বাঙালির সেরা মুক্তমনাদের তালিকা এবং জ্ঞানী ব্যক্তিরা কবি দার্শনিক তালিকা

মুক্তমনাদের তালিকা

মুক্তমনা
 হলো বাংলাভাষী মুক্তচিন্তকনাস্তিক ও ধর্মনিরপেক্ষ ব্লগার এবং লেখকদের প্রথম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যা অভিজিৎ রায় শুরু করেছিলেন। মুক্তমনা অর্থ "মুক্ত মন"। মুক্তচিন্তা ও মুক্তমন শব্দ দুটি অনেকটাই কাছাকাছি অর্থ বহন করে। ওয়েবসাইটটি মুক্ত মত প্রকাশের পক্ষে এবং ধর্মীয় মৌলবাদ, বিশেষত ইসলামী ধর্মীয় মৌলবাদের সমালোচনা করে থাকে।[১]

সেকুলার হিউম্যানিজম কাউন্সিল (ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদ পরিষদ) মুক্তমনাকে "বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সমসাময়িক মুক্তচিন্তকদের বৃহত্তম এবং দ্রুত বর্ধমান সংগ্রহ" বলে অভিহিত করেছে। এই দলটি সেন্টার ফর ইনকয়েরি এবং আন্তর্জাতিক মানবতাবাদী ও নৈতিকতা ইউনিয়ন-এর মতো আন্তর্জাতিক এনজিওর সাথে কাজ করেছিল।[২]

ওয়েবসাইটটি পরিচালনা করতেন অভিজিৎ রায়। কিন্তু ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ তারিখে ইসলামবাদী দাবিদার সন্ত্রাসদল তাকে হত্যা করে। অনন্ত বিজয় দাশও ব্লগের জন্য লিখেছিলেন এবং তাকেও একই বছরের ১২ মে তারিখে হত্যা করা হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে আল-কায়েদা গ্রুপ বলেছিলো যে তারাই রায়ের মৃত্যুর জন্য দায়ী।[৩] অনন্ত বিজয় দাশ ও অভিজিৎ রায় উভয়ই ইসলামপন্থীদের করা খুনের টার্গেটের তালিকায় ছিলেন।[৩]

২০০১ সালের মে মাসে অভিজিৎ রায় মুক্তমনা নামে একটি ইয়াহু গ্রুপ শুরু করেছিলেন যার অর্থ "মুক্ত মন"। ২০০২ সালে মুক্তমনা একটি ব্লগের রূপ পায়। মুক্তমনা ইন্টারনেটে ডারউইন দিবস এবং আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপনকারী প্রথম কোনো বাঙালি সংগঠন। এই সংগঠনটি ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং ধর্মনিরপেক্ষ লেখকদের স্বাধীনতার জন্য কাজ করে। তারা আন্তর্জাতিক ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী সংগঠনগুলোর সাথে হত্যা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে কাজ করেছিল। তারা ধর্মীয় প্রশ্ন এবং এলজিবিটি বিষয়গুলি নিয়েও আলোচনা করেছিল, যেগুলি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ বিষয়।[২] ২০০৫ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।[৪]

 নাস্তিক্যবাদ, মূলত ব্যাপক অর্থে বলতে বুঝায়, উপাস্যদের অস্তিত্বের প্রতি বিশ্বাস প্রত্যাখ্যান করা। নেতিবাচক অর্থে, নাস্তিক্যবাদ হলো, যে কোন উপাস্যের অস্তিত্বে অবিশ্বাস করা। সর্বাধিকভাবে, কেবল উপাস্যদের অস্তিত্বের প্রতি বিশ্বাসের অভাবের কারণে নাস্তিক্যবাদ গড়ে উঠে।

ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক

বর্তমান সময়ের প্রথম সারীর  শীর্ষ বাঙালী মুক্তমনাদের তালিকা

  বাউল লালন শাহঃ 

আরও পড়ুন:করোনা দেশের শিক্ষা-স্বাস্থ্যখাতের স্বরূপ উন্মোচন করেছে । অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন

আরজ আলী মাতব্বর: 

অভিজিৎ রায়


আহমেদ শরীফ: 

হুমায়ুন আজাদ: 

কবি শামসুর রহমান:

তসলিমা নাসরিন: 

আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীঃ 

জাফর ইকবাল: 

লেখক আনিসুল হকঃ 

সুলতানা কামাল: জন্মসূত্রে মুসলমান হলেও বিয়ে করেছে শ্রী সুপ্রিয় চক্রবর্তী নামে এক হিন্দুকে।কপালে সবসময় একটা ট্রেডমার্ক টিপ থাকে। 

প্রবীর ঘোষ: 

কবির চৌধুরী (হ): 

সৈয়দ শামসুল হক: 

মুনতাসির মামুন: 

আরও পড়ুন: হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনী, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

ব্লগার রাজীব : 

ফরহাদ মজহার: 

শফিক রেহমান: 

 কবি দাউদ হায়দারঃ 

 

হাফেজ মাওলানা মুফতি আব্দুল্লাহ আল মাসুদঃ


মুফাসসিল ইসলামঃ 


লোপা রহমানঃ


আসিফ মহিউদ্দিনঃ

আসিফ মহিউদ্দিন একজন ব্লগার। তিনি ব্লগারের মাধ্যমে ইসলামের অপপ্রচারের যাত্রা শুরু করেন। ইসলাম সম্পর্কে নানারকম অযৌক্তিক কথাবার্তা লিখলে তার উপর কিছু যুবক ক্ষিপ্ত হয়ে আক্রমণ করেন। বর্তমানে তিনি জার্মানিতে আছেন এবং সেখানে বসেই ইসলাম সম্পর্কে নানারকম সমালোচনা করছেন। আসিফ মহিউদ্দিন নিজেদের উদারপন্থী মুক্তচিন্তার নাস্তিক হিসেবে দাবী করে থাকেন। তারা দীর্ঘদিন থেকেই মুক্তচিন্তার নামে ধর্মকে, বিশেষ করে ইসলামকে নানা ভাবে হেয় করে আসছেন। একজন মানুষ তখনই নিজেকে সুস্থধারার মুক্তচিন্তার দাবী করতে পারেন, যখন তার আচরনে কোন আক্রোশ বা বিদ্বেষ প্রকাশ না পেয়ে বরং যৌক্তিকভাবে তার অভিমত প্রকাশ পাবে। আসিফ মহিউদ্দিন তাদের মুক্তচিন্তার মুখোশের আড়ালে ইসলামের প্রতি তাদের বিদ্বেষকে ঢেকে রাখতে পারেননি। সেটা তাদের বিভিন্ন লিখা থেকেই প্রকাশ পায়।

সেফুদার

সিফাত উল্লাহর ধর্ম : সিফাত উল্লাহকে ব্লগ, ফেসবুক গ্রুপ, পেজে নাস্তিক সম্বোধন করা হলেও নিজেকে তিনি সুন্নী মুসলিম হিসেবে দাবি করেন। তার মতে, তিনি কারো ধন সম্পদ আত্নসাৎ করেন না, স্রষ্টায় বিশ্বাসী, নামাজ-রোজা রাখেন, হজে যেতে চান।

জানা যায়, ২০১৩-১৪ সালে বাংলাদেশে একের পর এক ব্লগার তথা মুক্তচিন্তার মানুষদের হত্যার ঘটনায় ক্ষুদ্ধ হয়ে ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন সেফুদা।

সেফুদা খুলনার সোনাডাঙ্গায় ৫ নভেম্বর ১৯৪৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তার গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর। ১৯৮৫ (মতান্তরে ১৯৮৮) সালে প্রথম সৌদি আরব যান এবং সেখান থেকে ১৯৮৮ সালে (মতান্তরে ১৯৯১) সালে অস্ট্রিয়ায় যান।

এরপর আর তিনি কখনো দেশে ফিরে আসেননি। বিদেশের মাটিতে স্বেচ্ছায় নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন। বর্তমানে তিনি অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় বসবাস করেন।

তথ্য অনুযায়ী, সেফাত উল্লাহ ১৯৭৯/১৯৮০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। বর্তমানে ভিয়েনায় এক স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর হিসেবে রয়েছেন। পাশাপাশি একটি অনলাইন শপে পার্টটাইম কাজ করেন। স্বীকৃত কাজ ছাড়াও তিনি কবিতা লেখেন, গান লেখেন, স্থানীয় গনমাধ্যম তথা টেলিভিশনে কাজ করেন।

সেফুদার স্ত্রী এবং এক সন্তান রয়েছে। যদিও বর্তমানে তার স্ত্রী-সন্তান কিংবা পরিবারের সঙ্গে তার কোন সম্পর্ক নেই। পারিবারিক সম্পর্কবিহীন সিফাত উল্লাহ দেশের ওপর রাগ করে একাকী প্রবাস যাপন করছেন দীর্ঘদিন।

সিফাত উল্লাহর প্রিয় খাবার হলো চেরিফল, মদ/ওয়াইন। অধিকাংশ সময় লাইভে এসে এই খাবারগুলো খান এবং মানুষকে এগুলোর গুণাগুন বর্ণনা করেন। খেতে উৎসাহিত করেন। হাফপ্যান্ট এবং সবুজ কালারের টিশার্ট পরতে ভালোবাসেন। তার প্রিয় কাজগুলোর মধ্যে একটা হলো বাংলাদেশের চলমান বিষয়গুলো নিয়ে অশ্লীলভাবে ব্যক্তি বিশেষকে গালাগালি করা।

সেফুদার উল্লেখযোগ্য কিছু উক্তি :

*মদ খাবি মানুষ হবি
*আমার মতো হতে চাও
*আমাকে দেখে হিংসে হয়
*মদ খাও আর পরী...(অশ্লীল)
*শুটকি খাও আর পেত্নি
*ট্রস ট্রস করে মারবো
*কত মেয়েরা আমাকে ভালবাসে। আমি কি সবাইকে ভালবাসতে পারি?
*আমি প্রেম সম্রাট

ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।

Post a Comment

0 Comments

Update Posts

তালিবানি মুখোশ খুলে ঝাঁঝরা হয়েছিলেন সুস্মিতা বন্দ্যোপাধ্যায় লাভ জেহাদীর, মাধ্যমে ধর্মান্তরিত হয়ে নির্যাতিত হয়েছে ধর্ষিত হয়েছে মারা গেছে এরকম দশটি কাহিনী
স্মার্ট নাগরিক গঠনে গ্রন্থাগারের ভুমিকা রচনা ১০০০ শব্দ
CS, RS, SA, PS, BS জরিপ কি?ভূমি জরিপ বা খতিয়ান চেনার সহজ উপায় জেনে নিন ৫ মিনিটেই জমির আরএস খতিয়ান
Disclaimer
   অজিজন বাঈ  বীরাঙ্গনা #_বিস্মৃত_বীরাঙ্গনা_আজও_অজানা
Top 14 Best Paying CPC/PPC Ad Networks
100% Proof - How to Get Back Suspended YouTube Channel Bangla - 100% Solution
25 Places to Find Free Images Online That You Will Actually Want to Use
পজিটিভ রিভিউ লিখে গুগোল থেকে ইনকাম করুন | পেমেন্ট প্রুফ সহ ভিডিও | Earn money from submit review https://reviews.capterra.com/
Contract Us