লাভ জিহাদের কড়াল থাবায় শেষ হচ্ছে হাজার হাজার মেয়ের জীবন।লাভ জিহাদের কড়াল থাবায় শেষ হয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার মেয়ের জীবন। প্রথমে মিথ্যে পরিচয় দিয়ে অথব কোন সুযোগ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ময়েদের কাছে আসে এই সমস্থ ছেলেরা। অনেক সময় ময়েদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়ে তাদের কাছে আসে বা অনেক সময় গ্রাম থেকে শহর বা মফস্বল অঞ্চলে আসা মেয়েদের টার্গেট করে তাদের কাছে আসে এরা।
পরে মদক মেশান কোন খাবার খাইয়ে ও বা কোন ছনলার আশ্রয় নিয়ে তাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং পরে এই দৃশ্য কমেরা বন্দি করে শুরু হয় ব্লাক মেল। কিংবা অনেক সময় মেয়ের বাবা মা বা দাদাকে খুন করার হুমকি দিয়ে তাকে ব্লাক মেল করা হয়।
এই ভাবে জোর করে তুলে নিয়ে গিয়ে তাকে অথবা বাড়ি থেকে পালাতে বাধ্য করে, মেয়েটার সাথে বিবাহ করে তারা ও তার সাথেই মসজিদে গিয়ে করা হয় মেয়েটার ধর্ম পরিবর্তন।
বিয়ে হওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই মেয়েটির উপরে অকথ্য অত্যাচার শুরু করা হয়, আর মেয়টা যদি এই নিয়ে সামান্য প্রতিবাদ টুকু প্রতিবাদ করে তাহলে তার কপালে জোটে ভয়ানক ও পাশবিক মৃত্যু।
এই হল লাভ জিহাদের চক্র প্রথমে ছলানার মাধ্যমে কাছে আসা তারপর মিথ্যে পরিচয় বা প্রতিস্রুতি দিয়ে ভাব করা, তারপর ব্যাক মেল করে শারীরিক সম্পর্ক করা, জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করা, অবশেষে পাশবিক মৃত্যু।
দেশ ও রাজ্যের লাভ জিহাদের নিত্য দিন শিকার হচ্ছে সমাজের মহিলারা ও তাদের নির্মম ভাবে হত্যা ও করা হচ্ছে সাথিলেখা চক্রবর্তী, মহারাষ্ট্র এর খুশি পরিহর তাদের মধ্য দুই জন যাদের সদ্য খুন করা হয়েছে। কিন্তু এই মিডিয়া বুদ্ধিজীবিরা পুরোপুরি চুপ। কিন্তু এই লাভ জিহাদের ফলে হারিয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন হাজারো প্রাণ।
১৩ বছরের হিন্দু মেয়ে পূজাকে অপহরণ করে করা হলো ধর্মান্তরিত !
পাকিস্তান ও বাংলাদেশ এখন হিন্দুদের জন্য নরকে পরিণত হয়েছে। আরো এক হিন্দু মাতা পিতার মেয়েকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হলো। মা বাবা কষ্ট করে মেয়েকে বড়ো করেছিল কিন্তু জেহাদীরা হিন্দু কন্যাকে অপহরণ করলো। শুধু অপহরণ নয়, জোর করে এক মুসলিম ব্যাক্তির সাথে বিয়েও দিয়ে দেওয়া হয়েছে। হিন্দু কন্যাকে ভয় দেখিয়ে, ধমক দিয়ে ইসলাম কবুল করানো হয়েছে। হিন্দু কন্যাকে জিহাদের শিকার বানিয়ে মুসলিম বানিয়ে দেওয়া হলো। এবার জিহাদিদের শিকার হয়েছে ১৩ বছরের এক নিষ্পাপ কন্যা যার নাম পূঁজা। জন্মের পর মাতা পিতা মেয়ের নাম পূঁজা রেখেছিল কিন্তু এখন তার নাম পরিবর্তন করে ইসলামিক নাম রেখে দেওয়া হয়েছে।
কিছুদিন আগেই পূঁজা সুতাহার নামের এক হিন্দু বালিকাকে পাকিস্তানের হায়দ্রাবাদ জেলার বাকসুর গ্রাম থেকে অপহরণ হয়েছিল। স্থানীয় জেহাদীরা পূঁজার অপহরণ করেছিল। পূঁজা বাড়ির বাইরে খেলা করছিল সেই সময় জেহাদীরা পূঁজাকে তুলে নিয়ে গেছিল। আর এখন খবর আসছে যে পূঁজাকে জোর করে এক মুসলিমের সাথে নিকাহ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। পূঁজাকে মুসলিম বানিয়ে দেয়ার হয়েছে। মুসলিম করে দেওয়ার পর পূঁজার একটা ছবিও সামনে চলে এসেছে।
মুসলিম বহুল এলাকায় এইভাবে আরো এক হিন্দু মেয়ের জীবন নষ্ট করে দেওয়া হলো। পাকিস্তান ও বাংলাদেশে হিন্দুদের জীবন কিভাবে নরকে পরিণত হয়েছে তার আরো এক প্রমাণ হাতে নাতে পাওয়া গেল। জানিয়ে দি, কট্টরপন্থীরা পাকিস্তান ও বাংলাদেশকে সম্পূর্ণভাবে হিন্দু শুন্য না করা পর্যন্ত এই ধরণের কার্য করে জিহাদ চালিয়ে যাবে। অন্যদিকে সেখানের সরকার হিন্দুদের সুরক্ষার আশ্বাস দিয়ে পিঠপিছু জেহাদীদের সমর্থন চালিয়ে যায়।
লাভ জিহাদে ফাঁসিয়ে ৯টি হিন্দু মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল শাকিল, অবশেষে তাঁকে এনকাউন্টারে খতম করল যোগীর পুলিশ
বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে উত্তর প্রদেশের মেরঠে শাকিল নামের এক কুখ্যাত অপরাধীকে এনকাউন্টারে খতম করে যোগীর পুলিশ। লুঠপাট, ডাকাতি, তোলাবাজির সাথে সাথে পল্লবপুরম এলাকায় লাভ জিহাদও চালাত শাকিল। শাকিল আট যুবতী সমেত এক নিরীহ বাচ্চার জীবন নষ্ট করেছিল। এই তথ্য শাকিলের মোবাইল থেকেই পায় পুলিশ। শাকিল নিজের একটি গ্যাং চালিয়ে এরকম অপরাধ করত।কুখ্যাত অপরাধী শাকিলের বড়সড় নেটওয়ার্ক ছিল পল্লবপুরম এলাকায়। শাকিল পেশায় বাইক মিস্ত্রী। ওর দোকানের পাশে এক সিকিউরিটি গার্ডের স্ত্রীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক ছিল ওর। শাকিল শুধু ওই সিকিউরিটি গার্ডের স্ত্রীরই না, তাঁর নিরীহ বাচ্চা মেয়ের জীবনও নষ্ট করেছিল। শাকিল সিকিউরিটি গার্ডের পরিবার ধ্বংস করে দিয়েছিল। এই তথ্য গার্ড আর তাঁর স্ত্রী পুলিশকে জানায়।
শুধু এটাই না, শাকিল এরকম ঘৃণ্য অপরাধ পল্লবপুরম এলাকার আরও তিনটি হিন্দু পরিবারের মেয়ে বিয়ে করে করেছিল। শাকিলের বিরুদ্ধে ওই হিন্দু মেয়েদের ধর্ম পরিবর্তন করার অভিযোগও উঠেছিল। এছাড়াও শাকিল আরও পাঁচটি মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল। ফোনে তাঁদের উত্তক্ত করে, তাঁদের ধর্ষণ করেছিল শাকিল।পুলিশ শাকিলের মোবাইল থেকে সমস্ত তথ্য বের করেছিল। শাকিলের কাছে আটটি সিম পাওয়া যায়। পুলিশ জানায়, শাকিল আটটি হিন্দু মেয়কে ধর্ষণ করেছিল। শাকিলের এই ঘৃণ্য অপরাধের কথা সামনে আসার পরেই পুলিশ তাঁকে খুঁজছিল। শেষে তাঁকে খতম করে এনকাউন্টার করে। পুলিশের এনকাউন্টারে শুধু শাকিলই না, তাঁর এক কুখ্যাত সঙ্গি ভুরাও খতম হয়। পোস্টমর্টেম রিপোর্টে শাকিলের শরীরে তিনটি ও তাঁর সঙ্গি ভুরার শরীরে দুটি গুলি পাওয়া যায়।
বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশের এনকাউন্টারে খতম হওয়া গুলফাম (ভুরা) এর পরিবার পুলিশের বিরুদ্ধে ভুরাকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে তাঁকে এনকাউন্টার করে মারার অভিযোগ আনে। শনিবার সকালে ভুরার মৃতদেহ দেখে এলাকার লোকজন বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়। আপনাদের জানিয়ে রাখি, উত্তর প্রদেশ পুলিশ গুলফাম (ভুরা) এর মাথার দাম ২৫ হাজার টাকা, আর শাকিল আনসারি এর মাথার দাম ১ লক্ষ টাকা রেখেছিল।
একজন হিন্দু মেয়ে, কোন মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করলে কি কি সম্যাসা হয়? এবং একজন হিন্দু ছেলে কেন স্বামী হিসেবে আদর্শ?
মেয়েটিকে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করতে হয়। ফলে তাকে পরিবার থেকে বিতারিত হয়।
পিতা-মাতার, ভাই,বোন,আত্মীয় স্বজনের অভিশাপ নিয়ে তাকে সংসার জীবন শুরু করতে হয়।
ইসলামিক কালচার নতুন করে শিখতে হয়, গরুর মাংস খাওয়াটা বাধ্যতামুলক হয়ে যায়। কারন ওটাই তাদের মূল টার্গেটের একটি।
না খেলে ওখান থেকেই শুরু হয় তার অন্ধকার জীবন।
স্বামীর ৪টি বিয়ের অধিকারের কারনে সব সময় সতীনের ভয়ে থাকতে হয়।
স্বামী আরো বিয়ে করলে সংসারে তাকে দাসীর মতো থাকতে হয়।
মুসলিম সমাজের তালাক থাকার কারনে, সব সময় তালাকের ভয়ে থাকতে হয়।
অবশেষে তালাক হলে তাকে পথে বসতে হয়।
বিতারিত বলে সে পিতার কাছেও যেতে পারে না। তাই শেষ পর্যন্ত তাকে আত্মহত্যাই করতে হয়।
হিন্দু মেয়েদের বলছি, কেনো আপনারা এতো রিস্ক নেবেন?
হিন্দু মেয়েদের বলছি--------এক জন হিন্দু ছেলে কেন স্বামী হিসেবে আদর্শ?
এক জন হিন্দু ছেলে কখনো দ্বিতীয় বিয়ে করে না, এবং এই ব্যাপারে সে কখনও চিন্তাও করো না।
সে কখনো তোমাকে ডিভোর্স দেবে না, এবং এই ব্যাপারে ভাবতেও সে ভয় পাবে।
স্বামী সংসারে তুমিই এক মাত্র রানী, আর সংসারে তোমারই আজীবনের রাজত্ব, সেখানে তোমার দাসী হবার ভয় নেই।
তালাক প্রাপ্ত হয়ে নিজ সংসার থেকে বিতারিত হওয়ার ভয় নেই, চাকরী করতে চাইলে তাও করতে পারবে, পাবে অবাধ স্বাধীনতা।
তোমার একবারই বিয়ে হবে, এবং সেটা লাইফ গ্যারান্টি।
একটি হিন্দু পরিবারই মেয়েদের জন্য পৃথিবীতে নিরাপদ ও সুখময় স্থান।
হে নারী, এই মানব সংসারে তোমাদের আর কি চাই?
সনাতন ধর্মই একমাত্র ধর্ম। যে ধর্ম নারিদের সন্মান করতে জানে।
-----জয় শ্রীকৃষ্ণ।
অনেক মেয়েই আজকাল লাভ জিহাদের কবলে পড়ে এমন দুর্দশায় পড়ছে। বয়সন্ধিক্ষনের রঙ্গিন সময়ে মেয়েরা এই ফাঁদে পড়ে এবং সারা জীবন এই প্রতারণার কষ্ট বয়ে বেড়াতে হয়।একটা কথা মনে রাখতে হবে। লাভ জিহাদের পরে কে লাভবান হয়। অবশ্যই মুসলিম ছেলেরা। একটা মেয়েকে ধর্মান্তরিত করে যে পুণ্য সে তার পরিবার আর আশেপাশের মানুষেরা পায় তাতেই তাদের স্বর্গ নিশ্চিত হয়ে যায়।একপাশে স্বর্গ লাভ অন্যপাশে সুন্দরী নারী; এমন সহজ আর লোভাতুর সুযোগ কে হাতছাড়া করতে চায়?অন্যদিকে মেয়ের কি লাভ হয়? তার পরিবার, বাবা মা স্বজন সবাইকে ছাড়তে হয়। কিছুদিন যেতে না যেতেই ঐ সব মেয়েদের রঙ্গিন চশমা নামতে শুরু করে। পরিবারে তার অবস্থান শুধু শয্যাসঙ্গিনী, রাঁধুনি আর সন্তান উৎপাদনের মেশিন। মানে থ্রি ইন ওয়ান।তাদের জন্য বলাই আছে মেয়েরা শস্যক্ষেত্রের মত বা যেখানে একাধিক স্ত্রী রাখা বৈধ,তার সাথে অসংখ্য যৌনদাসী বৈধ,যখন তখন তালাক দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া যায়। যে সমাজে মেয়েদের কে নুন্যতম সম্মান প্রদর্শন করা হয় না সেই নরকে তার বাস করতে হয়। অনেক মেয়ে মুখ বুজে সহ্য করে মেনে নেয় অনেকে মানতে না পেরে পালিয়ে আসে। পালিয়ে আসার পর যদি তার পিতামাতা তাকে আশ্রয় না দেয় তাহলে তাদের স্থান হয় আস্তাকুড়ে, পতিতালয়ে যেখানে সারা জীবন ছিরে ছিরে খায় তাদেরকে নরপশুরা। এভাবে আমাদের চোখের সামনে অনেকেই লাভ জিহাদের শিকার হয়ে প্রতারিত হচ্ছে। আমরা বাবা মা ভাই বোন বন্ধু হয়ে কখনও এদেরকে রক্ষা করার জন্য সঠিক দায়িত্ব পালন করছি? মা হসেবে মেয়েকে কি এ বিষয়ে সচেতন করছি? বড় বোন হিসেবে ছোট বোনকে? বাই হিসেবে বোনকে, বাবা হিসেবে মেয়েকে? নিজের স্বজন বন্ধু মেয়েটিকে প্রতারনার হাত থেকে বাঁচানোর দায়িত্ব কি আমাদের নয়? মনে রাখবেন আপনি যদি জেনেও মেয়েটিকে সচেতন না করেন তাহলে সে দায় আপনারও।
লাভ জিহাদ প্রতিরোধ করবেন কি করেঃ
লাভ জ্বিহাদের কালো থাবায় পিষ্ট হচ্ছে মেয়েরা, কিন্তু এই দায় কি শুধু মেয়েদের একার?
মেয়েরা ধর্মান্তরিত হচ্ছে এই দায় শুধু মেয়েদের একার নয়। কেন নয়?
উত্তরঃ
১- ভাই হয়ে কি আমরা বোনের বন্ধু হতে পেরেছি?
২- বাবা, দাদা বা কাকারা কি বন্ধুর মত আচরণ করে আমাদের ঘড়ের মেয়েদের সাথে?
৩- মেয়েরা যদি সাপোর্ট পেত তবে এই সমস্যা মহামারী আকারে দেখা যেত না। ছেলেরা ফেইসবুক ব্যবহার করছে গন হারে, কিন্তু মেয়েরা কি পারছে ব্যবহার করতে? তাহলে তাঁরা সচেতন হবে কি করে?
৪- ছেলেরা বাইরে অবাধ বিচরণ করে বলে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারে বন্ধু বা বড় ভাইদের সাথে কিন্তু মেয়েরা কি পারছে সেটা করতে? গৃহ বন্ধি হয়ে কি জ্ঞান অর্জন করা যায়?
৫- পারিবারিক ধর্ম শিক্ষার অভাব আছে এটাও কিন্তু মেয়েদের দোষ নয়, পরিবারের কর্তা নিধারণ করে দিলে পারিবারিক ধর্ম চর্চা সবাই করবে এটাই সাভাবিক। তাই এই দায় ও ছেলেদের।
৬- এখানে কিছু ব্যতিক্রম থাকে যা নিয়ে আলোচনার প্রয়োজন বোধ করছি না। এই ব্যতিক্রমের মুল উপাদান হলো লোভ। এই ব্যতিক্রমের হার খুব বেশি নয়। এরা বিপথে যাবে বলে জন্ম নিয়েছে তাই তাঁদের কথা ভেবে লাভ নেয়।
৭-কোন মেয়ে লাভ জিহাদের পাল্লায় পড়লে সাথে সাথে তার বাবা মা আত্মীয় স্বজন কে জানান(দরকার হলে নিজের পরিচয় গোপন করে হলেও)
সর্বপরি এ থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হল সচেতনতা তৈরি করতে হবে হিন্দু মেয়েদের মাঝে।এ বিষয়ে জীবনের শুরুতেই (অর্থাৎ বয়সন্ধি কালের শুরুতেই,বাড়ি থেকে যখন বের হয়ে গেল অর্থাৎ স্কুল, কলেজ ভার্সিটির জন্য বাইরের সাথে যোগাযোগ হল) তখনই ভাই হিসেবে বোনকে,বাবা হিসেবে মেয়েকে,বন্ধু হিসেবে বন্ধুকে খোলাখুলি বলুন, আলোচনা করুণ।
বাংলাদেশে যে সকল ছেলে মেয়ারা লাভ জিহাদের ফাঁদে পড়েছে তারা কি একবার ভেবে দেখেছে যে সকল লোকেরা হিন্দু বাড়ি ঘর ভাংছে হিন্দু গৃহবধূ বা মেয়েদের ধর্ষণ করছে, কিছুদিন পরে তারাই তাদের স্বামী, শ্বশুর,আত্মীয় হতে চলেছে।
সমস্যার উৎস গুলি কে চিহ্নিত করা হয়েছে ঠিক আছে, যে সব স্থানে আমরা মানে ছেলেরা সচেতন হলে মেয়েরা ঐ কালো থাবা থেকে বেঁচে যেত সেগুলিকে আগে ঠিক করে পরে অন্য কিছু ভাবা দরকার। প্রায় দেখি পোষ্ট এ ঢালাও ভাবে মেয়েদের দোষী করা হয়, হয়তো অনেক ক্ষেত্রে দোষ দেওয়া যুক্তি যুক্ত। ধরে নিলাম দোষ আছে মেয়েদের তবুও কি সব দোষ সব সময় সবার সামনে উল্লেখ করতে হবে? মেয়ে সম্প্রদায়কে যদি ঢালাও ভাবে দোষ দেওয়া হয় এটা হবে চরম অন্যায়।
এই লাভ জ্বিহাদ ঠেকাতে হলে মেয়েদের কি করতে হবে তার চাইতে ছেলেদের সচেতন হতে হবে বেশি করে। ছেলেদেরকে মেয়দের বন্ধু হতে হবে,ভাইকে বোনের বন্ধু হতে হবে, বোনকে জানাতে হবে, পিতা হয়ে নিজের মেয়েকে এই বিষয়ে সচেতন করতে হবে, বোন কে তথ্য দিতে হবে, আপনি বোনদের সাথে শেয়ার করতে লজ্জা পেলে আপনার বোন জানবে কি করে এই বিষয়ে?
অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপানোর থেকে নিজের ভূমিকা পালন করা উত্তম বলে আমি মনে করি।
লাভ জিহাদের পরিনাম
যশোর জেলা মনিরামপুর উপজেলার শ্যামকুর গ্রামের অধির দাসের মেয়ে। রাস্তায় পরে থাকা গলাকাটা এই সংখ্যালঘু হিন্দু মেয়েটির নাম পার্বতী । লাভ জিহাদি
খুনি ও ধর্ষকের ফাঁদে পরে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে নুসরাত হয়েছিল সে। আর নুসরাত
হওয়ার এই হলো তার শেষ করুন পরিনতি।
শেষ সময়ে গর্ভধারিনী মাতৃদেবী যমুনা ছাড়া আর কেউ নেই মেয়েটির পাশে। থাকার কথা নয়। যমুনা দেবী ধর্মান্তরিত মেয়ের পক্ষে বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করেন তিনি। কিন্তু কি হবে এই দেশেই। যে দেশের প্রধান বিচার পতিকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয় সেখানে পার্বতীর খুনের কতটা বিচার হবে? কিন্তু যে সব সংখ্যালঘু মেয়ে ভালোবাসার টেবলেট খেয়ে এখন ও মানুষ রুপি জন্তুদের যৌনদাসি হওয়ার জন্য স্বধর্ম ত্যাগের চিন্তা করছেন তাঁদের বলছি আপনিও এই জীবনে একদিন এই পরিণতির শিকার হতে পারেন এবং হবেন। আপনার চক্ষু অন্ধ হলেও প্রলয় কিন্তু বন্ধ হবেনা। কাজেই ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিওনা।কবে ভুজবে হিন্দু মেয়েরা আর কত মা বোনের ইজত নিয়ে পশুর বাচ্ছাইতে খেলাকরবে জাগো সনাতনী জাগো।
#এবার_ইউরোপ_থেকে_নিষিদ্ধ_হলো__ইসলাম
সম্প্রতি ইউরোপ থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করার বার্তা দিয়েছেন এক রাজনৈতিক নেতা। ‘অল্টারনেটিভ ফর ডয়েচল্যান্ড’ (এএফডি)-র শীর্ষ নেতা বিজোর্ন হোয়েক। কিছুদিন আগে জার্মানির ইসাবেলা শহরে এক রাজনৈতিক সমাবেশে ইউরোপ থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করার বার্তা দেন হোয়েক। তিনি বলেন, তাঁর দল ক্ষমতায় এলে সমগ্র ইউরোপে থেকে ইসলাম ধর্মকে নিষিদ্ধ করবেন তিনি। হোয়েক বলে, ইসলাম ধর্মাবলম্বী মানুষরা যুদ্ধ করতে ভালোবাসেন। নবী মহম্মদও একজন জেনারেল ছিলেন বলে দাবি করেন তিনি। কিন্তু এর পাশাপাশি হোয়েক এও বলেন, যে তিনি ইসলাম বা মুসলিম বিরোধী নন। বরং তিনি যথেষ্ট সহনশীল। কিন্তু ইউরোপীয় সমাজের ক্ষেত্রে ইসলাম সঙ্গতিপূর্ণ নয়। আর তাই ইউফ্রাটিস নদীর যে সীমানা থেকে ইউরোপ শুরু হয়েছে ওই সীমানা থেকেই ইউরোপের অভ্যন্তরে ইসলাম নিষিদ্ধ করার বার্তা দিয়েছেন হোয়েক। তাঁর এই মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে বিশ্বের রাজনৈতিক মহলে। যদিও কীভাবে হোয়েক ইউরোপ থেকে ইসলামকে নিষিদ্ধ করবেন সে বিষয়ে সঠিকভাবে কিছু জানাননি তিনি।
0 Comments
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me. Thanks you watching my content. Please like, Follow, Subscribe.