৭.
বেড়ে যদি যায় একবার/
কোনোভাবেই কমে না আর?
উত্তর : মানুষের বয়স।
৮. জিনিসটা একেবারেই তোমার/ অথচ ব্যবহার করে
অন্যে, বারবার? উত্তর : তোমার নাম।
৯. সবাই তোমাকে ছেড়ে
গেলেও সে যাবে না
ছেড়ে/ চেষ্টা করে বলো দেখি,
উত্তর কে পারে? উত্তর
: তোমার ছায়া।
১০. হাজার বছরের পুরোনো হয়েও বয়স তার
এক মাস/ আমাদের মাথার
ওপরই জিনিসটার বাস? উত্তর : চাঁদ।
মজার মজার আজব ধাঁধা সমগ্র –
- ধাঁধা:
১). ভেতরে আমার সুষম খাদ্য বাইরে আর্বজনা।
আমার নিয়ে কাড়াকাড়ি করে কত রসিকজনা।
★ উত্তরঃ উত্তর দাও?
২). এক মাথা আট কান ঢলঢলে জামা গায়
ঠেলা দিলে উঠে ফুলে, তোমরা কি বলো তায়?
★ উত্তরঃ উত্তর দাও?
৩). তিন বর্ণে নাম তার কে বলিতে পারে,
গৃহ ছাড়া থাকে না সে সবে চিনে তারে।
আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে পানি যে গড়ায়,
মধ্যম ছাড়িতে তাতে পানি রাখা যায়।
শেষ বর্ণ ছাড় যদি জ্ঞানের মশাল,
ইহা বিনা ধরাতলে সকলি বেতাল।
★ উত্তরঃ উত্তর দাও?
৪). রজনীতে জম্ম তার দিবসে মরণ,
বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ,
ক্ষণে দর্শন হয়ে ক্ষণে অদর্শন,
হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।
★ উত্তরঃ উত্তর দাও?
ধাঁধাচর্চা আপনার মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায়। এতে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে বুদ্ধি বাড়ায়। সে নিমিত্তে রইলো আপনাদের জন্য আজকের ধাঁধা..
ধাঁধা পড়ুন শিখুন বুদ্ধির পরিক্ষা যাচায় করুন আপনার বুদ্ধি, বুদ্ধি মানদের জন্য প্রতিদিন ধাঁধার পোষ্ট।
আজকের ধাঁধা ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ সকল সঠিক উত্তর
দাতাকে দেওয়া হবে প্রমোট। আর ধাঁধার
উত্তর দেওয়া হবে পরবর্তী পোষ্টে ইনশাআল্লাহ।
ধাঁধা শুরু ১৪
ডিসেম্বর ১৬ইং মোট ধাঁধা ৭৮৭ টি দেওয়া
হয়েছে। প্রতিদিন উত্তর সহ ধাঁধা পেতে চোখ রাখুন এই ধাঁধার পেইজে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকুন.
এতে আমাদের পরবর্তী পোষ্টের জন্য আগ্রহ তৈরি হবে।
মজার মজার আজব ধাঁধা
সমগ্র –
১). কোন ড্রেস পৃথিবীর
সবার আছে কিন্তু কেউ
গায়ে পড়েনা। বলুন দেখি. . .
★ উত্তরঃ
এডড্রেস।
২). নামে আছে কামে
নাই, কিনতে গেলে দামে নাই।
★ উত্তরঃ
ঘোড়ার ডিম।
৩). তিন বর্ণে নাম
তার পুস্প কুরে বাস,
দুয়ে তিনে হের মোরে
ফরেতে প্রকাশ
এ তিনে যাহা পাও
তারে খেরে সবে,
বরো দেখি কোন নামে
চলি ভবে।
★ উত্তরঃ
বকুল ফুল।
৪). তিন অক্ষরে নামটি
তার আছে সবার ঘরে,
প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে
ইচ্ছে করে,
মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে
সুরে সুরে।
★ উত্তরঃ
বিছানা।
ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি
ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি
ফলো করুন করুন।
তথ্যসূত্রঃ
- “Varahamihira: The ancient astrologer,
astronomer and mathematician” by Meera Sashithal; The Free Press Journal;
(Weekly News Paper); Oct 3; 2015।
- বাংলা পীর সাহিত্যের কথা – ডক্টর গিরীন্দ্রনাথ দাস।
- মহাবংশ বা মিশ্রগ্রন্থ (পালি) – ধ্রুবানন্দ মিশ্র।
- কিংবদন্তী খনা ও খনার বচন – লেখিকা পূরবী বসু।
- ভারতের ইতিহাস (মধ্যযুগ)- তেসলিম চৌধুরী।
- ভারতবর্ষের ইতিহাস (আদি যুগ) – গোপাল চন্দ্র সিন্হা।
- সিংহল বিজয় কাব্য – শ্রী শ্যামচরন শ্রীমাঁনী।
- প্রাচীন বাংলার গৌরব – শ্রী হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
- Bhaskaracharya’s Lilavathi –by Nithin
Nagaraj. Our Scientists By Dilip M. Salwi।দৃষ্টি আকর্ষণ এই সাইটে সাধারণত আমরা নিজস্ব কোনো খবর তৈরী করি না.. আমরা বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবরগুলো সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি.. তাই কোনো খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ সবাইকে।
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয়
বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর
রসের ধাঁধা ধাধা ধাঁধাঁর আসর~বাংলা ধাঁধা কালেকশন bangla Dhadha খনার জনপ্রিয় ১৮৫টি
বচন (khanar bachan)
Khannar khanar biography life story খনার
বচন Khonar Bochon 22 কালিদাস পণ্ডিতের ধাঁধাঁ - ১ গোপাল ভাঁড় ধাঁধাঁ এর আসল পরিচয়ধাঁধার জগৎ
Read More: হ্যাল এলরড 10টি বানী হ্যাল এলরড 10টি বানী
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা ডাউনলোড
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই ডাউনলোড
আরও
পড়ুন: Stephen
Hawking Biography
উপসংহার
বন্ধুরা, এই পোস্টে আমরা
আপনাকে Aristotle
সম্পর্কে
বলেছি। আশা করি আপনি
এই পোস্টটি পছন্দ করবেন।
আপনার এই পোস্টটি কেমন
লেগেছে, মন্তব্য করে আমাদের জানান
এবং এই পোস্টে কোনও
ত্রুটি থাকলেও আমরা অবশ্যই এটি
সংশোধন করে আপডেট করব।
Aristotle Biography, Famous Quotes ও
উক্তি সমূহ লেখাটি ভালো
লেগে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করো।
এই ধরনের লেখার নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজটি ফলো ।
ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।
উক্ত আর্টিকেলের উক্তি ও বাণীসমূগ বিভিন্ন
ব্লগ, উইকিপিডিয়া এবং Narendra modi রচিত গ্রন্থ থেকে
সংগ্রহ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র:
Wikipedia, Online
ছবিঃ ইন্টারনেট
বাংলা সেরা ধাঁধা
বাংলা ধাধা ও উত্তর
মগজ ধোলাই - Bangla Dhadha
বাংলা ধাঁধাঁ
বাংলা ধাঁধাঁ সংগ্রহ
নতুন ধাঁধা সমগ্র - বাংলা ধাঁধাঁ -মজার ধাঁধাঁ বাংলা
বাংলা মজার ধাঁধাঁ ও
উত্তর - Bangla Funny
Puzzle
মজার মজার ধাঁধাঁ
বাংলা সেরা ধাঁধাঁ ও
জ্ঞানের খেলা - Dhadha
দুনিয়া কাঁপানো ধাঁধা Dhadha
ধাধা বাংলা ধাঁধা bangla puzzle
জ্ঞানের খেলা ধাঁধার মেলা
( উত্তরসহ কালেকশন)
নতুন ধাঁধাঁ
বাংলা সেরা ধধা
বাংলা বেষ্ট ধাঁধা
বাংলা মজার ধাঁধা
বাংলা বুদ্ধির ধাঁধা
বাংলা চরম মজার ধাঁধা
সেরা সব বাংলা ধাঁধা
-ধাঁধার মেলা –
দুনিয়া কাঁপানো ধাঁধা Dhadha
বাংলা সেরা ধাঁধা
বাংলা ধাঁধা, উত্তর সহ
বাংলা ধাঁধা, উত্তর সহ (2018 Dhadha Collection)
বাংলা সেরা ধাঁধাঁ
বাংলা বেষ্ট ধাঁধা
বাংলা মজার ধাঁধা
বাংলা বুদ্ধির ধাঁধা
বাংলা চরম মজার ধাঁধা
ধাঁধার ভান্ডার
বাংলা সেরা ধাঁধাঁর ভান্ডার
গণিতের ধাঁধা ও তার উত্তর
জটিল ধাঁধা
-ধাঁধাঁ ও মজার ছবি
-মজার বিদেশি ধাঁধা
-গ্রাম বাংলার ধাঁধা ও উত্তর/ Funny Quiz
-কিছু চোখের ধাঁধাঁ, মজার, আজব, দুষ্টামি, অদ্ভুত
ছবি
-দুষ্টু ধাঁধা + উত্তর
-বাংলা মজার ধাঁধাঁ ও
উত্তর
-ধাঁধা ছবি
-ধাঁধা ছবি ডাউনলোড
-কঠিন ধাঁধা ও উত্তর
-খারাপ ধাঁধা
-কঠিন ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর
-কঠিন ধাঁধা উওর সহ
-ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর ছবি
-বাংলা হট ধাঁধাঁ
-বাংলা হট ধাঁধা ও
উত্তর
-উত্তর সহ ধাঁধা
-প্রেমের ধাঁধা
-গণিতের ধাঁধাঁ উত্তর সহ
-বাংলা জোকস + ফানি পিক
-ছবিতে দেখুন মজার কিছু বাংলা
জোকস
-ছবি সহ জোকস ও
মজার কৌতুক
-হাঁসতে চাই-মজার ধাঁধাঁ
-স্বামী স্ত্রীর মজার কিছু ধাঁধাঁ
-খেলা খাদ্য ছবি সহ ধাঁধা
-ধাঁধা ফটো
-ছবি চিত্রে ধাঁধা
-ধাঁধা ছবি ডাউনলোড
-ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর ছবি
-ধাঁধা সমগ্র - (উত্তর সহ)
Dhadha
বাংলা নতুন ধাঁধাঁ
ধাঁধাঁ ও উত্তর
গ্রাম বাংলার ধাঁধাঁ
বাংলা ধাঁধাঁ
ধাঁধাঁ
রহস্যময় ধাঁধা
ধাঁধা অনুসন্ধান
ধাধা বাংলা এস এম এস
বাংলা ধাঁধা ও উত্তর
ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর ছবি
বাংলা ধাঁধার বই
ধাধার বই ডাউনলোড
উত্তরসহ ধাঁধা
ধাঁধার ভান্ডার
গোপাল ভাঁড়ের ধাঁধা
নতুন ধাঁধা উত্তর সহ
মজার ধাঁধা ও উত্তর
মগজ ধাঁধা
ধাঁধাঁর আসর
ধাঁধা সমাধান
ধাঁধা সমগ্র
সহজ ধাঁধা
দাদাগিরি ধাঁধা
-দুনিয়া কাঁপানো ধাঁধা
-বাংলা ধাঁধা কালেকশন / Bangla dhadha
collection
-বাংলা ধাঁধা, Bangla Puzzle
-বাংলা হট জোকস ও
মজার ধাধা
বাংলা সেরা ধাঁধা
জ্ঞানের খেলা ধাঁধার মেলা
- Bangla Funny Puzzle
বাংলা ধাঁধা কালেকশন
বাংলা ধাঁধাঁ or dada bangla
নতুন ধাঁধাঁ
গ্রাম বাংলার ধাঁধা (Riddle)
মজার মজার বুদ্ধির প্রশ্ন
নতুন বাংলা ধাঁধা
ধাঁধাঁর জগৎ Dhadhar Jogot
ধাঁধার আসর
আদি কালের ধাঁধা
bengali dha dha
bengali dhadha apps
dhada in bengali
dhadha bangla
bangla dhadha
jokes bangla
funny jokes bangla
bangla funny jokes
jokes bangla
-দুষ্টু ধাঁধা + উত্তর
-বাংলা মজার ধাঁধাঁ ও
উত্তর
-ধাঁধা ছবি
-ধাঁধা ছবি ডাউনলোড
-
-বাংলা হট ধাঁধা ও
উত্তর
-উত্তর সহ ধাঁধা
-খারাপ ধাঁধা ও উত্তর
-নোংরা ধাঁধা
-প্রেমের ধাঁধা
-গণিতের ধাঁধাঁ উত্তর সহ
-বাংলা জোকস + ফানি পিক
-ছবিতে দেখুন মজার কিছু বাংলা
জোকস
-ছবি সহ জোকস ও
মজার কৌতুক
-হাঁসতে চাই-মজার ধাঁধাঁ
-স্বামী স্ত্রীর মজার কিছু ধাঁধাঁ
-খেলা খাদ্য ছবি সহ ধাঁধা
-ধাঁধা ফটো
-ছবি চিত্রে ধাঁধা
-ধাঁধা ছবি ডাউনলোড
-ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর ছবি
-ধাঁধা সমগ্র - (উত্তর সহ)
jokes app
bangla puzzle
bangla dhadha question with answer
bengali dada question
bangla dhadha uttar
bangla koutuk
bangla hasir golpo
bangla dhadha and answer
math dhadha
gopal bhar story
bangla koutuk,
bangla jokes 2017,
new jokes 2017 bangl্a
gopal var 2017 bangla
koutuk bangla
jokes app
bhuter golpo bangla
✓ বাংলা
জোকস সমগ্র
✓ গোপাল
ভাড়, গোপাল ভাঁড় জোকস
✓ বাংলা
কৌতুক
✓ বল্টু
জোকস
✓ হাসির
বাক্স - গল্প
✓ ছোটদের
ও বড়দের কৌতুক
✓ বাংলা
জোকস ও কৌতুক
✓ মীরাক্কেল
জোকস- Mirakkel Jokes
✓ মিরাক্কেল
জোকস
✓ নাসিরুদ্দিন
হোজ্জা জোকস- Nasir Uddin Hojja
jokes
✓ গোপাল
ভাঁড় জোকস- Gopal var Jokes
✓ ডাক্তার-রোগী জোকস- Doctor and Patient Jokes
✓ নতুন
জোকস ২০১৭
✓ সেরা
জোকস ২০১৭
✓ মজার
জোকস ২০১৭
✓ ফানি
জোকস সমগ্র
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
☆ bangla mojar jokes 2017
☆ funny jokes
☆ Bangla Koutuk
☆ bangla jokes collection
☆ gopal var mojar jokes
☆ bangla jokes app
☆ Bengali jokes
☆ Sera Bangla Jokes 2017
☆ funny story
☆ Bangla New Jokes 2017
☆ facebook jokes
☆ gram banglar dhadha, dada
☆ gram bangla dada
☆ dada bangla apps
☆ best bangla dhada
☆ bangla dhadha with answer
কালিদাস গোপাল ভাঁড় খনার জনপ্রিয় বচন ধাঁধাঁ 1000 শালি দুলাভাই এর রসের ধাঁধা সমগ্র ডাউনলোড PDF
মজার তথ্য ✓ হাসির জোকস ✓ বাংলা হট জোকস ✓ বুদ্ধির
ধাধার বই সমগ্র ডাউনলোডPDF
✓ মজার
তথ্য
✓ হাসির
জোকস
✓ বাংলা
হট জোকস
✓ বুদ্ধির
ধাধা
✓ গ্রাম্য
ধাঁধা
✓ বাংলা
মজার ধাধা
0 Comments
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me. Thanks you watching my content. Please like, Follow, Subscribe.