লাভ জেহাদীর মাধ্যমে ধর্মান্তরিত হয়ে নির্যাতিত হয়েছে ধর্ষিত হয়েছে মারা গেছে এরকম দশটি কাহিনী 1

 
















১) গোপালগঞ্জের সোমা বিশ্বাসের ঘটনাটা হয়তো অনেকেই জেনেছেন ৷ যে লাভ জিহাদের শিকার হয়ে মুসলিম হয়ে সাইফুল্লাহকে বিয়ে করে নাম রাখে টুম্পা খাতুন এবং পরবর্তীতে গণ ধর্ষিত হয়ে জীবন্ত পুড়ে মারা যায় ৷ মারা যায় বললে ভূল হবে; তার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয় ৷ মৃত্যুর আগে নিজের সেই মুসলিম স্বামীর সহযোগিতায় গণধর্ষিত হতে হয় ৷ সোমাকে তার দ্বারাই গণধর্ষিত হয় যাকে সে বিশ্বাস করে নিজ পরিবার পরিজন ছেড়ে, নিজ ধর্মকে বিসর্জন দিয়ে মুসলিম হয়েছিল ৷ সোমা বিশ্বাসের একটা না দুইটা না ছয় ছয়টা সতীন ছিল ৷ সাইফুল্লাহর সোমাকে বিয়ের আগেও একটা স্ত্রী ছিল যেটা হয়তো সোমা বিশ্বাস জানতই না ৷


সোমা সাইফুল্লাকে একের পর এক বিয়ে করার প্রতিবাদ করেছিল ৷ পাঁচ বছর আগে গোপালগঞ্জ জেলা সদরের বটবাড়ি গ্রামের মনীন্দ্র নাথ বিশ্বাসের মেয়ে সোমা বিশ্বাসকে(২৫) ফুসলিয়ে নিয়ে খাজরা ইউপি চেয়ারম্যান শাহানেওয়াাজ ডালিমের সহযোগিতায় ধর্মান্তরিত করে টুম্পা খাতুন নাম দিয়ে তাকে বিয়ে করে একই উপজেলার পিরোজপুর গ্রামের সাইফুল্লাহ। বর্তমানে তাদের মরিয়ম নামে দু’ বছর দু’ মাসের একটি মেয়ে আছে।

বর্তমানে তার ছয় স্ত্রী। এ নিয়ে টুম্পার সঙ্গে সাইফুল্লার বিরোধ চলে আসছিল। প্রতিবাদ করায় সাইফুল্লাহ টুম্পাকে মাঝে মাঝে নির্যাতন করতো। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করায় আশ্রয়হীন হয়ে পড়ায় জোরালো কোন প্রতিবাদ না করেই সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে সব ধরনের নির্যাতন সহ্য করতে থাকে টুম্পা।

গত ৯ জুন দিবাগত রাত তিনটার দিকে টুম্পা তার স্বামীর বাগদা চিংড়ির হ্যাচারির বাসায় স্বামী সাইফুল্লাহ’র সঙ্গে অবস্থান করছিল। এ সময় সে বাসার পাশে কয়েকজনের ফিসফিস করে কথা বলতে শোনে। বিষয়টি সাইফুল্লাহকে জানালে বাইরে থাকা ওইসব লোকজনকে সাইফুল্লাহ বলে যে ‘তোদের যা বলেছি সেই অনুযায়ী কাজ কর’।

এর পরপরই শাহানেওয়াজ ডালিমসহ ১৪/১৫ জন টুম্পার উপর ঝাপিয়ে পড়ে গনধর্ষণ করে। পরে গায়ে কেরোসিন ঢেলে ও কাথা জড়িয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়। ১০ জুন টুম্পাকে প্রথমে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল ও পরে তাকে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ জুন সকাল সাতটার দিকে টুম্পা খাতুন মারা যায়। ( goo.gl/gyUVSr )

মালাউন মেয়ে সোমাকে মুসলিম বানিয়ে বিয়ে করে সোয়াব তো কামিয়েছেই সাইফুল্লা৷ পরিশেষে তাকে গণিমতের মাল বানিয়ে ১৫ জনকে খুশি করে জান্নাত বুকিংয়ের অবসান হয় ! সাইফুল্লাদের এরকম বুকিংয়ের ঘটনা হাজারে হাজারে তবুও হিন্দু মেয়েদের চোখ খোলে না...৷

২) ঘটনা ভারতের কাশ্মীরে ৷ কাশ্মীরি মুসলিম মেয়ের প্রেমে পড়ে মুসলিম হয় সন্দীপ শর্মা ৷ সন্দীপ শর্মা থেকে হয়ে যায় আদিল ৷ তারপর জিহাদের পথে চলে যায় সে। ওই লাভ জিহাদি মেয়েটির পরিবারের লোকজনই তাকে জিহাদি হওয়ার জন্য উৎসাহ দেয় বলে জানিয়েছে সন্দীপ। যুক্ত হয় জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার সাথে ৷( goo.gl/CYSPr5 )

এরকম আর কত আত্মঘাতী লাভ জিহাদের ঘটনা ঘটতে থাকলে হিন্দু ছেলে-মেয়েদের চোখ খুলবে ?


নীলফামারীর হিন্দু পল্লীতে মন্দিরে দোল পূজার উৎসবে প্রসাদ খেয়ে বাড়ির ফেরার পথে প্রতিবেশী শুকুর আলী (৪৫) ‘বিস্কুটের লোভ দেখিয়ে’ তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ 😡😡😡

নীলফামারী সদর থানার ওসি বাবুল আকতার জানিয়েছেন, শুক্রবার বিকালে ধর্ষিতা শিশুর বাবা প্রদীপ রায় বাদী হয়ে নীলফামারী সদর থানায় প্রতিবেশী শুকুর আলীকে (৪৫) আসামি করে মামলা করেছেন। শুকুর আলী পলাতক রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রামের মন্দিরে দোল পূজার উৎসবে প্রসাদ খেয়ে ওই শিশুটি বাড়ির দিকে আসছিল। পথে একা পেয়ে পার্শ্ববর্তী কেরাণীপাড়া গ্রামের ট্রাক্টর চালক শুকুর আলী (৪৫) তার বাড়ির অদুরে একটি ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর গোপন অঙ্গদিয়ে রক্ত ঝড়া অবস্থায় শিশুটি বাড়িতে ফিরে।
দরিদ্র পরিবারের হওয়ায় শিশুটির মা কৃষি শ্রমিকের কাজ করেন। আর বাবা কাজ করেন জয়পুর হাটের একটি ইটভাটায়। বাড়িতে কেউ না থাকায় ওই শিশু একাই মন্দিরে যায়।
শিশুটির মা বলেন, ‘আমি কাজ করে সন্ধ্যা ছয়টার দিকে বাড়িতে এসে তাকে (মেয়ে) বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখি এবং পরনের কাপড়ে রক্ত দেখতে পাই। এসময় জিজ্ঞেস করলে শুকুর আলী তাকে ধর্ষণ করেছে বলে জানায়।

#শনিবার বিকালে জেলা সদরের পলাশাবাড়ি বাজারের সামনের সড়কে শিশু ধর্ষণকারীকে গ্রেপ্তারের দাবিতে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

#আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে শিশু ধর্ষণকারী শুকুর আলীকে গ্রেপ্তারের দাবি জানাই।

#আমরা কি পারিনা, এক গরীব পিতা মাতাকে তার সন্তানের প্রতি হওয়া অন্যায়ে সুবিচার পেতে সহযোগিতা করতে ! দ্রুত শেয়ার করে প্রতিবাদের ঝড় তুলুন!

Courtesy : Shree Liton 

জোর করে ধর্মান্তর-বিয়ে, অবশেষে আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে গ্রেপ্তার স্বামী

কুষ্টিয়ায় প্রেমের ফাঁদে ফেলে এক হিন্দু কলেজছাত্রীকে ধর্মান্তরিত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার এখানেই শেষ নয়, ওই নারীকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করে তার চুল কেটে দেওয়াসহ অশ্লীল ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করে পাষণ্ড নাজমুল। এরইমধ্যে নাজমুল স্ত্রীর মাথার চুল কেটে ফেসবুকে ছবি আপলোড করে। স্ত্রীর ফেইসবুকের ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে তার নিকটজনদের কাছে নগ্ন ছবি ও ভিডিও পাঠায়। এমনকি ওই নারীকে কৌশলে হত্যা করার চেষ্টা করে নাজমুল।

অবশেষে পুলিশ প্রতারক নাজমুল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের একটি দল শহরের পাঁচ রাস্তার মোড় শাপলা চত্বর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।

কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন বলেন, গ্রেপ্তারের পর রাতে নাজমুল পুলিশের কাছে স্ত্রীর ওপর নির্যাতনের রোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন। জিজ্ঞাসাবাদে নাজমুল জানায়, ওই কলেজছাত্রীকে নিজের দখলে রাখতে গোপন ক্যামেরায় তার নগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণ করে। এসব নগ্ন ছবি ও ভিডিওর ভয় দেখিয়ে আজীবন তাকে বাধ্য করে রাখতে চেয়েছে।

পূর্ব-পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপন ক্যামেরায় মেয়েটির নগ্ন ছবি ও গোসলের ভিডিও ধারণ করে নাজমুল। এমনকি দুইজনের শারীরিক সম্পর্কের ছবিও ভিডিও ধারণ করে নিজের কাছে রেখে দেয়। নগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণের জন্য মেয়েটিকে মাঝেমধ্যে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হতো। এসব নগ্ন ছবি ও ভিডিওর ভয় দেখিয়ে মেয়েটিকে নির্যাতন করতো নাজমুল।

বাগে আনতে না পেরে শেষ পর্যন্ত চরিত্রহীন হিসেবে প্রমাণ করার জন্য মেয়েটিকে মারপিট করে মাথার চুল কেটে দেয়। ভয়ভীতি এবং হুমকি-ধমকি দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে ওই মেয়ের নগ্ন ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেয় নাজমুল। নিজেকে ধরাছোঁয়ার বাইরে রাখতে মেয়েটির মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে তার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলে। ওই ফেসবুক থেকে মেয়েটির আত্মীয়-স্বজনদের ফেসবুকে নগ্ন ছবি ও ভিডিও পাঠায় নাজমুল।

ওসি জানান, গ্রেপ্তারের পর নাজমুলের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ছিনিয়ে নেয়া স্ত্রীর মোবাইল ও নাজমুলের ব্যক্তিগত মোবাইল জব্দ করে পুলিশ। যে মোবাইল দিয়ে স্ত্রীর ফেসবুক আইডি থেকে নগ্ন ছবি ও ভিডিও বিভিন্নজনের ফেসবুকে পাঠানো হতো সেই মোবাইলটিও উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ।

ওসি বলেন, নাজমুল ভয়ঙ্কর প্রতারক। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নাজমুল জানিয়েছে, ওই মেয়ে সুন্দরী হওয়ায় নিজেকে হিন্দু এবং অবিবাহিত পরিচয় দিয়ে প্রেমের ফাঁদে ফেলে। একপর্যায়ে মেয়েটিকে ধর্মান্তরিত করে বিয়েতে বাধ্য করে। ঘরে স্ত্রী-সন্তান থাকায় অন্যত্র বাসা ভাড়া নিয়ে ওই মেয়ের সঙ্গে সংসার করে নাজমুল।

গেল সোমবার দুপুরে নগ্ন ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে ভুক্তভোগী মেয়েটি নাজমুলের বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া মডেল একটি মামলা করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন।

ভুক্তভোগী নারী মামলায় উল্লেখ করেন, প্রায় চার বছর আগে কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজে যাওয়া-আসার পথে পৌর এলাকার জুগিয়া হাট পাড়ার রফিকুল ইসলামের ছেলে নাজমুল হোসেন তাকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করত। অনেক বকাঝকা করেছি কিন্তু সে আমার পিছু ছাড়েনি। একপর্যায়ে নাজমুলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

২০১৫ সালের ২৪ নভেম্বর নাজমুল বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বটতৈল এলাকার স্থানীয় এক কাজির কাছে নিয়ে যায়। এসময় নাজমুল আমাকে জানায় সে মুসলমান। একথা জানার পর নাজমুলকে বিয়ের অস্বীকৃতি জানায় ওই কলেজছাত্রী। এসময় নাজমুল এবং তার সঙ্গে থাকা অজ্ঞাত তিন-চারজন মেয়েটিকে ভয়ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক দুটি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নেয় এবং নোটারি পাবলিক দিয়ে মুসলমান হিসেবে হলফনামা আদায়ের পর বিয়ে সম্পন্ন করে। বিয়ের কাবিননামায় মেয়ের বাবার নাম সুজন রাজবংশী পাল্টে লেখা হয় শেখ ইমতিয়াজ আলী এবং মায়ের নাম মালা রাজবংশীর পরিবর্তে লেখা হয় আফরোজা বেগম মালা।

একপর্যায়ে তার অত্যাচারে বাধ্য হয়ে বিয়ে মেনে নিয়ে সংসার শুরু করে। শহরের ছয় রাস্তার মোড়ের পাশে এবং জেলখানা মোড়ে বাসা ভাড়া নিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে বসবাস করতে থাকে। কিন্তু বিয়ের এক বছর পর কলেজছাত্রী জানতে পারে নাজমুল বিবাহিত। তার দুটি সন্তান রয়েছে। সেইসঙ্গে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত সে। এসব বিষয়ে নাজমুলকে জিজ্ঞাসা করলে শুরু হয় তার ওপর নির্যাতন। শারীরিক নির্যাতনের মাত্রা চরমে পৌঁছালে মেয়েটি বাবার বাড়ি চলে যায়।

গত ২৬ জুন বেলা ১১টার দিকে নাজমুল মোটরসাইকেল নিয়ে মেয়েটির যায়। এসময় নিজের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চায়। পরে বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার বহলবাড়ীয়া সাতবাড়ীয়া মাঠের মধ্যে নিয়ে তাকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে মাথার চুল কেটে দেয়। একই সঙ্গে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। মেয়েটির চিৎকার শুনে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে নাজমুল পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসে।

এ ঘটনার পর থেকে মেয়েটির পরিবারকে হুমকি দিচ্ছিল নাজমুল। ঘটনার কয়েকদিন পর মেয়েটির আত্মীয়-স্বজনসহ পরিচিতজনদের ফেসবুকে অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও পাঠায়। সেইসঙ্গে অনেক নগ্ন ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেয়।

ওসি বলেন, শাস্তি নিশ্চিত করতে দ্রুত সময়ের মধ্যে নাজমুলের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয়া হবে।


ভালোবেসে মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে নির্যাতনের শিকার খ্রিষ্টান নারী

প্রেমের টানে মুসলিম প্রেমিককে বিয়ে করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন এক খ্রিষ্টান নারী। ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার ফুলবাগচালা ইউনিয়নের পীরগাছা গ্রামে।

মায়াবী নকরেক নামে ওই নারী পীরগাছা গ্রামের অতিন্দ্র সিমসাংয়ের মেয়ে ও লিংকন নকরেকের স্ত্রী এবং দুই সন্তানের জননী। বিয়ের পর প্রাণভয়ে উভয়ে ঢাকায় অবস্থান করলেও স্থানীয় মাতব্বরদের হস্তক্ষেপে বর্তমানে মুসলিম স্বামীর বাড়িতে বসবাস করছেন ওই নারী।

উপজেলার অরণখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহিম বলেন, অরণখোলা গ্রামের তিন সন্তানের জনক মো. মোস্তফাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছেন দুই সন্তানের জননী মায়াবী নকরেক। গত ২০ মার্চ নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম রেখেছেন আছিয়া বেগম।

গত ২৮ জুলাই নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে মোস্তফাকে বিয়ে করেন আছিয়া। বিয়ের পর উভয়ে সন্তান ও পরিবার রেখে ঢাকায় বসবাস শুরু করেন। পরে স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে বর্তমানে মোস্তফার বাড়িতে বসবাস করছেন ওই নারী।

এর আগে গত ২৭ সেপ্টেম্বর মোস্তফার প্রথম স্ত্রী আসমার বোনের জামাই হারুন অর রশিদের সহায়তায় বাড়িতে এনে গ্রাম্য সালিশের আয়োজন করা হয়। সালিশি বৈঠকে স্থানীয় আদিবাসী নারী বিহলা, মনিতা ও সুধা মিলে আছিয়াকে বেধড়ক মারধর করেন। পরদিন সকালে আছিয়াকে মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে বাবা অতিন্দ্র সিমসাংয়ের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য আছিয়াকে স্থানীয় ইউপি সদস্য নগেন্দ্রের জিম্মায় দেন সালিশদাররা।

তবে আছিয়া নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও বিয়ে করায় ইউনিয়ন পরিষদের সমর্থন পান। পরে তাকে মোস্তফার সঙ্গে বসবাসের অনুমতি দেয় স্থানীয় সালিশদাররা।

এ বিষয়ে মোস্তফা বলেন, প্রথম স্ত্রী ও স্থানীয় কতিপয় দালালের অত্যাচারে এখনো নিজ বাড়িতে একসঙ্গে থাকতে পারছি না আমরা। এ অবস্থায় আমার বোনের জামাই আনসার আলীর বাসায় থাকছি আমরা। পাশাপাশি আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ কৃষি জমিতে উৎপাদিত ফসল বিক্রির টাকা লুটপাট ও বাড়িঘর দখলের হুমকি দিচ্ছেন স্থানীয় কিছু দালাল।

আছিয়া বলেন, মোস্তফাকে বিয়ের পর বাড়িতে উঠাতো দূরের কথা হারুন অর রশিদের সাজানো গ্রাম্য সালিশে আমার ওপর নির্মম নির্যাতন চালানো হয়। এ নিয়ে প্রতিবাদ করেনি কেউ। নির্যাতনের পর হাসপাতালে ভর্তি হলেও সেখানে কেউ দেখতে যায়নি। আমাকে নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত হারুন অর রশিদ, আনিস, আব্দুল মালেক ও ইব্রাহীমের নামে মধুপুর থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছি। মধুপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা থাকলেও কোনো পদক্ষেপ নেননি। মোস্তফাকে ভালোবেসে ও ধর্ম ছেড়ে বিয়ে করেছি। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত মোস্তফার সঙ্গে থাকব আমি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মধুপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম বলেন, ওই নারীকে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা হয়নি। ঘটনার দিন অন্য একটি মামলার পলাতক আসামিকে গ্রেফতারে ওই গ্রামে যাই আমরা। পরে স্থানীয়দের অভিযোগে ওই ঘটনায় আয়োজিত সালিশি বৈঠকে যাই। সালিশি বৈঠকে ওই নারীকে কয়েকজন নারী শারীরিক নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ পাই। তবে নির্যাতনের ঘটনাটি মামলা হওয়ার মতো ছিল না বলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। পরে ওই নারীর স্বামী ও স্ত্রীর পরিবারের লোকজন বিষয়টি নিয়ে থানার ওসি কাছে আসেন। ওসি উভয় পরিবারকে বিষয়টি সমঝোতা করে নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

লাভ জিহাদের কড়াল থাবায় শেষ হচ্ছে হাজার হাজার মেয়ের জীবন।

লাভ জিহাদের কড়াল থাবায় শেষ হয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার মেয়ের জীবন। প্রথমে মিথ্যে পরিচয় দিয়ে অথব কোন সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ময়েদের কাছে আসে এই সমস্থ ছেলেরা। অনেক সময় ময়েদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে তাদের কাছে আসে বা অনেক সময় গ্রাম থেকে শহর বা মফস্বল অঞ্চলে আসা মেয়েদের টার্গেট করে তাদের কাছে আসে এরা।

পরে মদক মেশান কোন খাবার খাইয়ে ও বা কোন ছনলার আশ্রয় নিয়ে তাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং পরে এই দৃশ্য কমেরা বন্দি করে শুরু হয় ব্লাক মেল। কিংবা অনেক সময় মেয়ের বাবা মা বা দাদাকে খুন করার হুমকি দিয়ে তাকে ব্লাক মেল করা হয়।

এই ভাবে জোর করে তুলে নিয়ে গিয়ে তাকে অথবা বাড়ি থেকে পালাতে বাধ্য করে, মেয়েটার সাথে বিবাহ করে তারা ও তার সাথেই মসজিদে গিয়ে করা হয় মেয়েটার ধর্ম পরিবর্তন।

বিয়ে হওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই মেয়েটির উপরে অকথ্য অত্যাচার শুরু করা হয়, আর মেয়টা যদি এই নিয়ে সামান্য প্রতিবাদ টুকু প্রতিবাদ করে তাহলে তার কপালে জোটে ভয়ানক ও পাশবিক মৃত্যু।

এই হল লাভ জিহাদের চক্র প্রথমে ছলানার মাধ্যমে কাছে আসা তারপর মিথ্যে পরিচয় বা প্রতিস্রুতি দিয়ে ভাব করা, তারপর ব্যাক মেল করে শারীরিক সম্পর্ক করা, জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করা, অবশেষে পাশবিক মৃত্যু।

দেশ ও রাজ্যের লাভ জিহাদের নিত্য দিন শিকার হচ্ছে সমাজের মহিলারা ও তাদের নির্মম ভাবে হত্যা ও করা হচ্ছে সাথিলেখা চক্রবর্তী, মহারাষ্ট্র এর খুশি পরিহর তাদের মধ্য দুই জন যাদের সদ্য খুন করা হয়েছে। কিন্তু এই মিডিয়া বুদ্ধিজীবিরা পুরোপুরি চুপ। কিন্তু এই লাভ জিহাদের ফলে হারিয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন হাজারো প্রাণ।


১৩ বছরের হিন্দু মেয়ে পূজাকে অপহরণ করে করা হলো ধর্মান্তরিত !

পাকিস্তান ও বাংলাদেশ এখন হিন্দুদের জন্য নরকে পরিণত হয়েছে। আরো এক হিন্দু মাতা পিতার মেয়েকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হলো। মা বাবা কষ্ট করে মেয়েকে বড়ো করেছিল কিন্তু জেহাদীরা হিন্দু কন্যাকে অপহরণ করলো। শুধু অপহরণ নয়, জোর করে এক মুসলিম ব্যাক্তির সাথে বিয়েও দিয়ে দেওয়া হয়েছে। হিন্দু কন্যাকে ভয় দেখিয়ে, ধমক দিয়ে ইসলাম কবুল করানো হয়েছে। হিন্দু কন্যাকে জিহাদের শিকার বানিয়ে মুসলিম বানিয়ে দেওয়া হলো। এবার জিহাদিদের শিকার হয়েছে ১৩ বছরের এক নিষ্পাপ কন্যা যার নাম পূঁজা। জন্মের পর মাতা পিতা মেয়ের নাম পূঁজা রেখেছিল কিন্তু এখন তার নাম পরিবর্তন করে ইসলামিক নাম রেখে দেওয়া হয়েছে।
কিছুদিন আগেই পূঁজা সুতাহার নামের এক হিন্দু বালিকাকে পাকিস্তানের হায়দ্রাবাদ জেলার বাকসুর গ্রাম থেকে অপহরণ হয়েছিল। স্থানীয় জেহাদীরা পূঁজার অপহরণ করেছিল। পূঁজা বাড়ির বাইরে খেলা করছিল সেই সময় জেহাদীরা পূঁজাকে তুলে নিয়ে গেছিল। আর এখন খবর আসছে যে পূঁজাকে জোর করে এক মুসলিমের সাথে নিকাহ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। পূঁজাকে মুসলিম বানিয়ে দেয়ার হয়েছে। মুসলিম করে দেওয়ার পর পূঁজার একটা ছবিও সামনে চলে এসেছে।
মুসলিম বহুল এলাকায় এইভাবে আরো এক হিন্দু মেয়ের জীবন নষ্ট করে দেওয়া হলো। পাকিস্তান ও বাংলাদেশে হিন্দুদের জীবন কিভাবে নরকে পরিণত হয়েছে তার আরো এক প্রমাণ হাতে নাতে পাওয়া গেল। জানিয়ে দি, কট্টরপন্থীরা পাকিস্তান ও বাংলাদেশকে সম্পূর্ণভাবে হিন্দু শুন্য না করা পর্যন্ত এই ধরণের কার্য করে জিহাদ চালিয়ে যাবে। অন্যদিকে সেখানের সরকার হিন্দুদের সুরক্ষার আশ্বাস দিয়ে পিঠপিছু জেহাদীদের সমর্থন চালিয়ে যায়।


লাভ জিহাদে ফাঁসিয়ে ৯টি হিন্দু মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল শাকিল, অবশেষে তাঁকে এনকাউন্টারে খতম করল যোগীর পুলিশ


 বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে উত্তর প্রদেশের মেরঠে শাকিল নামের এক কুখ্যাত অপরাধীকে এনকাউন্টারে খতম করে যোগীর পুলিশ। লুঠপাট, ডাকাতি, তোলাবাজির সাথে সাথে পল্লবপুরম এলাকায় লাভ জিহাদও চালাত শাকিল। শাকিল আট যুবতী সমেত এক নিরীহ বাচ্চার জীবন নষ্ট করেছিল। এই তথ্য শাকিলের মোবাইল থেকেই পায় পুলিশ। শাকিল নিজের একটি গ্যাং চালিয়ে এরকম অপরাধ করত।কুখ্যাত অপরাধী শাকিলের বড়সড় নেটওয়ার্ক ছিল পল্লবপুরম এলাকায়। শাকিল পেশায় বাইক মিস্ত্রী। ওর দোকানের পাশে এক সিকিউরিটি গার্ডের স্ত্রীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক ছিল ওর। শাকিল শুধু ওই সিকিউরিটি গার্ডের স্ত্রীরই না, তাঁর নিরীহ বাচ্চা মেয়ের জীবনও নষ্ট করেছিল। শাকিল সিকিউরিটি গার্ডের পরিবার ধ্বংস করে দিয়েছিল। এই তথ্য গার্ড আর তাঁর স্ত্রী পুলিশকে জানায়।


শুধু এটাই না, শাকিল এরকম ঘৃণ্য অপরাধ পল্লবপুরম এলাকার আরও তিনটি হিন্দু পরিবারের মেয়ে বিয়ে করে করেছিল। শাকিলের বিরুদ্ধে ওই হিন্দু মেয়েদের ধর্ম পরিবর্তন করার অভিযোগও উঠেছিল। এছাড়াও শাকিল আরও পাঁচটি মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল। ফোনে তাঁদের উত্তক্ত করে, তাঁদের ধর্ষণ করেছিল শাকিল।পুলিশ শাকিলের মোবাইল থেকে সমস্ত তথ্য বের করেছিল। শাকিলের কাছে আটটি সিম পাওয়া যায়। পুলিশ জানায়, শাকিল আটটি হিন্দু মেয়কে ধর্ষণ করেছিল। শাকিলের এই ঘৃণ্য অপরাধের কথা সামনে আসার পরেই পুলিশ তাঁকে খুঁজছিল। শেষে তাঁকে খতম করে এনকাউন্টার করে।  পুলিশের এনকাউন্টারে শুধু শাকিলই না, তাঁর এক কুখ্যাত সঙ্গি ভুরাও খতম হয়। পোস্টমর্টেম রিপোর্টে শাকিলের শরীরে তিনটি ও তাঁর সঙ্গি ভুরার শরীরে দুটি গুলি পাওয়া যায়।


বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশের এনকাউন্টারে খতম হওয়া গুলফাম (ভুরা) এর পরিবার পুলিশের বিরুদ্ধে ভুরাকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে তাঁকে এনকাউন্টার করে মারার অভিযোগ আনে। শনিবার সকালে ভুরার মৃতদেহ দেখে এলাকার লোকজন বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়। আপনাদের জানিয়ে রাখি, উত্তর প্রদেশ পুলিশ গুলফাম (ভুরা) এর মাথার দাম ২৫ হাজার টাকা, আর শাকিল আনসারি এর মাথার দাম ১ লক্ষ টাকা রেখেছিল।


একজন হিন্দু মেয়ে, কোন মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করলে কি কি সম্যাসা হয়? এবং একজন হিন্দু ছেলে কেন স্বামী হিসেবে আদর্শ?

মেয়েটিকে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করতে হয়। ফলে তাকে পরিবার থেকে বিতারিত হয়।
পিতা-মাতার, ভাই,বোন,আত্মীয় স্বজনের অভিশাপ নিয়ে তাকে সংসার জীবন শুরু করতে হয়।
ইসলামিক কালচার নতুন করে শিখতে হয়, গরুর মাংস খাওয়াটা বাধ্যতামুলক হয়ে যায়। কারন ওটাই তাদের মূল টার্গেটের একটি।
না খেলে ওখান থেকেই শুরু হয় তার অন্ধকার জীবন।
স্বামীর ৪টি বিয়ের অধিকারের কারনে সব সময় সতীনের ভয়ে থাকতে হয়।
স্বামী আরো বিয়ে করলে সংসারে তাকে দাসীর মতো থাকতে হয়।
মুসলিম সমাজের তালাক থাকার কারনে, সব সময় তালাকের ভয়ে থাকতে হয়।
অবশেষে তালাক হলে তাকে পথে বসতে হয়।
বিতারিত বলে সে পিতার কাছেও যেতে পারে না। তাই শেষ পর্যন্ত তাকে আত্মহত্যাই করতে হয়।
হিন্দু মেয়েদের বলছি, কেনো আপনারা এতো রিস্ক নেবেন?

হিন্দু মেয়েদের বলছি--------এক জন হিন্দু ছেলে কেন স্বামী হিসেবে আদর্শ?

এক জন হিন্দু ছেলে কখনো দ্বিতীয় বিয়ে করে না, এবং এই ব্যাপারে সে কখনও চিন্তাও করো না।
সে কখনো তোমাকে ডিভোর্স দেবে না, এবং এই ব্যাপারে ভাবতেও সে ভয় পাবে।
স্বামী সংসারে তুমিই এক মাত্র রানী, আর সংসারে তোমারই আজীবনের রাজত্ব, সেখানে তোমার দাসী হবার ভয় নেই।

তালাক প্রাপ্ত হয়ে নিজ সংসার থেকে বিতারিত হওয়ার ভয় নেই, চাকরী করতে চাইলে তাও করতে পারবে, পাবে অবাধ স্বাধীনতা।
তোমার একবারই বিয়ে হবে, এবং সেটা লাইফ গ্যারান্টি।

একটি হিন্দু পরিবারই মেয়েদের জন্য পৃথিবীতে নিরাপদ ও সুখময় স্থান।
হে নারী, এই মানব সংসারে তোমাদের আর কি চাই?
সনাতন ধর্মই একমাত্র ধর্ম। যে ধর্ম নারিদের সন্মান করতে জানে।

-----জয় শ্রীকৃষ্ণ।

উত্তরে আমি বললাম,
হ্যাঁ অবশ্বই পারবে।
উধারন সরুপ তাকে বললাম,
১) মহাভারত এ #রাজা_শান্তনু
ক্ষত্রিয় গোত্রের হয়েও
তিনি শুদ্র গোত্রের রুপসি #সত্যবতী
কে বিবাহ করেছিলেন।
২) ভিম ক্ষত্রিয় হয়েও বনবাসে থাকা কালিন
এক অহিন্দু কন্যাকে (রাক্ষসী)
বিবাহ করেছিলেন সনাতন ধর্ম মতে।
সেই রাক্ষসী এর গর্ভে জন্ম নেয়া পুত্র
ক্ষত্রিয় হয়ে উঠে নিজ কর্ম গুনে
এবং কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অংশ নেয়।
৩) অর্জুন নিজেকে ব্রাম্মন পরিচয় দিয়ে
ক্ষত্রিয় কন্যা #দ্রোউপদি কে বিবাহ করে।

৪) এছাড়াও ভগবান গীতায় বলেছেন:-
আমি গুন ও কর্ম অনুশারে চার বর্ন সৃষ্টি করেছি।
জন্ম গত ভাবে নয়।।
৫) আরো ছয় মাস আগে নরসিংদী এর
এক ব্রাম্মন দিদির সাথে কথা হয়েছিলো।
তিনি এক সুদ্র বর্নের এক দাদা কে ভালোবেসে
পালিয়ে
বিয়ে করেন।
ছেলের মা বাবা মেনে নিলেও প্রথমে দিদির
মা বাবা নাকি মেনে নিতে চায়নি।
পরে মেনে নেয়। বর্তমানে দিদির কিউট
একটা কন্যা সন্তান ও আছে।

মুসলমানদের এই ফাঁদ সম্পর্কে আপনি সচেতন তো ? এই ফাঁদে আপনার ছেলে যে পড়বে না, সে ব্যাপারে কি আপনি নিশ্চিত ? খোলা মনে প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলের সাথে কথা বলুন, এমন বিপর্যয় থেকে আপনার পরিবার রক্ষা পাবে।

যে সব মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের বিয়ে করতে চায় তাদের জন্য কিছু সারপ্রাইজ গিফট :

(একমাত্র ইসলামই নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা অবলম্বনে রচিত)

বিয়ের পরপরই তুমি হয়ে যাবে তোমার মুসলিম স্বামীর শস্যক্ষেত্র। চাহিবা মাত্র তোমার মুসলিম স্বামীকে তুমি তোমার দেহ দানে বাধ্য থাকিবে। এতে তোমার সুস্থতা -অসুস্থতা, তোমার চাওয়া না চাওয়ার, ভালো লাগার বা না লাগার কোনো প্রশ্ন নেই। এ সম্পর্কিত আয়াত:

"তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো। (কোরান - ২: ২২৩)

"যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো" এই ব্যাপারটি এরকম: মক্কার পুরুষরা পেছন দিক থেকে সেক্স করতে অভ্যস্ত। এরা যখন মদীনায় পালিয়ে এসে মদীনার মেয়েদের বিয়ে করে সেক্স করতে গেলো, তখন অভ্যস্ত না হওয়ায় মদীনার মেয়েরা পেছন থেকে সেক্স করতে বাধা দিলে বিষয়টি ফয়সালার জন্য নবীর কাছে এলো এবং নবী পুরুষদের খুশি রাখার জন্য বলে দিলো, "তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো।" যেহেতু কোরানে আল্লা এই কথা বলেছে, সেহেতু মেয়েরা চুপ। এবং প্রতিটা ক্ষেত্রে তোমাকেও এরকম চুপ থাকতে হবে।

শুধু তাই নয়, শস্যক্ষেত্র এবং যেভাবে খুশি গমন করার ব্যাপারটিকে পাত্তা না দিয়ে স্বামীকে অসন্তুষ্ট রেখে তুমি যদি ঘুমিয়ে পড়ো, তাহলে সারা রাত্রি ধরে ফেরেশতারা তোমাকে যে ভাবে অভিশাপ দিয়ে যাবে, সেই হাদিসটি এরকম :

যদি কোনো স্ত্রীকে তার স্বামী বিছানায় ডাকে যৌন মিলনের জন্য, আর সে স্বামীর ডাকে সাড়া না দেয়, যাতে তার স্বামী রাগান্বিত অবস্থায় ঘুমাতে বাধ্য হয়, তখন ফেরেশতারা সেই স্ত্রীলোকটিকে সকাল পর্যন্ত অভিশাপ দিতে থাকে। ( বুখারী- ভল্যুম-৪, বই-৫৪, নং-৪৬০)

ফেরেশতাদের এই অভিশাপ দেওয়ার একটা কারণ আমি খুঁজে পেয়েছি। ফেরেশতারা না মরদ, না মেয়ে। তারা আসলে হিজরা। যেহেতু নিজের কিছু করার ক্ষমতা নেই, তাই মানব-মানবী সেক্স করতে থাকলে তা দেখে তারা মজা লুটে। এখন আপনি যদি সেক্স ই না করেন, তাহলে ফেরেশেতারা দেখবে কী ? তাই তারা ঐ স্ত্রীকে অভিশাপ দিতে থাকে।

এরপর তোমার মুসলিম শ্বশুর যদি কখনো তোমার রূপ-সৌন্দয্যে মুগ্ধ হয়ে তোমার দিকে সুদৃষ্টি বা কুদৃষ্টি দেয় এবং তোমার বিছানায় উনি আসে বা তার বিছানায় তোমাকে নিয়ে যায় এবং তোমাকে উলঙ্গ করে ধর্ষণ করে, তাহলে তোমার স্বামী আর স্বামী থাকবে না, তোমার স্বামী হয়ে যাবে তোমার ছেলে, আর তোমার বৃদ্ধ শ্বশুর হবে তোমার স্বামী।

ইসলাম তো অতি আধুনিক ধর্ম! তাই এটাই ইসলামের শরিয়তি আইনের ফয়সালা!

এই ঘটনার অনুপ্রেরণা, ইসলামের লম্পট নবী মুহম্মদের জীবনের একটি ঘটনা। নবী জীবনে যা কিছু করেছে, তার সবই মুসলিমদের পালন করা সুন্নত। এজন্য এই সুন্নতটিও পালন করতে মুসলিমরা সব সময়ই আগ্রহী। কারণ, এই সুন্নত পালনে মজা আছে।

ঘটনাটি এরকম। নবী পুত্রহীন হওয়ায় জায়েদ নামের এক বালককে দত্তক নিয়ে তাকে লালন পালন করতে থাকে। যথা সময়ে জায়েদ যুবক হলে মুহম্মদ তারই ফুফাতো বোন, জয়নবের সাথে জায়েদের বিয়ে দেয়। কিন্তু দিন গড়াতে থাকলে মুহম্মদ বুঝতে পারে, মস্ত একটা ভুল হয়ে গেছে। জায়েদের সাথে জয়নবের বিয়ে দেওয়া ঠিক হয় নি। কারণ, জয়নবের যা শরীর এবং সৌন্দয্য তার মূল্য দেবার জন্য জায়েদ অনুপযুক্ত। তাই উচিত মূল্য দেবার জন্য মুহম্মদ ঘন ঘন জায়েদের বাড়িতে যাতয়াত করতে থাকে এবং একদিন সম্পূর্ণ অসময়ে এবং অপ্রস্তত অবস্থায় জয়নবের ঘরে ঢুকে জয়নবকে প্রায় অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখে নিজেকে আর সামলাতে না পেরে বলে ফেলে, "কে জানে আল্লা কখন কার মন পরিবর্তন করে দেয়"- একথা বলে মুহম্মদ জয়নবের ঘর থেকে বেরিয়ে আসে।

জায়েদ ফিরলে এই ঘটনার কথা জয়নব জায়েদকে বলে দেয়। জায়েদ বুঝতে পারে তার পালক পিতা,দ্যা গ্রেট টেরোরিস্ট মুহম্মদ, জয়নবকে পছন্দ করে ফেলেছে। আর কোনো উপায় নেই। কারণ, জায়েদ জানতে, তার পিতার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাওয়া মানে নির্ঘাত মৃত্যু। তাই জায়েদ মুহম্মদের কাছে গিয়ে বলে, "আমি জয়নব কে তালাক দিচ্ছি, আপনি ওকে বিয়ে করুন।" কিন্তু লোকে কী বলবে এই চিন্তা করে মুহম্মদ বলে, "তোমার স্ত্রীকে পরিত্যাগ করো না এবং আল্লাহকে ভয় কর।" (কোরান- ৩৩:৩৭)

কিন্তু মুহম্মদ জয়নবের প্রতি লোভ সামলাতে না পেরে আল্লাহর নির্দেশের নামে জয়নবকে বিছানায় নেওয়ার জন্য খুব দ্রুত একটি আয়াতই ডাউনলোড করে ফেলে। আয়াতটি এরকম :

"তখন তুমি নিজের মনে সেই কথা লুকিয়েছিলে, যা আল্লাহ প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। তুমি লোকদের ভয় করেছিলে, অথচ আল্লাহর অধিকার সবচেয়ে বেশি যে, তুমি তাকেই ভয় করবে। পরে জায়েদ যখন তার নিকট হতে নিজের প্রয়োজন পূর্ণ করে নিল, তখন আমি তাকে তোমার সহিত বিবাহ দিলাম... (কোরান- ৩৩:৩৭)

এই আয়াত আসার পরই বাচ্চা মেয়ে আয়েশা, নবীকে বলে ফেলেছিলো, " আল্লাহ আপনার ইচ্ছা পূরণ করতে দেখি একটুও দেরী করে না।"(হাদিস)

পৃথিবীর এই একটি মাত্র বিবাহ যা আল্লা নিজে দিয়েছেন, তা হলো জয়নব আর মুহম্মদের বিবাহ। বিয়ের দিন মুহম্মদ জয়নবের সাথে সেক্স করার জন্য এমনই পাগল হয়ে উঠেছিলো যে, বিয়ের দাওয়াত খেয়ে কিছু লোক বসে গল্প করছিলো, তারা যাচ্ছিলো না। আর তারা না গেলে মুহম্মদ জয়নবের সাথে শুতেও পারছিলো না। এই বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য মুহম্মদ সঙ্গে সঙ্গে একটি ওহী ডাউনলোড করে ফেলে। সেই ওহীটি এরকম :

"...দাওয়াত খাওয়া হয়ে গেলে চলে যাও, কথায় মশগুল হয়ে বসে থেকো না। তোমাদের এ ধরণের আচরণ নবীকে কষ্ট দেয়। কিন্তু সে লজ্জায় কিছুই বলে না।" (কোরান-৩৩:৫৩)

উপরোক্ত ঘটনার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রকৃত কোরান জ্ঞানী মুসলিম শ্বশুররা সুন্দরী- স্বাস্থ্যবান পুত্রবধূর দিকে মাঝে মাঝে হাত বাড়ায়। বাংলাদেশে এধরনের ঘটনার কথা শোনা না গেলেও ভারতে এধরণের ঘটনার কথা প্রায় শোনা যায়। যেমন- উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরের চরথাওল গ্রামের ইমরানা বিবি এবং তার শ্বশুর আলি মহম্মদের ঘটনা। এই ঘটনা ঘটেছিলো ২০০৫ সালে। এতে ভারতের তামাম ইসলামি মাথা, লম্পট শ্বশুরের পক্ষে রায় দিয়ে বলেছিলো, আলি মহম্মদ কোনো অন্যায় করে নি। ইমরানাকে এখন তার শ্বশুরকেই স্বামী হিসেবে মেনে নিয়ে ঘর করতে হবে আর তার স্বামীকে পুত্রের নজরে দেখতে হবে।

এখানে একটি বিষয় চিন্তা করুন, এই ঘটনায় ইমরানার কী দোষ ছিলো ? সে শ্বশুরের সাথে পরকিয়াও করে নি, শ্বশুরই তাকে জোর করে ধর্ষন করেছে। সেই বিচারও প্রশাসনের কাছে ইমরানা পেলো না, শুধু ইসলামিক আইনের জোরে, উল্টো লম্পট শ্বশুরের সাথে তাকে ঘর করতে হলো!

কবি, আপনি কোথায় আছেন ? মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করতে চান ? আরো শুনুন।

যাকে এত ভালোবেসে বিয়ে করছেন, সেই মানুষটি যদি কোনো কারণে আপনাকে রাগের মাথায় তালাক বলে ফেলে, তাহলেই কিন্তু আপনার সংসার জীবন শেষ। এরপর আপনার মুসলিম স্বামী যদি নিজের ভুল বুঝতে পেরে আবার আপনাকে ঘরে নিতে চায় তাহলে কিন্তু সে তা পারবে না। আপনাকে তখন একজন অপরিচিত বা পরিচিত অন্য কাউকে বিয়ে করতে হবে। এই বিয়ের নাম "হিল্লা বিয়ে"। শুধু তাকে বিয়ে করলেই হবে না, অন্তত একবার হলেও তার সাথে সেক্স করতে হবে। এরপর ওই ব্যক্তিটি যদি আপনাকে আবার তালাক দেয় তাহলেই শুধু আপনি আবার আগের স্বামীর সঙ্গে শুতে পারবেন।

এ সম্পর্কিত আয়াত "অতঃপর স্ত্রীকে যদি সে তালাক দেয় তবে যে পযন্ত না ঐ স্ত্রী অন্য স্বামীকে বিবাহ করছে এবং এই দ্বিতীয় স্বামী ঐ স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছে, সে ঐ স্ত্রীকে পুনরায় বিবাহ করতে পারবে না। (কোরান- ২: ২৩০)

এখানেও কিন্তু আপনার কোনো দোষ ছিলো না। আপনার স্বামীই রাগের মাথায় আপনাকে তালাক বলে ফেলেছে। তার মাশুল দিতে হলো আপনাকে অন্য একজন লম্পটের সাথে হিল্লা বিয়ের নামে সেক্স করে ।

কি ? মুখ দিয়ে আর কথা বেরুচ্ছে না ? আরও আছে, শুনুন-

যখন তখন আপনার মুসলিম স্বামী আরো তিনটি বিয়ে করে আপনার সংসারকে "চার সতীনের ঘর" বানিয়ে দিতে পারে। তখন আপনার মুসলিম স্বামী আপনাকে রেশনিং পদ্ধতিতে বিছানায় সময় দেবে, তিনদিন পর পর একদিন। এ সম্পর্কিত আয়াত, "... চারজনকে বিয়ে করে নাও..." (কোরান- ৪:৩)

গিফট আরো আছে, আপনাকে যদি আপনার স্বামীর আর ভালো না লাগে, ভালো না লাগারই কথা, মাল পুরাতন হলে কার ভালো লাগে ? তখন আপনার মুসলিম স্বামী আপনাকে রেশনিং পদ্ধতিতে আর সময় নাও দিতে পারে।

এ সম্পর্কিত আয়াত, "তুমি স্ত্রীদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তোমার নিকট হতে দূরে রাখতে পারো এবং যাকে ইচ্ছা গ্রহন করতে পারো"। (কোরান- ৩৩:৫১)

অর্থাৎ স্বামীর মন পেতে হলে এবং তাকে আপনার বিছানায় নিতে হলে পতিতা পল্লীর মেয়েদের মতো কাস্টমার ধরার জন্য আপনাকে আরো তিনজনের সাথে কমপিটিশনে নামতে হবে।

এরপরও আপনার মুসলিম স্বামীর মন ও দেহ যদি আপনি না পান এবং রাগের বশে বা দেহের জ্বালায় যদি অন্য কাউকে বিছানায় নেওয়ার চেষ্টা করেন, তার ব্যবস্থাও ইসলাম করে রেখেছে। ব্যবস্থাটি একরম :

"তোমাদের নারীদের মধ্যে যারা ব্যাভিচার করে... তাদের গৃহে অবরুদ্ধ করবে, যে পযন্ত না তাদের মৃত্যু হয়।" (কোরান-৪:১৫)

খেলা আরো আছে, শ্বশুর যদি ধর্ষণ করে তাহলে আপনার কী হবে, তা শুরুতেই বলা হয়েছে। এবার অন্য কারো দ্বারা যদি আপনি বা অপনার কোনো মেয়ে যদি ধর্ষিতা হয় তাহলে ইসলামি আইনে আপনার বা আপনার মেয়ের কী হবে তা শুনুন।

আপনি ধর্ষিতা হয়েছেন বলে যদি অভিযোগ করেন, তাহলে আপনার পক্ষে ৪ জন পুরুষের সাক্ষী লাগবে। তখন এই সাক্ষী আপনি কোথায় পাবেন ? এটা কি বাস্তব কথা ? ৪ জন পুরুষকে সাক্ষীর জন্য রেডি করে কি আপনার পক্ষে ধর্ষিতা হওয়া সম্ভব ? হ্যাঁ, সম্ভব। ধর্ষিতা হওয়ার না, গণধর্ষিতা হওয়ার। কারণ, যদিও অসম্ভব, তারপরও বলছি, যে ৪ জনকে রেডি করে আপনি ধর্ষিতা হতে যাবেন, সে ৪জনও আপনাকে ধর্ষণ করবে। সুতরাং ইসলামি আইনের এই ফাঁক ফোঁকরের জন্য একজন মুসলিম পুরুষের পক্ষে ধর্ষক হওয়া কত সহজ এবং মজার তা বুঝতে পারছেন ? আপনি মুসলিম পরিবারের বধূ হলে এই সব ধর্ষক সবসময় ওঁৎ পেতে থাকবে আপনাকে এবং আপনার মেয়েকে ধর্ষণ করার জন্য।

শেষ গিফট, আপনার মুসলিম স্বামীর যখন বয়স ৫০ বা ৫৩, তখন তার মধ্যে নবীর আরো একটি সুন্নত পালনের চিন্তা মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারে। তা হচ্ছে, ৬ বা ৯ বছর বয়সী কোনো বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করার। ঐ বাচ্চা মেয়েটি যদি আপনার স্বামীর কোনো বন্ধুর হয় তাহলে তো সোনায় সোহাগা। তখন হয়তো আপনার নিজের বয়স ৪৫ বা ৪৮ এবং আপনার মেয়ের বয়স ২৫ বা ২৮, তখন মজাটা কেমন হবে ? এর কারণ হচ্ছে, নবী নিজে ৫০ বছর বয়সে তার বন্ধু আবু বকরের মেয়ে আয়েশাকে বিয়ে করেছিলো এবং ৫৩ বছর বয়সে আয়েশার বয়স যখন ৯, তখন বিছানায় নিয়ে গিয়ে...

আর বললাম না।

এখানে আর একটি ব্যাপার কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ। তা হলো আপনার মেয়ের বয়স যখন ৬ বা ৯, তখন কিন্তু তাকে আপনার স্বামীর বন্ধুদের কাছ থেকে দূরে রাখতে হবে। বলা তো যায় না, কার মাথায় কখন সুন্নত পালনের চিন্তা জেগে উঠে। ধর্ষণের ভয় তো সবসময় আছেই।

গিফট দেখি শেষ ই হয় না, আর একটি দিতেই হলো, তোমার স্বামী যদি মুসলিম হয়, তাহলে তুমি তোমার স্বামীর বন্ধুদের সাথে হেসে কথা বলতে পারবে না এবং সবসময় ঘরের মধ্যে থাকতে হবে। কোন আয়াতের নির্দেশ সেটা দেখো :

"...বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করো না, যাতে দুষ্ট মনের কোনো ব্যক্তি লালসা করতে পারে।" (কোরান- ৩৩:৩২)

"নিজেদের ঘরে অবস্থান করো এবং...সাজগোজ দেখিয়ে বেড়িয়ো না।" (কোরান- ৩৩:৩৩)

এখানেই শেষ নয়, আপনার জন্য বিপদ আরো আছে। ৪টা বিয়ের পর আপনার মুসলিম স্বামী হয়তো আর বিয়ে করতে পারবে না। কিন্তু বাড়িতে যদি কাজের মেয়ে রাখেন, তাহলেই আপনার সর্বনাশ। ঐ কাজের মেয়েকে আপনার স্বামীর বিছানায় দিতে আপনি বাধ্য থাকবেন। আল্লাহ কোন আয়াতে এমন বিধান দিয়েছেন, কোরান খুলে একটু দেখে নিন,

"এদের পরে তোমার জন্য অপর মহিলারা হালাল নয়, আর এদের স্থানে অপর স্ত্রী গ্রহণ করারও অনুমতি নেই, তাদের রূপ-সৌন্দয্য তোমার যতই মন মতো হোক না কেনো! অবশ্য দাসীদের অনুমতি তোমার জন্য রয়েছে।"(কোরান-৩৩: ৫২)

আলোচ্য প্রবন্ধে যা বলা হলো, তার সবই পৃথিবীর সমস্ত ধর্মের মেয়েদের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু আপনি যদি শুধু খ্রিস্টান বা ইহুদি না হন, তা হলে আপনার জন্য বিয়ের শুরুতেই অপেক্ষা করছে আরো এক মারাত্মক শক্ড।

ব্যাপারটি এরকম : আপনি যদি হিন্দু বা বৌদ্ধ হন এবং কোনো মুসলিম ছেলের প্রতি আগ্রহ দেখান, তাহলে সে আপনাকে এই বলে আকৃষ্ট করবে যে, ধর্ম কোনো ব্যাপার না। তোমার ধর্ম তুমি পালন করবে, আমার ধর্ম আমি।ইচ্ছা করলে তুমি চাকরিও করতে পারো। এককথায় তুমি স্বাধীন। আমি তোমার কোনো কাজে বাধা দেবো না। এভাবে প্রেমকে চুড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে আপনি যখন মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন, বাড়ি-ঘর সব ছেড়ে তার বাড়িতে উঠবেন, তখনই শুরু হবে আসল খেলা। প্রথমেই তারা আপনাকে মুসলমান বানাবে। কারণ, ইসলামি আইনে খ্রিষ্টান এবং ইহুদি মেয়েদের সাথে মুসলিম ছেলেদের বিয়ের বিধান থাকলেও হিন্দু বা বৌদ্ধ মেয়েদের বেলায় এমন বিধান নেই। এ কারণেই ফিরোজ খাঁকে বিয়ে করার আগে ইন্দিরা গান্ধীকে মুসলমান হতে হয়েছিলো। আর এই একই কারণে আমাদের অসাম্প্রদায়িক(!) কবি নজরুল, আশালতাকে বিয়ে করার আগে তার নাম পাল্টিয়ে কাজী প্রমীলা ইসলাম রেখে তারপর আশালতাকে বিয়ে করেছিলো। কারণ, সিভিল আইনে বিয়ে করলে, বর কনে উভয়কে এই মর্মে ঘোষণা দিতে হয় যে, আমরা কোনো ধর্ম মানি না। কিন্তু অসাম্প্রদায়িক(!)নজরুল এই ঘোষণা দিতে রাজী ছিলো না।

এরপরও মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করার ভূত যদি আপনার মাথা থেকে না সরে, তাহলে আপনি একটা চুড়ান্ত স্টুপিড। আর স্টুপিডদের কপালে শুধু শাস্তিই লেখা থাকে। আর যারা মনে করছেন, ধর্মে লেখা থাকলেই কি মুসলমান পুরুষরা এমন করবে ? তাদেরকে বলছি, কোনো মুসলমান যদি ইসলামের বিধি বিধানের একটা কিছু না মানে বা অস্বীকার করে সে আর মুসলমান থাকে না, তাই প্রত্যেক মুসলমানের চেষ্টা থাকে পূর্ণাঙ্গভাবে ইসলামকে মানার, আর যখন কোনো মানুষ পূর্ণাঙ্গভাবে ইসলামকে মানে, তখন সে আর মানুষ থাকে না, হয়ে যায় জানোয়ার।

💜 জয় হোক সনাতনের 

★লাভ জিহাদ কী?সনাতনী ছেলে মেয়েদের লাভ-জিহাদে পতিত হওয়ার কারণ কী?
♠লাভ-জিহাদ:-ভালবাসার অভিনয় করে সনাতন ধর্মীয় ছেলে-মেয়েদের ধর্মান্তরিত করার সুকৌশলই হলো লাভ-জিহাদ।
♣লাভ-জিহাদের কিছু কৌশল:-লাভ জিহাদীরা শুরুতেই বলবে প্রেমের কোন ধর্ম নেই।আমরা সবাই মানুষ।আমরা সবাই সমান।এর পরে প্রেমের ফাঁদ তৈরী করে।সে যদি সনাতনী মেয়ে হয়,তার জন্য রাস্তায় ঘুর ঘুর করবে,কলেজে পড়লে,কলেজে যাওয়া-আসা,গাড়িতে করে পেছনে পেছনে ঘুরা,বাড়ির সামনে, টাকার লোভ,সম্পত্তির প্রলোভন,ফেইজ বুক ব্যবহার করলে,মেয়েটার ছবি দেখা মাত্রই (বিউটিফুল,সুপার,ওচাম,ভেরি নাইচ,এসব কমেন্ট করে ইমপ্রেস করে।সময় মত খবর নিবে,এগিয়ে এসে বেশি বেশি Care করা শুরু করবে,সারাক্ষন নানা অজুহাতে পেছনে লেগে থাকবে।তার পরে প্রেম হয়ে যাবে।তার পর বাড়ির সব কিছু,দলিল,মায়েরগহনা,বাবার টাকা,ইত্যাদি নিয়ে মেয়েটা পালিয়ে যাবে।
♠লাভ-জিহাদের কিছু অভিনয়:-
১/সেক্যুলার অভিনয় করে অনেক সময় মন্দিরে যাবে,সনাতনী ধর্মীয় অনুষ্টানে গিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করবে।
২/ক্লাসে বন্ধু সেজে লেকচার/নোট সরবরাহ করে সাহায্য করে।
৩/নিজেকে মানবতাবাদী হিসাবে পরিচয় দিতে মেয়ের সামনে ভিক্ষুকে সাহায্য করবে,বলবে আমরা সবাই মানুষ।
৪/আস্তে আস্তে প্রেমের প্রসঙ্গে এসে বলবে,,,প্রেমের কোন ধর্ম-বর্ণ নেই বা থাকে না।
৫/প্রেম যাত্রা শুরু হলেই আস্তে আস্তে ধর্মের অপব্যাখ্যা করে,ছেলেটার ধর্ম সঠিক বলে ব্রেইন ওয়াস।
৬/সর্বশেষে বিয়া করে ধর্মান্তরিত।
{ধর্মান্তরিত হওয়ার পরে সর্বস্ব ভোগ করার পর,ছেড়ে চলে যাবে}
<<মেয়ের শেষ পরিনতি হয় রাস্তা-ঘাট,পতিতালয়>>
★★অভিনেতাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে কিছু ব্যক্তি:-
১/আদনান ফারুক হিল্লোল(শ্রাবন্তী দত্ত তিন্নকে)বিয়ে করে এক মেয়ে শিশু সহ ছেড়ে দিয়য়েছে।
২/সিলেটের ওসমানী মেডিকেলের ডাক্তার এক মেয়েকে লাভ-জিহাদী বিয়ে করে ছেড়ে দিয়েছে।
৩/শাকিব খান অপু বিশ্বাস কে বিয়ে করে এক ছেলে সহ অপুকে তালাক দিয়েছে।
এছাড়াও প্রতিদিন অনেক অনেক লাভ-জিহাদের কাহিনী আমার বা আপনার সামনেই হয়ে যাচ্ছে।
♥লাভ-জিহাদ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়:-
১/ছেলে মেয়েদের সনাতন ধর্ম সম্পর্কে প্রকৃত শিক্ষা দিতে হবে।
২/হিল্লা বিয়ের ভয় নেই।
৩/নিয়মিত ছেলে মেয়েদের খোঁজ খবর নিতে হবে।
৪/ছেলে মেয়েদের সাথে বন্ধুত্বসুবল আচরণ করতে হবে।
★উপরিউক্ত আলোচনা ভাল লাগলে শেয়ার করে অন্যের উপকারে এগিয়ে আসুন। 

লাভ জিহাদের ফাঁদে অসীমা সরকার : এর আত্মীয় স্বজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি

পলাশবাড়ি, রাজশাহী, বাংলাদেশের- রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অসীমা সরকার নামের এই হিন্দু মেয়েটি, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে পড়া অনিক ইসলাম নামের এক মুসলমানের সাথে গভীর প্রেমে নিমগ্ন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছেলে মেয়েদর মধ্যে গভীর প্রেমের সম্পর্ক হলে সেটা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেটা আর ব্যাখ্যা করে বলার দরকার নেই। এই মেয়ের পরিবার এবং আত্মীয়-স্বজন যদি এখনই সাবধান না হয়, তাহলে এর মুসলমান হয়ে যাওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।

শুধু এই মেয়েটির আত্মীয় স্বজন ই নয়, সকল সনাতনী ভাই বোনদেরকে অনুরোধ করছি, যে যেভাবে পারবেন, এই মেয়েটিকে তার মুসলমান প্রেমিকের থেকে উদ্ধার করে হিন্দু সমাজকে লাভ জিহাদের ছোবল থেকে বাঁচান।

বিউটিকে ধর্ষনের পর খুন করে হাওরের পাশে ফেলে রাখা হয়। এর মাস দুয়েক আগেও বিউটিকে ধর্ষন করা হয়েছিলো।
বিউটির বাবা সায়েদ আলি হবিগঞ্জ আদালতে মেয়ের ধর্ষনের বিচার চেয়ে মামলাও করেছিলো। কিন্তু কোনো এক গায়েবী কারণে বিচার হয়নি।
কয়েকদিন পর বিউটি আবার নিখোঁজ হয়। পুনরায় বিউটিকে ধর্ষন করা হয়, নাহ এইবার আর তাকে জীবিত ছেড়ে দেয়া হয়নি। ধর্ষনের পর নির্মমভাবে খুন করে হাওরের পাশে বিউটিকে ফেলে রেখে চলে যায় হায়নারা। নাহ পুলিশ এবারো কাউকে আটক করতে পারেনি।
শালীন পোশাকে মাত্র ১৬ বছরের কিশোরী এই মেয়েটি শুয়ে আছে।
স্বাধীনতা সংগ্রামের মাসে স্বাধীন বিউটিফুল বাংলাদেশের সবুজের বুকে লাল বিউটি লাশ হয়ে শুয়ে আছে!


#এবার_ইউরোপ_থেকে_নিষিদ্ধ_হলো__ইসলাম

সম্প্রতি ইউরোপ থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করার বার্তা দিয়েছেন এক রাজনৈতিক নেতা। ‘অল্টারনেটিভ ফর ডয়েচল্যান্ড’ (এএফডি)-র শীর্ষ নেতা বিজোর্ন হোয়েক। কিছুদিন আগে জার্মানির ইসাবেলা শহরে এক রাজনৈতিক সমাবেশে ইউরোপ থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করার বার্তা দেন হোয়েক। তিনি বলেন, তাঁর দল ক্ষমতায় এলে সমগ্র ইউরোপে থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করবেন তিনি। হোয়েক বলে, ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষরা যুদ্ধ করতে ভালোবাসেন। নবী মহম্মদও একজন জেনারেল ছিলেন বলে দাবি করেন তিনি। কিন্তু এর পাশাপাশি হোয়েক এও বলেন, যে তিনি ইসলাম বা মুসলিম বিরোধী নন। বরং তিনি যথেষ্ট সহনশীল। কিন্তু ইউরোপীয় সমাজের ক্ষেত্রে ইসলাম সঙ্গতিপূর্ণ নয়। আর তাই ইউফ্রাটিস নদীর যে সীমানা থেকে ইউরোপ শুরু হয়েছে ওই সীমানা থেকেই ইউরোপের অভ্যন্তরে ইসলাম নিষিদ্ধ করার বার্তা দিয়েছেন হোয়েক। তাঁর এই মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে বিশ্বের রাজনৈতিক মহলে। যদিও কীভাবে হোয়েক ইউরোপ থেকে ইসলামকে নিষিদ্ধ করবেন সে বিষয়ে সঠিকভাবে কিছু জানাননি তিনি।

রামগতি প্রতিবেদকঃ লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে হিন্দু বাড়িতে ঢুকে রাতভর গৃহবধূকে ধর্ষন করেন স্থানীয় দুর্বৃত্তরা। এতে ভিকটিমের পক্ষে থানায় মামলা করতে গেলে ওসি ও থানা কতৃপক্ষ মামলা নিতে রাজি ছিলেন না বলে দি নিউজের এক ফোনালাপে ভিকটিমের সাথে কথা বলে জানা যায়।
এতে বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ্ (বি ডি এম ডাব্লু) উক্ত ঘটনা তদন্ত করে জানতে পারেন যে রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মো:ইকবাল হোসেন মামলা নিতে গড়িমসি করেন পরে এড্ রবীন্দ্র ঘোষ এস,পি লক্ষিপুর জেলায় যোগাযোগ করলে আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা নিতে সক্ষম হন ওসি। ভিকটিম এর আত্মীয় শ্রী রমেশ চন্দ্র দাশ (৫০) সময় সন্ধা ৭.৩০ মিনিটে আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা নং ১০ তাং ২৯/০১/২০১৮ নারী ও শিশু নির্যাতন আাইনের ৯/১ (৩০) ধারা মতে রুজু হয়,আসামী ১) মো:বাদশা মিয়া ®বাচ্ছু (৪০) ২) মো; আসরাফ (৩২)
লক্ষ্মীপুরে রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নের দক্ষিন টুমচর এলাকার বাসিন্দা রমেশ চন্দ্র দাসের বসত ঘরে জোরপূর্বক ঢুক রাতভর এক গৃহবধূকে(২০) ধর্ষণ করেছে |
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার ও বুধবার রাতে গ্রামের রমেশ চন্দ্র দাসের বসত ঘরে। ওই গৃহবধূ প্রবাসী স্বপন চন্দ্র দাসের স্ত্রী বলে জানা যায়।
স্থানীয়রা জানান, বাদশা আলম(৩২) প্রকাশ বাসু ডাকাত পর পর দুইদিন জোরপূর্বক বসতঘরে ঢুকে রাতভর ধর্ষণ করে ওই গৃহবধূকে। বাদশা আলম রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নের দক্ষিন টুমচর এলাকার বাসিন্দা তফসির আহম্মদ এর ছেলে। অস্ত্রের মুখে পরিবারের সকলসদস্যকে জিম্মি করে এবং সবার হাত পা বেঁধে এ নরকীয় কান্ড চালায় ডাকাত বাসু।
মঙ্গলবার ও বুধবার রাতে আরেকজন সঙ্গী নিয়ে একই কায়দায় বাদশা আলম এ ধর্ষণ চালায়। পরিবারের কেউ এ ব্যাপারে মুখ খুললে তাকে হত্যার হুমকি দেয় বাদশা আলম। এই
ভয়ে কাউকে কিছু বলেনি রমেশের পরিবার।এদিকে বাদশা আলমের ভয়ে রমেশ দাসের পরিবার
বর্তমানে বাড়ি ছাড়া। এবিষয়ে ভিকটিম গৃহবধূর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বাদশা
আলমের বিরুদ্ধে আরো কয়েকটি ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে চরগাজী ইউ,পি চেয়ারম্যান তাওহীদুল ইসলাম সুমন ও রামগতি থানা পুলিশ বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের আটকের চেষ্টা চলছে।

চাঁদপুর নারীর মরদেহ উদ্ধারে থানায় মামলা, আটক ২

সোমবার সকাল ১১টার দিকে মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল এলাকার বেড়িবাঁধের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ঠগি রানী মতলব উত্তর উপজেলার ছেঙ্গারচর পৌর এলাকার কলাকান্দা গ্রামের ক্ষিতিশ সরকারের স্ত্রী।
মতলব উত্তর থানা সূত্র জানায়, উপজেলার মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের ষাটনল এলাকায় রাস্তার পাশে নারীর মরদেহ পড়ে রয়েছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে সকালে পুলিশ সেখানে গিয়ে মৃত দেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মারিয়া জেনারেল হাসপাতালে গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ ওই হাসপাতালের মালিকসহ দুইজনকে আটক করেছে।
মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আনোয়রুল হক ক্রাইম এ্যাকশন ২৪-কে জানান, উক্ত ঘটনায় দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। মৃতার পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। উপ পরিদর্শক গোলাম মোস্তফাকে মাললা তদন্ত ভার দেওয়া হয়েছে


সেলিব্রেটি লাভ-জিহাদী
মিডিয়া জগতে হিন্দু মেয়েদের মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত হওয়ার একটি প্রবণতা রয়েছে।বলাবাহুল্য এইসব বিয়ের কোনটাই সুখের হয় না।উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশের জনপ্রিয় মডেল শ্রাবস্তী দত্ত তিন্নি ও সেলিব্রেটি লাভ-জিহাদী আদনান ফারুক হিল্লোল এর কথা ধরা যাক।ভালবেসেই তিন্নি নিজের পরিবার ধর্ম সমাজ উপেক্ষা করে হিল্লোল কে বিয়ে করেছিলেন।তাদের একটি কন্যাসন্তান হওয়ার পর ভালবাসার দ্বীপ নিভে যায়।হিল্লোল নওশীন কে বিয়ে করে সুখে থাকলেও তিন্নি কিন্তু সব হারিয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। আপনি হয়ত তিন্নিকে গালি দিতে পারেন বা বলতে পারেন ওর এই পরিনতি হওয়া উচিত।কিন্তু বাস্তবতা;এখন একের পর এক হিন্দু মেয়ে লাভ জিহাদে যদি বিপর্যস্ত হতে থাকে সেটা আমাদের পুরো হিন্দু সমাজের উপর প্রভাব ফেলেবে।বর্তমানে মোবাইল,ফেবু ইত্যাদি অনেক যোগাগাযোগের মাধ্যম তৈরি হওয়ায় হিন্দু মেয়েদের সাথে মুসলিম ছেলেদের যোগাযোগও আরো সহজ হয়েছে আর লাভ জিহাদ ও মহামারী আকার ধারণ করেছে।অনেকেই বলেন এটা ব্যক্তিগত ব্যাপার।তাদের বলব-আসলে সেলিব্রেটিরা রোল মডেল হিসেবে কাজ করেন তাই তাদের যে কোন আচরনই অনেকের উপর প্রভাব ফেলে।আর একজন যদি খুন করে আর তার শস্তি না হয় সেটা অন্য একজনকেও খুন করতে উতসাহিত করে।তেমনি একজন হিন্দু মেয়ে মুসলিম ছেলের সাথে প্রেম করলে সেটা দেখে অন্যজনও উতসাহিত হয়।
এবার আসি,বলিউড ও টলিউডের সিনেমা জগতে।বর্তমান দিনে সিনেমা হিটের অন্যতম উপাদান হল হিন্দু মেয়ের সাথে মুসলিম ছেলের প্রেম।এসব ছবির পরিচালকেরা বেশিরভাগ হিন্দু আর তারা সেক্যুলারিজমের কথা বলেন।বাস্তবতা হল মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে সব হারিয়ে অনেক হিন্দু মেয়েই দুর্দশার শিকার।কিন্তু তারা এই নিয়ে কোন সিনেমা করেন না কারন এতে বানিজ্যিক মসল্লা নেই।তাই এটা সেক্যুলারিজম না বরং নির্লজ্জ অর্থলোভীতা।অপরদিকে মুসলিমরা কিন্তু এই ব্যাপারে দারুন সেনসেটিভ।তারা হিন্দু মেয়ের সাথে প্রেমে আগ্রহী হলেও মুসলিম মেয়ের সাথে হিন্দু ছেলের প্রেম মানতে পারে না।তাই রানঝানা পাকিস্তানসহ অনেক মুসলিম দেশে নিষিদ্ধ আর সিনেমাও হিট না।
এবার মানবতাবাদীদের কথা-“প্রেম শ্বাশত,মানে না কোন ধর্ম,মানে না কোন সমাজ,মানে না কোন বয়স”।বাস্তবতা হল যখন কোন হিন্দু মেয়ে তার পরিবার সমাজ ত্যাগ করে মুসলিম ছেলের সাথে পালিয়ে যায় তখন তার আর ফিরে আসার কোন পথ থাকে না।সে সব দিক থেকে তখন ছেলেটির উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।আর ছেলেটিও বুঝতে পারে তাকে ছাড়া মেয়েটির কোন গতি নেই;তাই সে যেকোন আচরণই করতে পারে।তাই প্রেম সত্য,প্রেম মহান,মানে না কোন ধর্ম ডায়লগ দিয়ে একটি মেয়ের সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে তাকে অসহায় করে তোলাটা আর যাই হোক কখনোই শ্বাশত প্রেমের যথার্থ স্বরূপ হতে পারে না।আশা করি হিন্দু নারী ও পুরুষগন আরো সচেতন হবেন।
লেখা পাঠিয়েছেন---নীলকণ্ঠের কণ্ঠ
অনেক মেয়েই আজকাল লাভ জিহাদের কবলে পড়ে এমন দুর্দশায় পড়ছে। বয়সন্ধিক্ষনের রঙ্গিন সময়ে মেয়েরা এই ফাঁদে পড়ে এবং সারা জীবন এই প্রতারণার কষ্ট বয়ে বেড়াতে হয়।একটা কথা মনে রাখতে হবে। লাভ জিহাদের পরে কে লাভবান হয়। অবশ্যই মুসলিম ছেলেরা। একটা মেয়েকে ধর্মান্তরিত করে যে পুণ্য সে তার পরিবার আর আশেপাশের মানুষেরা পায় তাতেই তাদের স্বর্গ নিশ্চিত হয়ে যায়।একপাশে স্বর্গ লাভ অন্যপাশে সুন্দরী নারী; এমন সহজ আর লোভাতুর সুযোগ কে হাতছাড়া করতে চায়?অন্যদিকে মেয়ের কি লাভ হয়? তার পরিবার, বাবা মা স্বজন সবাইকে ছাড়তে হয়। কিছুদিন যেতে না যেতেই ঐ সব মেয়েদের রঙ্গিন চশমা নামতে শুরু করে। পরিবারে তার অবস্থান শুধু শয্যাসঙ্গিনী, রাঁধুনি আর সন্তান উৎপাদনের মেশিন। মানে থ্রি ইন ওয়ান।তাদের জন্য বলাই আছে মেয়েরা শস্যক্ষেত্রের মত বা যেখানে একাধিক স্ত্রী রাখা বৈধ,তার সাথে অসংখ্য যৌনদাসী বৈধ,যখন তখন তালাক দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া যায়। যে সমাজে মেয়েদের কে নুন্যতম সম্মান প্রদর্শন করা হয় না সেই নরকে তার বাস করতে হয়। অনেক মেয়ে মুখ বুজে সহ্য করে মেনে নেয় অনেকে মানতে না পেরে পালিয়ে আসে। পালিয়ে আসার পর যদি তার পিতামাতা তাকে আশ্রয় না দেয় তাহলে তাদের স্থান হয় আস্তাকুড়ে, পতিতালয়ে যেখানে সারা জীবন ছিরে ছিরে খায় তাদেরকে নরপশুরা। এভাবে আমাদের চোখের সামনে অনেকেই লাভ জিহাদের শিকার হয়ে প্রতারিত হচ্ছে। আমরা বাবা মা ভাই বোন বন্ধু হয়ে কখনও এদেরকে রক্ষা করার জন্য সঠিক দায়িত্ব পালন করছি? মা হসেবে মেয়েকে কি এ বিষয়ে সচেতন করছি? বড় বোন হিসেবে ছোট বোনকে? বাই হিসেবে বোনকে, বাবা হিসেবে মেয়েকে? নিজের স্বজন বন্ধু মেয়েটিকে প্রতারনার হাত থেকে বাঁচানোর দায়িত্ব কি আমাদের নয়? মনে রাখবেন আপনি যদি জেনেও মেয়েটিকে সচেতন না করেন তাহলে সে দায় আপনারও।
লাভ জিহাদ প্রতিরোধ করবেন কি করেঃ
লাভ জ্বিহাদের কালো থাবায় পিষ্ট হচ্ছে মেয়েরা, কিন্তু এই দায় কি শুধু মেয়েদের একার?
মেয়েরা ধর্মান্তরিত হচ্ছে এই দায় শুধু মেয়েদের একার নয়। কেন নয়?
উত্তরঃ
১- ভাই হয়ে কি আমরা বোনের বন্ধু হতে পেরেছি?
২- বাবা, দাদা বা কাকারা কি বন্ধুর মত আচরণ করে আমাদের ঘড়ের মেয়েদের সাথে?
৩- মেয়েরা যদি সাপোর্ট পেত তবে এই সমস্যা মহামারী আকারে দেখা যেত না। ছেলেরা ফেইসবুক ব্যবহার করছে গন হারে, কিন্তু মেয়েরা কি পারছে ব্যবহার করতে? তাহলে তাঁরা সচেতন হবে কি করে?
৪- ছেলেরা বাইরে অবাধ বিচরণ করে বলে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারে বন্ধু বা বড় ভাইদের সাথে কিন্তু মেয়েরা কি পারছে সেটা করতে? গৃহ বন্ধি হয়ে কি জ্ঞান অর্জন করা যায়?
৫- পারিবারিক ধর্ম শিক্ষার অভাব আছে এটাও কিন্তু মেয়েদের দোষ নয়, পরিবারের কর্তা নিধারণ করে দিলে পারিবারিক ধর্ম চর্চা সবাই করবে এটাই সাভাবিক। তাই এই দায় ও ছেলেদের।
৬- এখানে কিছু ব্যতিক্রম থাকে যা নিয়ে আলোচনার প্রয়োজন বোধ করছি না। এই ব্যতিক্রমের মুল উপাদান হলো লোভ। এই ব্যতিক্রমের হার খুব বেশি নয়। এরা বিপথে যাবে বলে জন্ম নিয়েছে তাই তাঁদের কথা ভেবে লাভ নেয়।
৭-কোন মেয়ে লাভ জিহাদের পাল্লায় পড়লে সাথে সাথে তার বাবা মা আত্মীয় স্বজন কে জানান(দরকার হলে নিজের পরিচয় গোপন করে হলেও)
সর্বপরি এ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হল সচেতনতা তৈরি করতে হবে হিন্দু মেয়েদের মাঝে।এ বিষয়ে জীবনের শুরুতেই (অর্থাৎ বয়সন্ধি কালের শুরুতেই,বাড়ি থেকে যখন বের হয়ে গেল অর্থাৎ স্কুল, কলেজ ভার্সিটির জন্য বাইরের সাথে যোগাযোগ হল) তখনই ভাই হিসেবে বোনকে,বাবা হিসেবে মেয়েকে,বন্ধু হিসেবে বন্ধুকে খোলাখুলি বলুন, আলোচনা করুণ।
বাংলাদেশে যে সকল ছেলে মেয়ারা লাভ জিহাদের ফাঁদে পড়েছে তারা কি একবার ভেবে দেখেছে যে সকল লোকেরা হিন্দু বাড়ি ঘর ভাংছে হিন্দু গৃহবধূ বা মেয়েদের ধর্ষণ করছে, কিছুদিন পরে তারাই তাদের স্বামী, শ্বশুর,আত্মীয় হতে চলেছে।
সমস্যার উৎস গুলি কে চিহ্নিত করা হয়েছে ঠিক আছে, যে সব স্থানে আমরা মানে ছেলেরা সচেতন হলে মেয়েরা ঐ কালো থাবা থেকে বেঁচে যেত সেগুলিকে আগে ঠিক করে পরে অন্য কিছু ভাবা দরকার। প্রায় দেখি পোষ্ট এ ঢালাও ভাবে মেয়েদের দোষী করা হয়, হয়তো অনেক ক্ষেত্রে দোষ দেওয়া যুক্তি যুক্ত। ধরে নিলাম দোষ আছে মেয়েদের তবুও কি সব দোষ সব সময় সবার সামনে উল্লেখ করতে হবে? মেয়ে সম্প্রদায়কে যদি ঢালাও ভাবে দোষ দেওয়া হয় এটা হবে চরম অন্যায়।
এই লাভ জ্বিহাদ ঠেকাতে হলে মেয়েদের কি করতে হবে তার চাইতে ছেলেদের সচেতন হতে হবে বেশি করে। ছেলেদেরকে মেয়দের বন্ধু হতে হবে,ভাইকে বোনের বন্ধু হতে হবে, বোনকে জানাতে হবে, পিতা হয়ে নিজের মেয়েকে এই বিষয়ে সচেতন করতে হবে, বোন কে তথ্য দিতে হবে, আপনি বোনদের সাথে শেয়ার করতে লজ্জা পেলে আপনার বোন জানবে কি করে এই বিষয়ে?
অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানোর থেকে নিজের ভূমিকা পালন করা উত্তম বলে আমি মনে করি।
লাভ জিহাদ সম্পর্কিত আমাদের আগের একটি লেখা পড়ুন http://bangalihindupost.blogspot.com/search/label/বলিউড

লাভ জিহাদের পরিনাম
যশোর জেলা মনিরামপুর উপজেলার শ্যামকুর গ্রামের অধির দাসের মেয়ে। রাস্তায় পরে থাকা গলাকাটা এই সংখ্যালঘু হিন্দু মেয়েটির নাম পার্বতী । লাভ জিহাদি খুনি ও ধর্ষকের ফাঁদে পরে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে নুসরাত হয়েছিল সে। আর নুসরাত
হওয়ার এই হলো তার শেষ করুন পরিনতি।
শেষ সময়ে গর্ভধারিনী মাতৃদেবী যমুনা ছাড়া আর কেউ নেই মেয়েটির পাশে। থাকার কথা নয়। যমুনা দেবী ধর্মান্তরিত মেয়ের পক্ষে বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করেন তিনি। কিন্তু কি হবে এই দেশেই। যে দেশের প্রধান বিচার পতিকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয় সেখানে পার্বতীর খুনের কতটা বিচার হবে? কিন্তু যে সব সংখ্যালঘু মেয়ে ভালোবাসার টেবলেট খেয়ে এখন ও মানুষ রুপি জন্তুদের যৌনদাসি হওয়ার জন্য স্বধর্ম ত্যাগের চিন্তা করছেন তাঁদের বলছি আপনিও এই জীবনে একদিন এই পরিণতির শিকার হতে পারেন এবং হবেন। আপনার চক্ষু অন্ধ হলেও প্রলয় কিন্তু বন্ধ হবেনা। কাজেই ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিওনা।কবে ভুজবে হিন্দু মেয়েরা আর কত মা বোনের ইজত নিয়ে পশুর বাচ্ছাইতে খেলাকরবে জাগো সনাতনী জাগো।
"লাভ জিহাদ"
লাভ জিহাদের শেষ পরিনতি এমনই হওয়ার কথা,হয়েছেও তাই।
অবশেষে প্রাণে বেঁচে গেল প্রেমিকের উপর্যপুরি ছুরিকাঘাতে মারাত্মক আহত প্রেমিকা প্রিয়া। সে এখন কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। চকরিয়া উপজেলার হারবাং ষ্টেশন পাড়ার সাধন মল্লিকের মেয়ে প্রিয়া মল্লিক (১৯)। মা মরা মেয়েটি বেঁচে থাকার তাগিদে চট্টগ্রামের কালুরঘাট শিল্প এলাকায় একটি গার্মেন্টসে কাজ করত। এক সময় তার সাথে পরিচয় হয় বাশঁখালি মৌলভীর দোকান এলাকার মেম্বার রশীদ এর নাতী ফিশিং শ্রমিক হাসানের সাথে। পরিচয় থেকে ভাললাগা তারপর প্রেম। হাসানের বিয়ের প্রলোভনে ধর্মান্তরিত হয় প্রিয়া। গত ১৪ মার্চ বাশঁখালীর বোটখালি সখিনার কলোনীতে একটি ভাড়া বাসায় তাকে নিয়ে আসে হাসান। খবর পেয়ে হাসানের মা ভাড়া বাসায় গেলে প্রকাশ পায় হাসানের প্রতারণা। প্রিয়া জানরত পারে হাসানের স্ত্রী ও সন্তান আছে। এবিষয় নিয়ে দু’জনের মধ্যে তর্কও হয়।
হাসান এবং আরো ২ বন্ধু মিলে গত শনিবার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় নানার বাড়ি বেড়াতে যাবে বলে কুতুবদিয়া বায়ু বিদ্যুৎ এলাকায় নিয়ে আসে প্রিয়াকে। কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরির পর সন্ধ্যার অন্ধকারে বায়ু বিদ্যুৎ সংগলগ্ন বেড়িবাঁধের ব্লকের পাশে নিয়ে প্রিয়াকে ছুরিকাঘাত করে পাথরে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। প্রিয়ার মুখ থেতলে দেয়ার জন্য অপর একটি পাথর আনতে গেলে প্রিয়া জীবনপণ ছুটে পালিয়ে তাবালের চর নয়াপাড়া রাস্তা পর্যন্ত গিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে থাকে। এসময় পার্শ্ববর্তী বিধবা মিনুয়ারা প্রিয়ার গোঙ্গানীর শব্দ পেয়ে তাকে উদ্ধার করে। পরে পুলিশ এবং স্থানীয়দের সহযোগীতায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে হাসপাতালে এনে ভর্তি করানো হয়।
Copy: Partha Sharothi Ch Chakrobortey

লাভ জিহাদ:
আজ সত্যই মনে হচ্ছে গর্ভে ধরা সন্তানের নিকট পরাজিত হতেই এমন সন্তানের জম্ম দিয়ে থাকেন কিছু দুঃখী মা বাবা। কারন সমাজের কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু মেয়ে বিকৃত প্রেমের রাজত্ব সার্থক করতে জম্ম দেওয়া মা বাবা কেও অস্বীকার করতে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠাবোধ করে না।
------------------------------------------------------------------------
ওর নাম তিথি দে,স্কুল শিক্ষক বাবার স্বপ্ন ছিল বড় মেয়েকে নামিধামী একজন আর্টিস্ট হিসাবে দেখতে চান।
সেই অসাধ্য স্বপ্নকে পুরনের লক্ষ্য নিয়ে ভর্তি করান যশোর কেশবপুরের একটি স্থানীয় আর্ট স্কুলে।
এখান থেকেই শুরু তিথির লাভ জিহাদের পথে হাটা।
-------------------------------------------------------------------------
একটু আর্টের ব্যপারে আলাদাভাবে সহযোগীতা করার খাতিরে পরিচয় হয় প্রতিষ্ঠানটির আরেক সহপাঠী সুমন ইসলামের সঙ্গে, সেই হয়ে ওঠে তিথি স্বপ্ন পুরনের ধারক ও বাহক,শুধু তলানিতেই যায়গা পায় মা বাবার দেখা স্বপ্ন,ইচ্ছা ও ভবিষ্যৎ।
চলতি বছরে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্টিস্ট বিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়েছে। ওর ভাষ্যমতে,তিথির স্বপ্ন পুরনে যে কাজ মা বাবারা করতে পারেনি, সেটা নাকি আজ কয়েকদিনের পরিচিত মুসলিম ছেলে সুমন করতে পেরেছে।
এখন সুমন কে পুরস্কার হিসাবে তার রূপ,যৌবন ও দেহটা সুমনকে বিলিয়ে দিতে চায় অর্থাৎ সুমন কে বিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চায়।
#এসব হিন্দু মেয়ের জম্ম কি শুধু মা বাবার দেখা স্বপ্ন ও সারা জীবনের কৃতজ্ঞতাকে অস্বীকার করার জন্যই?????
------------------------------------------------------------------------
বাবার নামঃ শেখর কুমার দে
মায়ের নামঃ সুষমা রানী দে
জেলাঃ যশোর,কেশবপুর
গ্রামঃ সাতবাড়িয়া
তিথির মা বাবা এখনো এ বিষয়ে অজ্ঞ।
আমরা আর কোন হিন্দু বোনের করুন পরিনতি দেখতে চাই না।

লাভ জিহাদের ভয়াবহতা : এক হিন্দু মেয়ে মাদকাসক্ত এক মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করার জন্য পুরো পরিবার মুসলিম না হলে আত্মহত্যা করবেন বলে হুমকি দিয়েছেন !
লাভ জিহাদের ভয়াবহতা দেখতে আপনাকে গবেষনা করতে হবে না, শুধু একটু আপনার আশেপাশে নজর রাখলেই চলবে । লাভ জিহাদীরা কতটা মগজ ধোলাইয়ে পটু এবং এই লাভ জিহাদীদের মগজ ধোলাই কতটা আত্মঘাতী হতে পারে সেটা নিজেই উপলদ্ধি করতে পারবেন নিচের ঘটনায় ।
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় সনাতন ধর্ম ছেড়ে ইসলাম গ্রহণ করতে নিজ পরিবারকে চাপ দিচ্ছে ঊনিশের পিংকি রানি নামের এক প্রেমিকা । প্রেমিক মুসলমান, তাকে বিয়ে করতে বাধা ধর্ম । তাই পরিবারের সবাই ধর্মান্তরিত না হলে সে আত্মহত্যা করবেন বলে হুমকি দিয়েছেন ।
একবার মাথাটা ঠান্ডা করে ভেবে দেখুন, কাউকে কি পরিমানে ব্রেইনওয়াশ করলে নিজের পরিবারকেই এই ধরনের হুমকি দিতে পারে ।
পারিবারিক সূত্র জানায়, পিংকির সঙ্গে গত ৬ মাস যাবৎ একই এলাকার মো. নয়ন নামের এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে । এর পর থেকেই ওই যুবক বিয়ে করবে বলে পরিবারকে জানায় । পিংকি পরিবারের সবাইকে চাপ দেয় একসঙ্গে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে নইলে আত্মহত্যা করবে বলে হুমকি দিতে থাকে।ভবেরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত মো. আবুবকর সিদ্দিক পিপিএম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শিমুলিয়া গ্রামের নারায়ন চন্দ্র দাসের মেয়ে পিংকির এক মাদকাসক্ত ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পিংকি মাদকাসক্ত এবং মানসিকভাবে অসুস্থ।
পিংকিও কিন্তু কারো না কারো বোন, ভাই আছে তারও কিন্তু আপনার বোন কতটা নিরাপদ ? খেয়াল রাখেন কি ?
Rony Roy থেকে সংকলিত।

বারবার কেন মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মোহে পড়ে হিন্দু মেয়েদের আত্ম হত্যা করতে হয়ে, ফুলের মতো নিষ্পাপ ফুলগুলিকে ঝরে যেতে হয় অকালে, এরা বুঝবে কবে, লাভ জেহাদ আত্মহত্যার অপর নাম। বিয়ের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যে সহবাস এবংতারপর ছাত্রীটি অন্তঃসত্বা হয়ে পড়ে যার শেষ পরিনতি আত্ম হত্যা। অভিযোগের তীর তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা #ময়না_মল্লার দিকে। অভিযুক্ত এখনো অধরা। অভিযুক্ত ময়না মোল্লার পিয়াসরার আয়মা-মুন্সি পাড়ায় বাড়ি। চাঁপাডাঙ্গা কলেজের GS ইমরানের ঘনিষ্ট ও দাপুটে তৃণমূল ছাত্র নেতা হিসেবে পরিচিত । আত্মঘাতী ছাত্রীটি: জঙ্গিপাড়া থানার বিড়ালা তে বাড়ি , চাঁপাডাঙ্গা কলেজের প্রথম বর্ষে ছাত্রী অভিযুক্ত ময়না মোল্লা শাসক দলের ঘনিষ্ট হওয়ায় অভিযোগ থাকা সত্তেও পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে নি। অভিযুক্ত বেহালতবিয়তেই বাড়িতে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে… অভিযুক্ত গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষোভ বেড়েছে সাধারণ মানুষের ফলে তারা তারকেশ্বর বার্তার শরণাপন্ন হয়।

------------((মরণ ফাঁদ-লাভ জিহাদ))-------------
.
ভিন্ন ধর্মের ছেলের সঙ্গে মেলামেশা করতে বারণ করায় আত্মঘাতী নবম শ্রেণির ছাত্রী। আমাদের ভারত, বারুইপুর, ২০ সেপ্টেম্বর: ভিন্ন ধর্মের ছেলের সঙ্গে মেলামেশা করতে বারণ করেছিলেন পরিবারের লোকজন। আর সেই কারণেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হল বছর সতেরোর এক ছাত্রী। নবম শ্রেণির ঐ ছাত্রীর নাম প্রিয়াঙ্কা সর্দার। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগণার বারুইপুর থানার অন্তর্গত দমদমা গ্রামে। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
জানাগেছে, প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে সম্প্রতি ভিন্ন ধর্মের এক যুবকের সম্পর্ক হয়। সেই নিয়ে বুধবার দুপুরে প্রিয়াঙ্কাকে বকাবকি করেন বাবা ও মা। অন্য ধর্মের ছেলেদের সাথে মেলামেশা করতে বারণ করেছিলেন তারা। আর সেই কারণেই বুধবার রাতে নিজের ঘরে সিলিং পাখার সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় ঐ ছাত্রী। বুধবার রাতে দীর্ঘক্ষণ মেয়েকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করলে দেখেন ঘরের দরজা বন্ধ। অনেক ডাকাডাকি করলেও দরজা খোলেনি প্রিয়াঙ্কা। পরে প্রতিবেশীদের সাহায্যে দরজা ভেঙে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় প্রিয়াঙ্কার দেহ। তড়িঘড়ি তাকে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে বারুইপুর থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠিয়েছে

আরেকটি লাভ জিহাদ তারপর ধর্মান্তরিত করা হয় মেয়েটিকে,৬ মাসের মধ্যে মেয়েটি স্বামী সোহাগে হসপিটালে।মেয়েটির নাম বর্ষা রায়,পিতা প্রনব রায়,যশোর কোতোয়ালী থানার কোথাও বাবার বাড়ী।বিয়ে হয়েছিল একজন ডাক্তার এর সঙ্গে একটি সন্তান আছে সেখানে।এমতাবস্থায় পরিচয় ঘটে সেলিম নামে এক মুসলিম ছেলের সঙ্গে,সেই সুবাদে ফোন নম্বর লেনদেন করে ওরা যোগাযোগটা নিয়মিত করে নেয় এবং একজন আরেকজনের প্রতি দুর্বল হয়ে জাতি ধর্ম স্বামী সন্তান ত্যাগ করে প্রেম দরিয়াই নাও ভাসায়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে নতুন নাম রাখা হয় নুরজাহান বৃষ্টি,এবং সেলিম এর সঙ্গে বিয়ে করে।বিয়ের ছয় মাস না যেতেই শুনতে পাই তারা সুখী হতে পারেনি,আজ এই ঝামেলা কাল সেই,এমন অবস্থা। বর্তমানে মেয়েটি কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে মরনাপন্ন অবস্থায়।

প্রথমেই বলতে চাই,
যে নারী স্বামী থাকার পরেও
অন্য পুরুষের সাথে প্রেমে জরায়
সে পতিতার চেয়ে কম নয়।
,
রথীশ বাবুর স্ত্রী ও তাঁর মেয়ে উভয়ের
প্রেমিক ই মুসলিম।
স্ত্রী দিপা ভৌমিকের প্রেমিক কামরুল
মাস্টার এবং মেয়ে অরিত্রি ভৌমিকের
প্রেমিক মোহাম্মদ মিলন।
হাস্যকর লাগছে, এরা হিন্দু নেতা;
হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করে অথচ
এদের স্ত্রী-মেয়ে মুসলিম পুরুষের
সঙ্গে ফস্টি নস্টি করে বেড়ায়।
মা যদি নষ্ট চরিত্রের হয়
মেয়েও নষ্ট চরিত্রের হবে এটাই সাভাবিক।
কারন কন্যা সন্তান মা কে অনুশরন করে।
আর পুত্র সন্তান বাবা কে অনুশরন করে।
প্রতিটি পুরুষ কে বলতে চাই,
শুধু নিজের কর্মের ধান্ধায় না থেকে
নিজের মা, মেয়ে, বউ, বোনের প্রতিও খেয়াল
রাখবেন।
নাহয় রথিশ বাবুর মত হত্যার শিকার হতে হবে।

Post a Comment

0 Comments