১) গোপালগঞ্জের সোমা বিশ্বাসের ঘটনাটা হয়তো অনেকেই জেনেছেন ৷ যে লাভ জিহাদের শিকার হয়ে মুসলিম হয়ে সাইফুল্লাহকে বিয়ে করে নাম রাখে টুম্পা খাতুন এবং পরবর্তীতে গণ ধর্ষিত হয়ে জীবন্ত পুড়ে মারা যায় ৷ মারা যায় বললে ভূল হবে; তার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয় ৷ মৃত্যুর আগে নিজের সেই মুসলিম স্বামীর সহযোগিতায় গণধর্ষিত হতে হয় ৷ সোমাকে তার দ্বারাই গণধর্ষিত হয় যাকে সে বিশ্বাস করে নিজ পরিবার পরিজন ছেড়ে, নিজ ধর্মকে বিসর্জন দিয়ে মুসলিম হয়েছিল ৷ সোমা বিশ্বাসের একটা না দুইটা না ছয় ছয়টা সতীন ছিল ৷ সাইফুল্লাহর সোমাকে বিয়ের আগেও একটা স্ত্রী ছিল যেটা হয়তো সোমা বিশ্বাস জানতই না ৷
সোমা সাইফুল্লাকে একের পর এক বিয়ে করার প্রতিবাদ করেছিল ৷ পাঁচ বছর আগে গোপালগঞ্জ জেলা সদরের বটবাড়ি গ্রামের মনীন্দ্র নাথ বিশ্বাসের মেয়ে সোমা বিশ্বাসকে(২৫) ফুসলিয়ে নিয়ে খাজরা ইউপি চেয়ারম্যান শাহানেওয়াাজ ডালিমের সহযোগিতায় ধর্মান্তরিত করে টুম্পা খাতুন নাম দিয়ে তাকে বিয়ে করে একই উপজেলার পিরোজপুর গ্রামের সাইফুল্লাহ। বর্তমানে তাদের মরিয়ম নামে দু’ বছর দু’ মাসের একটি মেয়ে আছে।
বর্তমানে তার ছয় স্ত্রী। এ নিয়ে টুম্পার সঙ্গে সাইফুল্লার বিরোধ চলে আসছিল। প্রতিবাদ করায় সাইফুল্লাহ টুম্পাকে মাঝে মাঝে নির্যাতন করতো। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় আশ্রয়হীন হয়ে পড়ায় জোরালো কোন প্রতিবাদ না করেই সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে সব ধরনের নির্যাতন সহ্য করতে থাকে টুম্পা।
গত ৯ জুন দিবাগত রাত তিনটার দিকে টুম্পা তার স্বামীর বাগদা চিংড়ির হ্যাচারির বাসায় স্বামী সাইফুল্লাহ’র সঙ্গে অবস্থান করছিল। এ সময় সে বাসার পাশে কয়েকজনের ফিসফিস করে কথা বলতে শোনে। বিষয়টি সাইফুল্লাহকে জানালে বাইরে থাকা ওইসব লোকজনকে সাইফুল্লাহ বলে যে ‘তোদের যা বলেছি সেই অনুযায়ী কাজ কর’।
এর পরপরই শাহানেওয়াজ ডালিমসহ ১৪/১৫ জন টুম্পার উপর ঝাপিয়ে পড়ে গনধর্ষণ করে। পরে গায়ে কেরোসিন ঢেলে ও কাথা জড়িয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়। ১০ জুন টুম্পাকে প্রথমে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল ও পরে তাকে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ জুন সকাল সাতটার দিকে টুম্পা খাতুন মারা যায়। ( goo.gl/gyUVSr )
মালাউন মেয়ে সোমাকে মুসলিম বানিয়ে বিয়ে করে সোয়াব তো কামিয়েছেই সাইফুল্লা৷ পরিশেষে তাকে গণিমতের মাল বানিয়ে ১৫ জনকে খুশি করে জান্নাত বুকিংয়ের অবসান হয় ! সাইফুল্লাদের এরকম বুকিংয়ের ঘটনা হাজারে হাজারে তবুও হিন্দু মেয়েদের চোখ খোলে না...৷
২) ঘটনা ভারতের কাশ্মীরে ৷ কাশ্মীরি মুসলিম মেয়ের প্রেমে পড়ে মুসলিম হয় সন্দীপ শর্মা ৷ সন্দীপ শর্মা থেকে হয়ে যায় আদিল ৷ তারপর জিহাদের পথে চলে যায় সে। ওই লাভ জিহাদি মেয়েটির পরিবারের লোকজনই তাকে জিহাদি হওয়ার জন্য উৎসাহ দেয় বলে জানিয়েছে সন্দীপ। যুক্ত হয় জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার সাথে ৷( goo.gl/CYSPr5 )
এরকম আর কত আত্মঘাতী লাভ জিহাদের ঘটনা ঘটতে থাকলে হিন্দু ছেলে-মেয়েদের চোখ খুলবে ?
নীলফামারীর হিন্দু পল্লীতে মন্দিরে দোল পূজার উৎসবে প্রসাদ খেয়ে বাড়ির ফেরার পথে প্রতিবেশী শুকুর আলী (৪৫) ‘বিস্কুটের লোভ দেখিয়ে’ তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ



নীলফামারী সদর থানার ওসি বাবুল আকতার জানিয়েছেন, শুক্রবার বিকালে ধর্ষিতা শিশুর বাবা প্রদীপ রায় বাদী হয়ে নীলফামারী সদর থানায় প্রতিবেশী শুকুর আলীকে (৪৫) আসামি করে মামলা করেছেন। শুকুর আলী পলাতক রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রামের মন্দিরে দোল পূজার উৎসবে প্রসাদ খেয়ে ওই শিশুটি বাড়ির দিকে আসছিল। পথে একা পেয়ে পার্শ্ববর্তী কেরাণীপাড়া গ্রামের ট্রাক্টর চালক শুকুর আলী (৪৫) তার বাড়ির অদুরে একটি ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর গোপন অঙ্গদিয়ে রক্ত ঝড়া অবস্থায় শিশুটি বাড়িতে ফিরে।
দরিদ্র পরিবারের হওয়ায় শিশুটির মা কৃষি শ্রমিকের কাজ করেন। আর বাবা কাজ করেন জয়পুর হাটের একটি ইটভাটায়। বাড়িতে কেউ না থাকায় ওই শিশু একাই মন্দিরে যায়।
শিশুটির মা বলেন, ‘আমি কাজ করে সন্ধ্যা ছয়টার দিকে বাড়িতে এসে তাকে (মেয়ে) বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখি এবং পরনের কাপড়ে রক্ত দেখতে পাই। এসময় জিজ্ঞেস করলে শুকুর আলী তাকে ধর্ষণ করেছে বলে জানায়।
#শনিবার বিকালে জেলা সদরের পলাশাবাড়ি বাজারের সামনের সড়কে শিশু ধর্ষণকারীকে গ্রেপ্তারের দাবিতে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
#আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে শিশু ধর্ষণকারী শুকুর আলীকে গ্রেপ্তারের দাবি জানাই।
#আমরা কি পারিনা, এক গরীব পিতা মাতাকে তার সন্তানের প্রতি হওয়া অন্যায়ে সুবিচার পেতে সহযোগিতা করতে ! দ্রুত শেয়ার করে প্রতিবাদের ঝড় তুলুন!
Courtesy : Shree Liton
জোর করে ধর্মান্তর-বিয়ে, অবশেষে আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে গ্রেপ্তার স্বামী
কুষ্টিয়ায় প্রেমের ফাঁদে ফেলে এক হিন্দু কলেজছাত্রীকে ধর্মান্তরিত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার এখানেই শেষ নয়, ওই নারীকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে তার চুল কেটে দেওয়াসহ অশ্লীল ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে পাষণ্ড নাজমুল। এরইমধ্যে নাজমুল স্ত্রীর মাথার চুল কেটে ফেসবুকে ছবি আপলোড করে। স্ত্রীর ফেইসবুকের ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে তার নিকটজনদের কাছে নগ্ন ছবি ও ভিডিও পাঠায়। এমনকি ওই নারীকে কৌশলে হত্যা করার চেষ্টা করে নাজমুল।
অবশেষে পুলিশ প্রতারক নাজমুল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের একটি দল শহরের পাঁচ রাস্তার মোড় শাপলা চত্বর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন বলেন, গ্রেপ্তারের পর রাতে নাজমুল পুলিশের কাছে স্ত্রীর ওপর নির্যাতনের রোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদে নাজমুল জানায়, ওই কলেজছাত্রীকে নিজের দখলে রাখতে গোপন ক্যামেরায় তার নগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণ করে। এসব নগ্ন ছবি ও ভিডিওর ভয় দেখিয়ে আজীবন তাকে বাধ্য করে রাখতে চেয়েছে।
পূর্ব-পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপন ক্যামেরায় মেয়েটির নগ্ন ছবি ও গোসলের ভিডিও ধারণ করে নাজমুল। এমনকি দুইজনের শারীরিক সম্পর্কের ছবিও ভিডিও ধারণ করে নিজের কাছে রেখে দেয়। নগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণের জন্য মেয়েটিকে মাঝেমধ্যে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হতো। এসব নগ্ন ছবি ও ভিডিওর ভয় দেখিয়ে মেয়েটিকে নির্যাতন করতো নাজমুল।
বাগে আনতে না পেরে শেষ পর্যন্ত চরিত্রহীন হিসেবে প্রমাণ করার জন্য মেয়েটিকে মারপিট করে মাথার চুল কেটে দেয়। ভয়ভীতি এবং হুমকি-ধমকি দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে ওই মেয়ের নগ্ন ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেয় নাজমুল। নিজেকে ধরাছোঁয়ার বাইরে রাখতে মেয়েটির মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে তার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলে। ওই ফেসবুক থেকে মেয়েটির আত্মীয়-স্বজনদের ফেসবুকে নগ্ন ছবি ও ভিডিও পাঠায় নাজমুল।
ওসি জানান, গ্রেপ্তারের পর নাজমুলের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ছিনিয়ে নেয়া স্ত্রীর মোবাইল ও নাজমুলের ব্যক্তিগত মোবাইল জব্দ করে পুলিশ। যে মোবাইল দিয়ে স্ত্রীর ফেসবুক আইডি থেকে নগ্ন ছবি ও ভিডিও বিভিন্নজনের ফেসবুকে পাঠানো হতো সেই মোবাইলটিও উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ।
ওসি বলেন, নাজমুল ভয়ঙ্কর প্রতারক। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নাজমুল জানিয়েছে, ওই মেয়ে সুন্দরী হওয়ায় নিজেকে হিন্দু এবং অবিবাহিত পরিচয় দিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে। একপর্যায়ে মেয়েটিকে ধর্মান্তরিত করে বিয়েতে বাধ্য করে। ঘরে স্ত্রী-সন্তান থাকায় অন্যত্র বাসা ভাড়া নিয়ে ওই মেয়ের সঙ্গে সংসার করে নাজমুল।
গেল সোমবার দুপুরে নগ্ন ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে ভুক্তভোগী মেয়েটি নাজমুলের বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া মডেল একটি মামলা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন।
ভুক্তভোগী নারী মামলায় উল্লেখ করেন, প্রায় চার বছর আগে কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজে যাওয়া-আসার পথে পৌর এলাকার জুগিয়া হাট পাড়ার রফিকুল ইসলামের ছেলে নাজমুল হোসেন তাকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করত। অনেক বকাঝকা করেছি কিন্তু সে আমার পিছু ছাড়েনি। একপর্যায়ে নাজমুলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
২০১৫ সালের ২৪ নভেম্বর নাজমুল বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বটতৈল এলাকার স্থানীয় এক কাজির কাছে নিয়ে যায়। এসময় নাজমুল আমাকে জানায় সে মুসলমান। একথা জানার পর নাজমুলকে বিয়ের অস্বীকৃতি জানায় ওই কলেজছাত্রী। এসময় নাজমুল এবং তার সঙ্গে থাকা অজ্ঞাত তিন-চারজন মেয়েটিকে ভয়ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক দুটি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নেয় এবং নোটারি পাবলিক দিয়ে মুসলমান হিসেবে হলফনামা আদায়ের পর বিয়ে সম্পন্ন করে। বিয়ের কাবিননামায় মেয়ের বাবার নাম সুজন রাজবংশী পাল্টে লেখা হয় শেখ ইমতিয়াজ আলী এবং মায়ের নাম মালা রাজবংশীর পরিবর্তে লেখা হয় আফরোজা বেগম মালা।
একপর্যায়ে তার অত্যাচারে বাধ্য হয়ে বিয়ে মেনে নিয়ে সংসার শুরু করে। শহরের ছয় রাস্তার মোড়ের পাশে এবং জেলখানা মোড়ে বাসা ভাড়া নিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করতে থাকে। কিন্তু বিয়ের এক বছর পর কলেজছাত্রী জানতে পারে নাজমুল বিবাহিত। তার দুটি সন্তান রয়েছে। সেইসঙ্গে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত সে। এসব বিষয়ে নাজমুলকে জিজ্ঞাসা করলে শুরু হয় তার ওপর নির্যাতন। শারীরিক নির্যাতনের মাত্রা চরমে পৌঁছালে মেয়েটি বাবার বাড়ি চলে যায়।
গত ২৬ জুন বেলা ১১টার দিকে নাজমুল মোটরসাইকেল নিয়ে মেয়েটির যায়। এসময় নিজের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চায়। পরে বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার বহলবাড়ীয়া সাতবাড়ীয়া মাঠের মধ্যে নিয়ে তাকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে মাথার চুল কেটে দেয়। একই সঙ্গে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। মেয়েটির চিৎকার শুনে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে নাজমুল পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসে।
এ ঘটনার পর থেকে মেয়েটির পরিবারকে হুমকি দিচ্ছিল নাজমুল। ঘটনার কয়েকদিন পর মেয়েটির আত্মীয়-স্বজনসহ পরিচিতজনদের ফেসবুকে অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও পাঠায়। সেইসঙ্গে অনেক নগ্ন ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেয়।
ওসি বলেন, শাস্তি নিশ্চিত করতে দ্রুত সময়ের মধ্যে নাজমুলের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয়া হবে।
ভালোবেসে মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে নির্যাতনের শিকার খ্রিষ্টান নারী
প্রেমের টানে মুসলিম প্রেমিককে বিয়ে করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন এক খ্রিষ্টান নারী। ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার ফুলবাগচালা ইউনিয়নের পীরগাছা গ্রামে।
মায়াবী নকরেক নামে ওই নারী পীরগাছা গ্রামের অতিন্দ্র সিমসাংয়ের মেয়ে ও লিংকন নকরেকের স্ত্রী এবং দুই সন্তানের জননী। বিয়ের পর প্রাণভয়ে উভয়ে ঢাকায় অবস্থান করলেও স্থানীয় মাতব্বরদের হস্তক্ষেপে বর্তমানে মুসলিম স্বামীর বাড়িতে বসবাস করছেন ওই নারী।
উপজেলার অরণখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহিম বলেন, অরণখোলা গ্রামের তিন সন্তানের জনক মো. মোস্তফাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছেন দুই সন্তানের জননী মায়াবী নকরেক। গত ২০ মার্চ নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম রেখেছেন আছিয়া বেগম।
গত ২৮ জুলাই নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মোস্তফাকে বিয়ে করেন আছিয়া। বিয়ের পর উভয়ে সন্তান ও পরিবার রেখে ঢাকায় বসবাস শুরু করেন। পরে স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে বর্তমানে মোস্তফার বাড়িতে বসবাস করছেন ওই নারী।
এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর মোস্তফার প্রথম স্ত্রী আসমার বোনের জামাই হারুন অর রশিদের সহায়তায় বাড়িতে এনে গ্রাম্য সালিশের আয়োজন করা হয়। সালিশি বৈঠকে স্থানীয় আদিবাসী নারী বিহলা, মনিতা ও সুধা মিলে আছিয়াকে বেধড়ক মারধর করেন। পরদিন সকালে আছিয়াকে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে বাবা অতিন্দ্র সিমসাংয়ের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য আছিয়াকে স্থানীয় ইউপি সদস্য নগেন্দ্রের জিম্মায় দেন সালিশদাররা।
তবে আছিয়া নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও বিয়ে করায় ইউনিয়ন পরিষদের সমর্থন পান। পরে তাকে মোস্তফার সঙ্গে বসবাসের অনুমতি দেয় স্থানীয় সালিশদাররা।
এ বিষয়ে মোস্তফা বলেন, প্রথম স্ত্রী ও স্থানীয় কতিপয় দালালের অত্যাচারে এখনো নিজ বাড়িতে একসঙ্গে থাকতে পারছি না আমরা। এ অবস্থায় আমার বোনের জামাই আনসার আলীর বাসায় থাকছি আমরা। পাশাপাশি আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ কৃষি জমিতে উৎপাদিত ফসল বিক্রির টাকা লুটপাট ও বাড়িঘর দখলের হুমকি দিচ্ছেন স্থানীয় কিছু দালাল।
আছিয়া বলেন, মোস্তফাকে বিয়ের পর বাড়িতে উঠাতো দূরের কথা হারুন অর রশিদের সাজানো গ্রাম্য সালিশে আমার ওপর নির্মম নির্যাতন চালানো হয়। এ নিয়ে প্রতিবাদ করেনি কেউ। নির্যাতনের পর হাসপাতালে ভর্তি হলেও সেখানে কেউ দেখতে যায়নি। আমাকে নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত হারুন অর রশিদ, আনিস, আব্দুল মালেক ও ইব্রাহীমের নামে মধুপুর থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছি। মধুপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা থাকলেও কোনো পদক্ষেপ নেননি। মোস্তফাকে ভালোবেসে ও ধর্ম ছেড়ে বিয়ে করেছি। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত মোস্তফার সঙ্গে থাকব আমি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মধুপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম বলেন, ওই নারীকে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা হয়নি। ঘটনার দিন অন্য একটি মামলার পলাতক আসামিকে গ্রেফতারে ওই গ্রামে যাই আমরা। পরে স্থানীয়দের অভিযোগে ওই ঘটনায় আয়োজিত সালিশি বৈঠকে যাই। সালিশি বৈঠকে ওই নারীকে কয়েকজন নারী শারীরিক নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ পাই। তবে নির্যাতনের ঘটনাটি মামলা হওয়ার মতো ছিল না বলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। পরে ওই নারীর স্বামী ও স্ত্রীর পরিবারের লোকজন বিষয়টি নিয়ে থানার ওসি কাছে আসেন। ওসি উভয় পরিবারকে বিষয়টি সমঝোতা করে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
লাভ জিহাদের কড়াল থাবায় শেষ হচ্ছে হাজার হাজার মেয়ের জীবন।
১৩ বছরের হিন্দু মেয়ে পূজাকে অপহরণ করে করা হলো ধর্মান্তরিত !
পাকিস্তান ও বাংলাদেশ এখন হিন্দুদের জন্য নরকে পরিণত হয়েছে। আরো এক হিন্দু মাতা পিতার মেয়েকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হলো। মা বাবা কষ্ট করে মেয়েকে বড়ো করেছিল কিন্তু জেহাদীরা হিন্দু কন্যাকে অপহরণ করলো। শুধু অপহরণ নয়, জোর করে এক মুসলিম ব্যাক্তির সাথে বিয়েও দিয়ে দেওয়া হয়েছে। হিন্দু কন্যাকে ভয় দেখিয়ে, ধমক দিয়ে ইসলাম কবুল করানো হয়েছে। হিন্দু কন্যাকে জিহাদের শিকার বানিয়ে মুসলিম বানিয়ে দেওয়া হলো। এবার জিহাদিদের শিকার হয়েছে ১৩ বছরের এক নিষ্পাপ কন্যা যার নাম পূঁজা। জন্মের পর মাতা পিতা মেয়ের নাম পূঁজা রেখেছিল কিন্তু এখন তার নাম পরিবর্তন করে ইসলামিক নাম রেখে দেওয়া হয়েছে।
কিছুদিন আগেই পূঁজা সুতাহার নামের এক হিন্দু বালিকাকে পাকিস্তানের হায়দ্রাবাদ জেলার বাকসুর গ্রাম থেকে অপহরণ হয়েছিল। স্থানীয় জেহাদীরা পূঁজার অপহরণ করেছিল। পূঁজা বাড়ির বাইরে খেলা করছিল সেই সময় জেহাদীরা পূঁজাকে তুলে নিয়ে গেছিল। আর এখন খবর আসছে যে পূঁজাকে জোর করে এক মুসলিমের সাথে নিকাহ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। পূঁজাকে মুসলিম বানিয়ে দেয়ার হয়েছে। মুসলিম করে দেওয়ার পর পূঁজার একটা ছবিও সামনে চলে এসেছে।
মুসলিম বহুল এলাকায় এইভাবে আরো এক হিন্দু মেয়ের জীবন নষ্ট করে দেওয়া হলো। পাকিস্তান ও বাংলাদেশে হিন্দুদের জীবন কিভাবে নরকে পরিণত হয়েছে তার আরো এক প্রমাণ হাতে নাতে পাওয়া গেল। জানিয়ে দি, কট্টরপন্থীরা পাকিস্তান ও বাংলাদেশকে সম্পূর্ণভাবে হিন্দু শুন্য না করা পর্যন্ত এই ধরণের কার্য করে জিহাদ চালিয়ে যাবে। অন্যদিকে সেখানের সরকার হিন্দুদের সুরক্ষার আশ্বাস দিয়ে পিঠপিছু জেহাদীদের সমর্থন চালিয়ে যায়।
লাভ জিহাদে ফাঁসিয়ে ৯টি হিন্দু মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল শাকিল, অবশেষে তাঁকে এনকাউন্টারে খতম করল যোগীর পুলিশ
বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে উত্তর প্রদেশের মেরঠে শাকিল নামের এক কুখ্যাত অপরাধীকে এনকাউন্টারে খতম করে যোগীর পুলিশ। লুঠপাট, ডাকাতি, তোলাবাজির সাথে সাথে পল্লবপুরম এলাকায় লাভ জিহাদও চালাত শাকিল। শাকিল আট যুবতী সমেত এক নিরীহ বাচ্চার জীবন নষ্ট করেছিল। এই তথ্য শাকিলের মোবাইল থেকেই পায় পুলিশ। শাকিল নিজের একটি গ্যাং চালিয়ে এরকম অপরাধ করত।কুখ্যাত অপরাধী শাকিলের বড়সড় নেটওয়ার্ক ছিল পল্লবপুরম এলাকায়। শাকিল পেশায় বাইক মিস্ত্রী। ওর দোকানের পাশে এক সিকিউরিটি গার্ডের স্ত্রীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক ছিল ওর। শাকিল শুধু ওই সিকিউরিটি গার্ডের স্ত্রীরই না, তাঁর নিরীহ বাচ্চা মেয়ের জীবনও নষ্ট করেছিল। শাকিল সিকিউরিটি গার্ডের পরিবার ধ্বংস করে দিয়েছিল। এই তথ্য গার্ড আর তাঁর স্ত্রী পুলিশকে জানায়।
শুধু এটাই না, শাকিল এরকম ঘৃণ্য অপরাধ পল্লবপুরম এলাকার আরও তিনটি হিন্দু পরিবারের মেয়ে বিয়ে করে করেছিল। শাকিলের বিরুদ্ধে ওই হিন্দু মেয়েদের ধর্ম পরিবর্তন করার অভিযোগও উঠেছিল। এছাড়াও শাকিল আরও পাঁচটি মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল। ফোনে তাঁদের উত্তক্ত করে, তাঁদের ধর্ষণ করেছিল শাকিল।পুলিশ শাকিলের মোবাইল থেকে সমস্ত তথ্য বের করেছিল। শাকিলের কাছে আটটি সিম পাওয়া যায়। পুলিশ জানায়, শাকিল আটটি হিন্দু মেয়কে ধর্ষণ করেছিল। শাকিলের এই ঘৃণ্য অপরাধের কথা সামনে আসার পরেই পুলিশ তাঁকে খুঁজছিল। শেষে তাঁকে খতম করে এনকাউন্টার করে। পুলিশের এনকাউন্টারে শুধু শাকিলই না, তাঁর এক কুখ্যাত সঙ্গি ভুরাও খতম হয়। পোস্টমর্টেম রিপোর্টে শাকিলের শরীরে তিনটি ও তাঁর সঙ্গি ভুরার শরীরে দুটি গুলি পাওয়া যায়।
বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশের এনকাউন্টারে খতম হওয়া গুলফাম (ভুরা) এর পরিবার পুলিশের বিরুদ্ধে ভুরাকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে তাঁকে এনকাউন্টার করে মারার অভিযোগ আনে। শনিবার সকালে ভুরার মৃতদেহ দেখে এলাকার লোকজন বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়। আপনাদের জানিয়ে রাখি, উত্তর প্রদেশ পুলিশ গুলফাম (ভুরা) এর মাথার দাম ২৫ হাজার টাকা, আর শাকিল আনসারি এর মাথার দাম ১ লক্ষ টাকা রেখেছিল।
একজন হিন্দু মেয়ে, কোন মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করলে কি কি সম্যাসা হয়? এবং একজন হিন্দু ছেলে কেন স্বামী হিসেবে আদর্শ?
মেয়েটিকে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করতে হয়। ফলে তাকে পরিবার থেকে বিতারিত হয়।
পিতা-মাতার, ভাই,বোন,আত্মীয় স্বজনের অভিশাপ নিয়ে তাকে সংসার জীবন শুরু করতে হয়।
ইসলামিক কালচার নতুন করে শিখতে হয়, গরুর মাংস খাওয়াটা বাধ্যতামুলক হয়ে যায়। কারন ওটাই তাদের মূল টার্গেটের একটি।
না খেলে ওখান থেকেই শুরু হয় তার অন্ধকার জীবন।
স্বামীর ৪টি বিয়ের অধিকারের কারনে সব সময় সতীনের ভয়ে থাকতে হয়।
স্বামী আরো বিয়ে করলে সংসারে তাকে দাসীর মতো থাকতে হয়।
মুসলিম সমাজের তালাক থাকার কারনে, সব সময় তালাকের ভয়ে থাকতে হয়।
অবশেষে তালাক হলে তাকে পথে বসতে হয়।
বিতারিত বলে সে পিতার কাছেও যেতে পারে না। তাই শেষ পর্যন্ত তাকে আত্মহত্যাই করতে হয়।
হিন্দু মেয়েদের বলছি, কেনো আপনারা এতো রিস্ক নেবেন?
হিন্দু মেয়েদের বলছি--------এক জন হিন্দু ছেলে কেন স্বামী হিসেবে আদর্শ?
এক জন হিন্দু ছেলে কখনো দ্বিতীয় বিয়ে করে না, এবং এই ব্যাপারে সে কখনও চিন্তাও করো না।
সে কখনো তোমাকে ডিভোর্স দেবে না, এবং এই ব্যাপারে ভাবতেও সে ভয় পাবে।
স্বামী সংসারে তুমিই এক মাত্র রানী, আর সংসারে তোমারই আজীবনের রাজত্ব, সেখানে তোমার দাসী হবার ভয় নেই।
তালাক প্রাপ্ত হয়ে নিজ সংসার থেকে বিতারিত হওয়ার ভয় নেই, চাকরী করতে চাইলে তাও করতে পারবে, পাবে অবাধ স্বাধীনতা।
তোমার একবারই বিয়ে হবে, এবং সেটা লাইফ গ্যারান্টি।
একটি হিন্দু পরিবারই মেয়েদের জন্য পৃথিবীতে নিরাপদ ও সুখময় স্থান।
হে নারী, এই মানব সংসারে তোমাদের আর কি চাই?
সনাতন ধর্মই একমাত্র ধর্ম। যে ধর্ম নারিদের সন্মান করতে জানে।
-----জয় শ্রীকৃষ্ণ।
উত্তরে আমি বললাম,
হ্যাঁ অবশ্বই পারবে।
উধারন সরুপ তাকে বললাম,
১) মহাভারত এ #রাজা_শান্তনু
ক্ষত্রিয় গোত্রের হয়েও
তিনি শুদ্র গোত্রের রুপসি #সত্যবতী
কে বিবাহ করেছিলেন।
২) ভিম ক্ষত্রিয় হয়েও বনবাসে থাকা কালিন
এক অহিন্দু কন্যাকে (রাক্ষসী)
বিবাহ করেছিলেন সনাতন ধর্ম মতে।
সেই রাক্ষসী এর গর্ভে জন্ম নেয়া পুত্র
ক্ষত্রিয় হয়ে উঠে নিজ কর্ম গুনে
এবং কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অংশ নেয়।
৩) অর্জুন নিজেকে ব্রাম্মন পরিচয় দিয়ে
ক্ষত্রিয় কন্যা #দ্রোউপদি কে বিবাহ করে।
৪) এছাড়াও ভগবান গীতায় বলেছেন:-
আমি গুন ও কর্ম অনুশারে চার বর্ন সৃষ্টি করেছি।
জন্ম গত ভাবে নয়।।
৫) আরো ছয় মাস আগে নরসিংদী এর
এক ব্রাম্মন দিদির সাথে কথা হয়েছিলো।
তিনি এক সুদ্র বর্নের এক দাদা কে ভালোবেসে
পালিয়ে
বিয়ে করেন।
ছেলের মা বাবা মেনে নিলেও প্রথমে দিদির
মা বাবা নাকি মেনে নিতে চায়নি।
পরে মেনে নেয়। বর্তমানে দিদির কিউট
একটা কন্যা সন্তান ও আছে।
মুসলমানদের এই ফাঁদ সম্পর্কে আপনি সচেতন তো ? এই ফাঁদে আপনার ছেলে যে পড়বে না, সে ব্যাপারে কি আপনি নিশ্চিত ? খোলা মনে প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলের সাথে কথা বলুন, এমন বিপর্যয় থেকে আপনার পরিবার রক্ষা পাবে।
যে সব মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের বিয়ে করতে চায় তাদের জন্য কিছু সারপ্রাইজ গিফট :
(একমাত্র ইসলামই নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা অবলম্বনে রচিত)
বিয়ের পরপরই তুমি হয়ে যাবে তোমার মুসলিম স্বামীর শস্যক্ষেত্র। চাহিবা মাত্র তোমার মুসলিম স্বামীকে তুমি তোমার দেহ দানে বাধ্য থাকিবে। এতে তোমার সুস্থতা -অসুস্থতা, তোমার চাওয়া না চাওয়ার, ভালো লাগার বা না লাগার কোনো প্রশ্ন নেই। এ সম্পর্কিত আয়াত:
"তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো। (কোরান - ২: ২২৩)
"যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো" এই ব্যাপারটি এরকম: মক্কার পুরুষরা পেছন দিক থেকে সেক্স করতে অভ্যস্ত। এরা যখন মদীনায় পালিয়ে এসে মদীনার মেয়েদের বিয়ে করে সেক্স করতে গেলো, তখন অভ্যস্ত না হওয়ায় মদীনার মেয়েরা পেছন থেকে সেক্স করতে বাধা দিলে বিষয়টি ফয়সালার জন্য নবীর কাছে এলো এবং নবী পুরুষদের খুশি রাখার জন্য বলে দিলো, "তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো।" যেহেতু কোরানে আল্লা এই কথা বলেছে, সেহেতু মেয়েরা চুপ। এবং প্রতিটা ক্ষেত্রে তোমাকেও এরকম চুপ থাকতে হবে।
শুধু তাই নয়, শস্যক্ষেত্র এবং যেভাবে খুশি গমন করার ব্যাপারটিকে পাত্তা না দিয়ে স্বামীকে অসন্তুষ্ট রেখে তুমি যদি ঘুমিয়ে পড়ো, তাহলে সারা রাত্রি ধরে ফেরেশতারা তোমাকে যে ভাবে অভিশাপ দিয়ে যাবে, সেই হাদিসটি এরকম :
যদি কোনো স্ত্রীকে তার স্বামী বিছানায় ডাকে যৌন মিলনের জন্য, আর সে স্বামীর ডাকে সাড়া না দেয়, যাতে তার স্বামী রাগান্বিত অবস্থায় ঘুমাতে বাধ্য হয়, তখন ফেরেশতারা সেই স্ত্রীলোকটিকে সকাল পর্যন্ত অভিশাপ দিতে থাকে। ( বুখারী- ভল্যুম-৪, বই-৫৪, নং-৪৬০)
ফেরেশতাদের এই অভিশাপ দেওয়ার একটা কারণ আমি খুঁজে পেয়েছি। ফেরেশতারা না মরদ, না মেয়ে। তারা আসলে হিজরা। যেহেতু নিজের কিছু করার ক্ষমতা নেই, তাই মানব-মানবী সেক্স করতে থাকলে তা দেখে তারা মজা লুটে। এখন আপনি যদি সেক্স ই না করেন, তাহলে ফেরেশেতারা দেখবে কী ? তাই তারা ঐ স্ত্রীকে অভিশাপ দিতে থাকে।
এরপর তোমার মুসলিম শ্বশুর যদি কখনো তোমার রূপ-সৌন্দয্যে মুগ্ধ হয়ে তোমার দিকে সুদৃষ্টি বা কুদৃষ্টি দেয় এবং তোমার বিছানায় উনি আসে বা তার বিছানায় তোমাকে নিয়ে যায় এবং তোমাকে উলঙ্গ করে ধর্ষণ করে, তাহলে তোমার স্বামী আর স্বামী থাকবে না, তোমার স্বামী হয়ে যাবে তোমার ছেলে, আর তোমার বৃদ্ধ শ্বশুর হবে তোমার স্বামী।
ইসলাম তো অতি আধুনিক ধর্ম! তাই এটাই ইসলামের শরিয়তি আইনের ফয়সালা!
এই ঘটনার অনুপ্রেরণা, ইসলামের লম্পট নবী মুহম্মদের জীবনের একটি ঘটনা। নবী জীবনে যা কিছু করেছে, তার সবই মুসলিমদের পালন করা সুন্নত। এজন্য এই সুন্নতটিও পালন করতে মুসলিমরা সব সময়ই আগ্রহী। কারণ, এই সুন্নত পালনে মজা আছে।
ঘটনাটি এরকম। নবী পুত্রহীন হওয়ায় জায়েদ নামের এক বালককে দত্তক নিয়ে তাকে লালন পালন করতে থাকে। যথা সময়ে জায়েদ যুবক হলে মুহম্মদ তারই ফুফাতো বোন, জয়নবের সাথে জায়েদের বিয়ে দেয়। কিন্তু দিন গড়াতে থাকলে মুহম্মদ বুঝতে পারে, মস্ত একটা ভুল হয়ে গেছে। জায়েদের সাথে জয়নবের বিয়ে দেওয়া ঠিক হয় নি। কারণ, জয়নবের যা শরীর এবং সৌন্দয্য তার মূল্য দেবার জন্য জায়েদ অনুপযুক্ত। তাই উচিত মূল্য দেবার জন্য মুহম্মদ ঘন ঘন জায়েদের বাড়িতে যাতয়াত করতে থাকে এবং একদিন সম্পূর্ণ অসময়ে এবং অপ্রস্তত অবস্থায় জয়নবের ঘরে ঢুকে জয়নবকে প্রায় অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখে নিজেকে আর সামলাতে না পেরে বলে ফেলে, "কে জানে আল্লা কখন কার মন পরিবর্তন করে দেয়"- একথা বলে মুহম্মদ জয়নবের ঘর থেকে বেরিয়ে আসে।
জায়েদ ফিরলে এই ঘটনার কথা জয়নব জায়েদকে বলে দেয়। জায়েদ বুঝতে পারে তার পালক পিতা,দ্যা গ্রেট টেরোরিস্ট মুহম্মদ, জয়নবকে পছন্দ করে ফেলেছে। আর কোনো উপায় নেই। কারণ, জায়েদ জানতে, তার পিতার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাওয়া মানে নির্ঘাত মৃত্যু। তাই জায়েদ মুহম্মদের কাছে গিয়ে বলে, "আমি জয়নব কে তালাক দিচ্ছি, আপনি ওকে বিয়ে করুন।" কিন্তু লোকে কী বলবে এই চিন্তা করে মুহম্মদ বলে, "তোমার স্ত্রীকে পরিত্যাগ করো না এবং আল্লাহকে ভয় কর।" (কোরান- ৩৩:৩৭)
কিন্তু মুহম্মদ জয়নবের প্রতি লোভ সামলাতে না পেরে আল্লাহর নির্দেশের নামে জয়নবকে বিছানায় নেওয়ার জন্য খুব দ্রুত একটি আয়াতই ডাউনলোড করে ফেলে। আয়াতটি এরকম :
"তখন তুমি নিজের মনে সেই কথা লুকিয়েছিলে, যা আল্লাহ প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। তুমি লোকদের ভয় করেছিলে, অথচ আল্লাহর অধিকার সবচেয়ে বেশি যে, তুমি তাকেই ভয় করবে। পরে জায়েদ যখন তার নিকট হতে নিজের প্রয়োজন পূর্ণ করে নিল, তখন আমি তাকে তোমার সহিত বিবাহ দিলাম... (কোরান- ৩৩:৩৭)
এই আয়াত আসার পরই বাচ্চা মেয়ে আয়েশা, নবীকে বলে ফেলেছিলো, " আল্লাহ আপনার ইচ্ছা পূরণ করতে দেখি একটুও দেরী করে না।"(হাদিস)
পৃথিবীর এই একটি মাত্র বিবাহ যা আল্লা নিজে দিয়েছেন, তা হলো জয়নব আর মুহম্মদের বিবাহ। বিয়ের দিন মুহম্মদ জয়নবের সাথে সেক্স করার জন্য এমনই পাগল হয়ে উঠেছিলো যে, বিয়ের দাওয়াত খেয়ে কিছু লোক বসে গল্প করছিলো, তারা যাচ্ছিলো না। আর তারা না গেলে মুহম্মদ জয়নবের সাথে শুতেও পারছিলো না। এই বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য মুহম্মদ সঙ্গে সঙ্গে একটি ওহী ডাউনলোড করে ফেলে। সেই ওহীটি এরকম :
"...দাওয়াত খাওয়া হয়ে গেলে চলে যাও, কথায় মশগুল হয়ে বসে থেকো না। তোমাদের এ ধরণের আচরণ নবীকে কষ্ট দেয়। কিন্তু সে লজ্জায় কিছুই বলে না।" (কোরান-৩৩:৫৩)
উপরোক্ত ঘটনার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রকৃত কোরান জ্ঞানী মুসলিম শ্বশুররা সুন্দরী- স্বাস্থ্যবান পুত্রবধূর দিকে মাঝে মাঝে হাত বাড়ায়। বাংলাদেশে এধরনের ঘটনার কথা শোনা না গেলেও ভারতে এধরণের ঘটনার কথা প্রায় শোনা যায়। যেমন- উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরের চরথাওল গ্রামের ইমরানা বিবি এবং তার শ্বশুর আলি মহম্মদের ঘটনা। এই ঘটনা ঘটেছিলো ২০০৫ সালে। এতে ভারতের তামাম ইসলামি মাথা, লম্পট শ্বশুরের পক্ষে রায় দিয়ে বলেছিলো, আলি মহম্মদ কোনো অন্যায় করে নি। ইমরানাকে এখন তার শ্বশুরকেই স্বামী হিসেবে মেনে নিয়ে ঘর করতে হবে আর তার স্বামীকে পুত্রের নজরে দেখতে হবে।
এখানে একটি বিষয় চিন্তা করুন, এই ঘটনায় ইমরানার কী দোষ ছিলো ? সে শ্বশুরের সাথে পরকিয়াও করে নি, শ্বশুরই তাকে জোর করে ধর্ষন করেছে। সেই বিচারও প্রশাসনের কাছে ইমরানা পেলো না, শুধু ইসলামিক আইনের জোরে, উল্টো লম্পট শ্বশুরের সাথে তাকে ঘর করতে হলো!
কবি, আপনি কোথায় আছেন ? মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করতে চান ? আরো শুনুন।
যাকে এত ভালোবেসে বিয়ে করছেন, সেই মানুষটি যদি কোনো কারণে আপনাকে রাগের মাথায় তালাক বলে ফেলে, তাহলেই কিন্তু আপনার সংসার জীবন শেষ। এরপর আপনার মুসলিম স্বামী যদি নিজের ভুল বুঝতে পেরে আবার আপনাকে ঘরে নিতে চায় তাহলে কিন্তু সে তা পারবে না। আপনাকে তখন একজন অপরিচিত বা পরিচিত অন্য কাউকে বিয়ে করতে হবে। এই বিয়ের নাম "হিল্লা বিয়ে"। শুধু তাকে বিয়ে করলেই হবে না, অন্তত একবার হলেও তার সাথে সেক্স করতে হবে। এরপর ওই ব্যক্তিটি যদি আপনাকে আবার তালাক দেয় তাহলেই শুধু আপনি আবার আগের স্বামীর সঙ্গে শুতে পারবেন।
এ সম্পর্কিত আয়াত "অতঃপর স্ত্রীকে যদি সে তালাক দেয় তবে যে পযন্ত না ঐ স্ত্রী অন্য স্বামীকে বিবাহ করছে এবং এই দ্বিতীয় স্বামী ঐ স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছে, সে ঐ স্ত্রীকে পুনরায় বিবাহ করতে পারবে না। (কোরান- ২: ২৩০)
এখানেও কিন্তু আপনার কোনো দোষ ছিলো না। আপনার স্বামীই রাগের মাথায় আপনাকে তালাক বলে ফেলেছে। তার মাশুল দিতে হলো আপনাকে অন্য একজন লম্পটের সাথে হিল্লা বিয়ের নামে সেক্স করে ।
কি ? মুখ দিয়ে আর কথা বেরুচ্ছে না ? আরও আছে, শুনুন-
যখন তখন আপনার মুসলিম স্বামী আরো তিনটি বিয়ে করে আপনার সংসারকে "চার সতীনের ঘর" বানিয়ে দিতে পারে। তখন আপনার মুসলিম স্বামী আপনাকে রেশনিং পদ্ধতিতে বিছানায় সময় দেবে, তিনদিন পর পর একদিন। এ সম্পর্কিত আয়াত, "... চারজনকে বিয়ে করে নাও..." (কোরান- ৪:৩)
গিফট আরো আছে, আপনাকে যদি আপনার স্বামীর আর ভালো না লাগে, ভালো না লাগারই কথা, মাল পুরাতন হলে কার ভালো লাগে ? তখন আপনার মুসলিম স্বামী আপনাকে রেশনিং পদ্ধতিতে আর সময় নাও দিতে পারে।
এ সম্পর্কিত আয়াত, "তুমি স্ত্রীদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তোমার নিকট হতে দূরে রাখতে পারো এবং যাকে ইচ্ছা গ্রহন করতে পারো"। (কোরান- ৩৩:৫১)
অর্থাৎ স্বামীর মন পেতে হলে এবং তাকে আপনার বিছানায় নিতে হলে পতিতা পল্লীর মেয়েদের মতো কাস্টমার ধরার জন্য আপনাকে আরো তিনজনের সাথে কমপিটিশনে নামতে হবে।
এরপরও আপনার মুসলিম স্বামীর মন ও দেহ যদি আপনি না পান এবং রাগের বশে বা দেহের জ্বালায় যদি অন্য কাউকে বিছানায় নেওয়ার চেষ্টা করেন, তার ব্যবস্থাও ইসলাম করে রেখেছে। ব্যবস্থাটি একরম :
"তোমাদের নারীদের মধ্যে যারা ব্যাভিচার করে... তাদের গৃহে অবরুদ্ধ করবে, যে পযন্ত না তাদের মৃত্যু হয়।" (কোরান-৪:১৫)
খেলা আরো আছে, শ্বশুর যদি ধর্ষণ করে তাহলে আপনার কী হবে, তা শুরুতেই বলা হয়েছে। এবার অন্য কারো দ্বারা যদি আপনি বা অপনার কোনো মেয়ে যদি ধর্ষিতা হয় তাহলে ইসলামি আইনে আপনার বা আপনার মেয়ের কী হবে তা শুনুন।
আপনি ধর্ষিতা হয়েছেন বলে যদি অভিযোগ করেন, তাহলে আপনার পক্ষে ৪ জন পুরুষের সাক্ষী লাগবে। তখন এই সাক্ষী আপনি কোথায় পাবেন ? এটা কি বাস্তব কথা ? ৪ জন পুরুষকে সাক্ষীর জন্য রেডি করে কি আপনার পক্ষে ধর্ষিতা হওয়া সম্ভব ? হ্যাঁ, সম্ভব। ধর্ষিতা হওয়ার না, গণধর্ষিতা হওয়ার। কারণ, যদিও অসম্ভব, তারপরও বলছি, যে ৪ জনকে রেডি করে আপনি ধর্ষিতা হতে যাবেন, সে ৪জনও আপনাকে ধর্ষণ করবে। সুতরাং ইসলামি আইনের এই ফাঁক ফোঁকরের জন্য একজন মুসলিম পুরুষের পক্ষে ধর্ষক হওয়া কত সহজ এবং মজার তা বুঝতে পারছেন ? আপনি মুসলিম পরিবারের বধূ হলে এই সব ধর্ষক সবসময় ওঁৎ পেতে থাকবে আপনাকে এবং আপনার মেয়েকে ধর্ষণ করার জন্য।
শেষ গিফট, আপনার মুসলিম স্বামীর যখন বয়স ৫০ বা ৫৩, তখন তার মধ্যে নবীর আরো একটি সুন্নত পালনের চিন্তা মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে। তা হচ্ছে, ৬ বা ৯ বছর বয়সী কোনো বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করার। ঐ বাচ্চা মেয়েটি যদি আপনার স্বামীর কোনো বন্ধুর হয় তাহলে তো সোনায় সোহাগা। তখন হয়তো আপনার নিজের বয়স ৪৫ বা ৪৮ এবং আপনার মেয়ের বয়স ২৫ বা ২৮, তখন মজাটা কেমন হবে ? এর কারণ হচ্ছে, নবী নিজে ৫০ বছর বয়সে তার বন্ধু আবু বকরের মেয়ে আয়েশাকে বিয়ে করেছিলো এবং ৫৩ বছর বয়সে আয়েশার বয়স যখন ৯, তখন বিছানায় নিয়ে গিয়ে...
আর বললাম না।
এখানে আর একটি ব্যাপার কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ। তা হলো আপনার মেয়ের বয়স যখন ৬ বা ৯, তখন কিন্তু তাকে আপনার স্বামীর বন্ধুদের কাছ থেকে দূরে রাখতে হবে। বলা তো যায় না, কার মাথায় কখন সুন্নত পালনের চিন্তা জেগে উঠে। ধর্ষণের ভয় তো সবসময় আছেই।
গিফট দেখি শেষ ই হয় না, আর একটি দিতেই হলো, তোমার স্বামী যদি মুসলিম হয়, তাহলে তুমি তোমার স্বামীর বন্ধুদের সাথে হেসে কথা বলতে পারবে না এবং সবসময় ঘরের মধ্যে থাকতে হবে। কোন আয়াতের নির্দেশ সেটা দেখো :
"...বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করো না, যাতে দুষ্ট মনের কোনো ব্যক্তি লালসা করতে পারে।" (কোরান- ৩৩:৩২)
"নিজেদের ঘরে অবস্থান করো এবং...সাজগোজ দেখিয়ে বেড়িয়ো না।" (কোরান- ৩৩:৩৩)
এখানেই শেষ নয়, আপনার জন্য বিপদ আরো আছে। ৪টা বিয়ের পর আপনার মুসলিম স্বামী হয়তো আর বিয়ে করতে পারবে না। কিন্তু বাড়িতে যদি কাজের মেয়ে রাখেন, তাহলেই আপনার সর্বনাশ। ঐ কাজের মেয়েকে আপনার স্বামীর বিছানায় দিতে আপনি বাধ্য থাকবেন। আল্লাহ কোন আয়াতে এমন বিধান দিয়েছেন, কোরান খুলে একটু দেখে নিন,
"এদের পরে তোমার জন্য অপর মহিলারা হালাল নয়, আর এদের স্থানে অপর স্ত্রী গ্রহণ করারও অনুমতি নেই, তাদের রূপ-সৌন্দয্য তোমার যতই মন মতো হোক না কেনো! অবশ্য দাসীদের অনুমতি তোমার জন্য রয়েছে।"(কোরান-৩৩: ৫২)
আলোচ্য প্রবন্ধে যা বলা হলো, তার সবই পৃথিবীর সমস্ত ধর্মের মেয়েদের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু আপনি যদি শুধু খ্রিস্টান বা ইহুদি না হন, তা হলে আপনার জন্য বিয়ের শুরুতেই অপেক্ষা করছে আরো এক মারাত্মক শক্ড।
ব্যাপারটি এরকম : আপনি যদি হিন্দু বা বৌদ্ধ হন এবং কোনো মুসলিম ছেলের প্রতি আগ্রহ দেখান, তাহলে সে আপনাকে এই বলে আকৃষ্ট করবে যে, ধর্ম কোনো ব্যাপার না। তোমার ধর্ম তুমি পালন করবে, আমার ধর্ম আমি।ইচ্ছা করলে তুমি চাকরিও করতে পারো। এককথায় তুমি স্বাধীন। আমি তোমার কোনো কাজে বাধা দেবো না। এভাবে প্রেমকে চুড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে আপনি যখন মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন, বাড়ি-ঘর সব ছেড়ে তার বাড়িতে উঠবেন, তখনই শুরু হবে আসল খেলা। প্রথমেই তারা আপনাকে মুসলমান বানাবে। কারণ, ইসলামি আইনে খ্রিষ্টান এবং ইহুদি মেয়েদের সাথে মুসলিম ছেলেদের বিয়ের বিধান থাকলেও হিন্দু বা বৌদ্ধ মেয়েদের বেলায় এমন বিধান নেই। এ কারণেই ফিরোজ খাঁকে বিয়ে করার আগে ইন্দিরা গান্ধীকে মুসলমান হতে হয়েছিলো। আর এই একই কারণে আমাদের অসাম্প্রদায়িক(!) কবি নজরুল, আশালতাকে বিয়ে করার আগে তার নাম পাল্টিয়ে কাজী প্রমীলা ইসলাম রেখে তারপর আশালতাকে বিয়ে করেছিলো। কারণ, সিভিল আইনে বিয়ে করলে, বর কনে উভয়কে এই মর্মে ঘোষণা দিতে হয় যে, আমরা কোনো ধর্ম মানি না। কিন্তু অসাম্প্রদায়িক(!)নজরুল এই ঘোষণা দিতে রাজী ছিলো না।
এরপরও মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করার ভূত যদি আপনার মাথা থেকে না সরে, তাহলে আপনি একটা চুড়ান্ত স্টুপিড। আর স্টুপিডদের কপালে শুধু শাস্তিই লেখা থাকে। আর যারা মনে করছেন, ধর্মে লেখা থাকলেই কি মুসলমান পুরুষরা এমন করবে ? তাদেরকে বলছি, কোনো মুসলমান যদি ইসলামের বিধি বিধানের একটা কিছু না মানে বা অস্বীকার করে সে আর মুসলমান থাকে না, তাই প্রত্যেক মুসলমানের চেষ্টা থাকে পূর্ণাঙ্গভাবে ইসলামকে মানার, আর যখন কোনো মানুষ পূর্ণাঙ্গভাবে ইসলামকে মানে, তখন সে আর মানুষ থাকে না, হয়ে যায় জানোয়ার। জয় হোক সনাতনের
★লাভ জিহাদ কী?সনাতনী ছেলে মেয়েদের লাভ-জিহাদে পতিত হওয়ার কারণ কী?
লাভ-জিহাদ:-ভালবাসার অভিনয় করে সনাতন ধর্মীয় ছেলে-মেয়েদের ধর্মান্তরিত করার সুকৌশলই হলো লাভ-জিহাদ।
লাভ-জিহাদের কিছু কৌশল:-লাভ জিহাদীরা শুরুতেই বলবে প্রেমের কোন ধর্ম নেই।আমরা সবাই মানুষ।আমরা সবাই সমান।এর পরে প্রেমের ফাঁদ তৈরী করে।সে যদি সনাতনী মেয়ে হয়,তার জন্য রাস্তায় ঘুর ঘুর করবে,কলেজে পড়লে,কলেজে যাওয়া-আসা,গাড়িতে করে পেছনে পেছনে ঘুরা,বাড়ির সামনে, টাকার লোভ,সম্পত্তির প্রলোভন,ফেইজ বুক ব্যবহার করলে,মেয়েটার ছবি দেখা মাত্রই (বিউটিফুল,সুপার,ওচাম,ভেরি নাইচ,এসব কমেন্ট করে ইমপ্রেস করে।সময় মত খবর নিবে,এগিয়ে এসে বেশি বেশি Care করা শুরু করবে,সারাক্ষন নানা অজুহাতে পেছনে লেগে থাকবে।তার পরে প্রেম হয়ে যাবে।তার পর বাড়ির সব কিছু,দলিল,মায়েরগহনা,বাবার টাকা,ইত্যাদি নিয়ে মেয়েটা পালিয়ে যাবে।
লাভ-জিহাদের কিছু অভিনয়:-
১/সেক্যুলার অভিনয় করে অনেক সময় মন্দিরে যাবে,সনাতনী ধর্মীয় অনুষ্টানে গিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করবে।
২/ক্লাসে বন্ধু সেজে লেকচার/নোট সরবরাহ করে সাহায্য করে।
৩/নিজেকে মানবতাবাদী হিসাবে পরিচয় দিতে মেয়ের সামনে ভিক্ষুকে সাহায্য করবে,বলবে আমরা সবাই মানুষ।
৪/আস্তে আস্তে প্রেমের প্রসঙ্গে এসে বলবে,,,প্রেমের কোন ধর্ম-বর্ণ নেই বা থাকে না।
৫/প্রেম যাত্রা শুরু হলেই আস্তে আস্তে ধর্মের অপব্যাখ্যা করে,ছেলেটার ধর্ম সঠিক বলে ব্রেইন ওয়াস।
৬/সর্বশেষে বিয়া করে ধর্মান্তরিত।
{ধর্মান্তরিত হওয়ার পরে সর্বস্ব ভোগ করার পর,ছেড়ে চলে যাবে}
<<মেয়ের শেষ পরিনতি হয় রাস্তা-ঘাট,পতিতালয়>>
★★অভিনেতাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে কিছু ব্যক্তি:-
১/আদনান ফারুক হিল্লোল(শ্রাবন্তী দত্ত তিন্নকে)বিয়ে করে এক মেয়ে শিশু সহ ছেড়ে দিয়য়েছে।
২/সিলেটের ওসমানী মেডিকেলের ডাক্তার এক মেয়েকে লাভ-জিহাদী বিয়ে করে ছেড়ে দিয়েছে।
৩/শাকিব খান অপু বিশ্বাস কে বিয়ে করে এক ছেলে সহ অপুকে তালাক দিয়েছে।
এছাড়াও প্রতিদিন অনেক অনেক লাভ-জিহাদের কাহিনী আমার বা আপনার সামনেই হয়ে যাচ্ছে।
লাভ-জিহাদ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়:-
১/ছেলে মেয়েদের সনাতন ধর্ম সম্পর্কে প্রকৃত শিক্ষা দিতে হবে।
২/হিল্লা বিয়ের ভয় নেই।
৩/নিয়মিত ছেলে মেয়েদের খোঁজ খবর নিতে হবে।
৪/ছেলে মেয়েদের সাথে বন্ধুত্বসুবল আচরণ করতে হবে।
★উপরিউক্ত আলোচনা ভাল লাগলে শেয়ার করে অন্যের উপকারে এগিয়ে আসুন।
লাভ জিহাদের ফাঁদে অসীমা সরকার : এর আত্মীয় স্বজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
পলাশবাড়ি, রাজশাহী, বাংলাদেশের- রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অসীমা সরকার নামের এই হিন্দু মেয়েটি, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে পড়া অনিক ইসলাম নামের এক মুসলমানের সাথে গভীর প্রেমে নিমগ্ন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছেলে মেয়েদর মধ্যে গভীর প্রেমের সম্পর্ক হলে সেটা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেটা আর ব্যাখ্যা করে বলার দরকার নেই। এই মেয়ের পরিবার এবং আত্মীয়-স্বজন যদি এখনই সাবধান না হয়, তাহলে এর মুসলমান হয়ে যাওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
শুধু এই মেয়েটির আত্মীয় স্বজন ই নয়, সকল সনাতনী ভাই বোনদেরকে অনুরোধ করছি, যে যেভাবে পারবেন, এই মেয়েটিকে তার মুসলমান প্রেমিকের থেকে উদ্ধার করে হিন্দু সমাজকে লাভ জিহাদের ছোবল থেকে বাঁচান।
বিউটিকে ধর্ষনের পর খুন করে হাওরের পাশে ফেলে রাখা হয়। এর মাস দুয়েক আগেও বিউটিকে ধর্ষন করা হয়েছিলো।
বিউটির বাবা সায়েদ আলি হবিগঞ্জ আদালতে মেয়ের ধর্ষনের বিচার চেয়ে মামলাও করেছিলো। কিন্তু কোনো এক গায়েবী কারণে বিচার হয়নি।
কয়েকদিন পর বিউটি আবার নিখোঁজ হয়। পুনরায় বিউটিকে ধর্ষন করা হয়, নাহ এইবার আর তাকে জীবিত ছেড়ে দেয়া হয়নি। ধর্ষনের পর নির্মমভাবে খুন করে হাওরের পাশে বিউটিকে ফেলে রেখে চলে যায় হায়নারা। নাহ পুলিশ এবারো কাউকে আটক করতে পারেনি।
শালীন পোশাকে মাত্র ১৬ বছরের কিশোরী এই মেয়েটি শুয়ে আছে।
স্বাধীনতা সংগ্রামের মাসে স্বাধীন বিউটিফুল বাংলাদেশের সবুজের বুকে লাল বিউটি লাশ হয়ে শুয়ে আছে!
#এবার_ইউরোপ_থেকে_নিষিদ্ধ_হলো__ইসলাম
সম্প্রতি ইউরোপ থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করার বার্তা দিয়েছেন এক রাজনৈতিক নেতা। ‘অল্টারনেটিভ ফর ডয়েচল্যান্ড’ (এএফডি)-র শীর্ষ নেতা বিজোর্ন হোয়েক। কিছুদিন আগে জার্মানির ইসাবেলা শহরে এক রাজনৈতিক সমাবেশে ইউরোপ থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করার বার্তা দেন হোয়েক। তিনি বলেন, তাঁর দল ক্ষমতায় এলে সমগ্র ইউরোপে থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করবেন তিনি। হোয়েক বলে, ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষরা যুদ্ধ করতে ভালোবাসেন। নবী মহম্মদও একজন জেনারেল ছিলেন বলে দাবি করেন তিনি। কিন্তু এর পাশাপাশি হোয়েক এও বলেন, যে তিনি ইসলাম বা মুসলিম বিরোধী নন। বরং তিনি যথেষ্ট সহনশীল। কিন্তু ইউরোপীয় সমাজের ক্ষেত্রে ইসলাম সঙ্গতিপূর্ণ নয়। আর তাই ইউফ্রাটিস নদীর যে সীমানা থেকে ইউরোপ শুরু হয়েছে ওই সীমানা থেকেই ইউরোপের অভ্যন্তরে ইসলাম নিষিদ্ধ করার বার্তা দিয়েছেন হোয়েক। তাঁর এই মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে বিশ্বের রাজনৈতিক মহলে। যদিও কীভাবে হোয়েক ইউরোপ থেকে ইসলামকে নিষিদ্ধ করবেন সে বিষয়ে সঠিকভাবে কিছু জানাননি তিনি।
রামগতি প্রতিবেদকঃ লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে হিন্দু বাড়িতে ঢুকে রাতভর গৃহবধূকে ধর্ষন করেন স্থানীয় দুর্বৃত্তরা। এতে ভিকটিমের পক্ষে থানায় মামলা করতে গেলে ওসি ও থানা কতৃপক্ষ মামলা নিতে রাজি ছিলেন না বলে দি নিউজের এক ফোনালাপে ভিকটিমের সাথে কথা বলে জানা যায়।
এতে বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ্ (বি ডি এম ডাব্লু) উক্ত ঘটনা তদন্ত করে জানতে পারেন যে রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মো:ইকবাল হোসেন মামলা নিতে গড়িমসি করেন পরে এড্ রবীন্দ্র ঘোষ এস,পি লক্ষিপুর জেলায় যোগাযোগ করলে আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা নিতে সক্ষম হন ওসি। ভিকটিম এর আত্মীয় শ্রী রমেশ চন্দ্র দাশ (৫০) সময় সন্ধা ৭.৩০ মিনিটে আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা নং ১০ তাং ২৯/০১/২০১৮ নারী ও শিশু নির্যাতন আাইনের ৯/১ (৩০) ধারা মতে রুজু হয়,আসামী ১) মো:বাদশা মিয়া ®বাচ্ছু (৪০) ২) মো; আসরাফ (৩২)
লক্ষ্মীপুরে রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নের দক্ষিন টুমচর এলাকার বাসিন্দা রমেশ চন্দ্র দাসের বসত ঘরে জোরপূর্বক ঢুক রাতভর এক গৃহবধূকে(২০) ধর্ষণ করেছে |
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার ও বুধবার রাতে গ্রামের রমেশ চন্দ্র দাসের বসত ঘরে। ওই গৃহবধূ প্রবাসী স্বপন চন্দ্র দাসের স্ত্রী বলে জানা যায়।
স্থানীয়রা জানান, বাদশা আলম(৩২) প্রকাশ বাসু ডাকাত পর পর দুইদিন জোরপূর্বক বসতঘরে ঢুকে রাতভর ধর্ষণ করে ওই গৃহবধূকে। বাদশা আলম রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নের দক্ষিন টুমচর এলাকার বাসিন্দা তফসির আহম্মদ এর ছেলে। অস্ত্রের মুখে পরিবারের সকলসদস্যকে জিম্মি করে এবং সবার হাত পা বেঁধে এ নরকীয় কান্ড চালায় ডাকাত বাসু।
মঙ্গলবার ও বুধবার রাতে আরেকজন সঙ্গী নিয়ে একই কায়দায় বাদশা আলম এ ধর্ষণ চালায়। পরিবারের কেউ এ ব্যাপারে মুখ খুললে তাকে হত্যার হুমকি দেয় বাদশা আলম। এই
ভয়ে কাউকে কিছু বলেনি রমেশের পরিবার।এদিকে বাদশা আলমের ভয়ে রমেশ দাসের পরিবার
বর্তমানে বাড়ি ছাড়া। এবিষয়ে ভিকটিম গৃহবধূর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বাদশা
আলমের বিরুদ্ধে আরো কয়েকটি ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে চরগাজী ইউ,পি চেয়ারম্যান তাওহীদুল ইসলাম সুমন ও রামগতি থানা পুলিশ বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের আটকের চেষ্টা চলছে।
চাঁদপুর নারীর মরদেহ উদ্ধারে থানায় মামলা, আটক ২
সোমবার সকাল ১১টার দিকে মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল এলাকার বেড়িবাঁধের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ঠগি রানী মতলব উত্তর উপজেলার ছেঙ্গারচর পৌর এলাকার কলাকান্দা গ্রামের ক্ষিতিশ সরকারের স্ত্রী।
মতলব উত্তর থানা সূত্র জানায়, উপজেলার মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের ষাটনল এলাকায় রাস্তার পাশে নারীর মরদেহ পড়ে রয়েছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে সকালে পুলিশ সেখানে গিয়ে মৃত দেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মারিয়া জেনারেল হাসপাতালে গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ ওই হাসপাতালের মালিকসহ দুইজনকে আটক করেছে।
মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আনোয়রুল হক ক্রাইম এ্যাকশন ২৪-কে জানান, উক্ত ঘটনায় দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। মৃতার পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। উপ পরিদর্শক গোলাম মোস্তফাকে মাললা তদন্ত ভার দেওয়া হয়েছে
প্রথমেই বলতে চাই,
যে নারী স্বামী থাকার পরেও
অন্য পুরুষের সাথে প্রেমে জরায়
সে পতিতার চেয়ে কম নয়।
,
রথীশ বাবুর স্ত্রী ও তাঁর মেয়ে উভয়ের
প্রেমিক ই মুসলিম।
স্ত্রী দিপা ভৌমিকের প্রেমিক কামরুল
মাস্টার এবং মেয়ে অরিত্রি ভৌমিকের
প্রেমিক মোহাম্মদ মিলন।
হাস্যকর লাগছে, এরা হিন্দু নেতা;
হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করে অথচ
এদের স্ত্রী-মেয়ে মুসলিম পুরুষের
সঙ্গে ফস্টি নস্টি করে বেড়ায়।
মা যদি নষ্ট চরিত্রের হয়
মেয়েও নষ্ট চরিত্রের হবে এটাই সাভাবিক।
কারন কন্যা সন্তান মা কে অনুশরন করে।
আর পুত্র সন্তান বাবা কে অনুশরন করে।
প্রতিটি পুরুষ কে বলতে চাই,
শুধু নিজের কর্মের ধান্ধায় না থেকে
নিজের মা, মেয়ে, বউ, বোনের প্রতিও খেয়াল
রাখবেন।
নাহয় রথিশ বাবুর মত হত্যার শিকার হতে হবে।
0 Comments
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me. Thanks you watching my content. Please like, Follow, Subscribe.