লাভ জিহাদ কী?সনাতনী ছেলে মেয়েদের লাভ-জিহাদে পতিত হওয়ার কারণ কী? 6

লাভ জেহাদীর মাধ্যমে ধর্মান্তরিত হয়ে নির্যাতিত হয়েছে ধর্ষিত হয়েছে মারা গেছে এরকম দশটি কাহিনী 5

 ★লাভ জিহাদ কী?সনাতনী ছেলে মেয়েদের লাভ-জিহাদে পতিত হওয়ার কারণ কী?

♠লাভ-জিহাদ:-ভালবাসার অভিনয় করে সনাতন ধর্মীয় ছেলে-মেয়েদের ধর্মান্তরিত করার সুকৌশলই হলো লাভ-জিহাদ।
♣লাভ-জিহাদের কিছু কৌশল:-লাভ জিহাদীরা শুরুতেই বলবে প্রেমের কোন ধর্ম নেই।আমরা সবাই মানুষ।আমরা সবাই সমান।এর পরে প্রেমের ফাঁদ তৈরী করে।সে যদি সনাতনী মেয়ে হয়,তার জন্য রাস্তায় ঘুর ঘুর করবে,কলেজে পড়লে,কলেজে যাওয়া-আসা,গাড়িতে করে পেছনে পেছনে ঘুরা,বাড়ির সামনে, টাকার লোভ,সম্পত্তির প্রলোভন,ফেইজ বুক ব্যবহার করলে,মেয়েটার ছবি দেখা মাত্রই (বিউটিফুল,সুপার,ওচাম,ভেরি নাইচ,এসব কমেন্ট করে ইমপ্রেস করে।সময় মত খবর নিবে,এগিয়ে এসে বেশি বেশি Care করা শুরু করবে,সারাক্ষন নানা অজুহাতে পেছনে লেগে থাকবে।তার পরে প্রেম হয়ে যাবে।তার পর বাড়ির সব কিছু,দলিল,মায়েরগহনা,বাবার টাকা,ইত্যাদি নিয়ে মেয়েটা পালিয়ে যাবে।
♠লাভ-জিহাদের কিছু অভিনয়:-
১/সেক্যুলার অভিনয় করে অনেক সময় মন্দিরে যাবে,সনাতনী ধর্মীয় অনুষ্টানে গিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করবে।
২/ক্লাসে বন্ধু সেজে লেকচার/নোট সরবরাহ করে সাহায্য করে।
৩/নিজেকে মানবতাবাদী হিসাবে পরিচয় দিতে মেয়ের সামনে ভিক্ষুকে সাহায্য করবে,বলবে আমরা সবাই মানুষ।
৪/আস্তে আস্তে প্রেমের প্রসঙ্গে এসে বলবে,,,প্রেমের কোন ধর্ম-বর্ণ নেই বা থাকে না।
৫/প্রেম যাত্রা শুরু হলেই আস্তে আস্তে ধর্মের অপব্যাখ্যা করে,ছেলেটার ধর্ম সঠিক বলে ব্রেইন ওয়াস।
৬/সর্বশেষে বিয়া করে ধর্মান্তরিত।
{ধর্মান্তরিত হওয়ার পরে সর্বস্ব ভোগ করার পর,ছেড়ে চলে যাবে}
<<মেয়ের শেষ পরিনতি হয় রাস্তা-ঘাট,পতিতালয়>>
★★অভিনেতাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে কিছু ব্যক্তি:-
১/আদনান ফারুক হিল্লোল(শ্রাবন্তী দত্ত তিন্নকে)বিয়ে করে এক মেয়ে শিশু সহ ছেড়ে দিয়য়েছে।
২/সিলেটের ওসমানী মেডিকেলের ডাক্তার এক মেয়েকে লাভ-জিহাদী বিয়ে করে ছেড়ে দিয়েছে।
৩/শাকিব খান অপু বিশ্বাস কে বিয়ে করে এক ছেলে সহ অপুকে তালাক দিয়েছে।
এছাড়াও প্রতিদিন অনেক অনেক লাভ-জিহাদের কাহিনী আমার বা আপনার সামনেই হয়ে যাচ্ছে।
♥লাভ-জিহাদ থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায়:-
১/ছেলে মেয়েদের সনাতন ধর্ম সম্পর্কে প্রকৃত শিক্ষা দিতে হবে।
২/হিল্লা বিয়ের ভয় নেই।
৩/নিয়মিত ছেলে মেয়েদের খোঁজ খবর নিতে হবে।
৪/ছেলে মেয়েদের সাথে বন্ধুত্বসুবল আচরণ করতে হবে।

★উপরিউক্ত আলোচনা ভাল লাগলে শেয়ার করে অন্যের উপকারে এগিয়ে আসুন। 

উত্তরে আমি বললাম,

হ্যাঁ অবশ্বই পারবে।
উধারন সরুপ তাকে বললাম,
১) মহাভারত এ #রাজা_শান্তনু
ক্ষত্রিয় গোত্রের হয়েও
তিনি শুদ্র গোত্রের রুপসি #সত্যবতী
কে বিবাহ করেছিলেন।
২) ভিম ক্ষত্রিয় হয়েও বনবাসে থাকা কালিন
এক অহিন্দু কন্যাকে (রাক্ষসী)
বিবাহ করেছিলেন সনাতন ধর্ম মতে।
সেই রাক্ষসী এর গর্ভে জন্ম নেয়া পুত্র
ক্ষত্রিয় হয়ে উঠে নিজ কর্ম গুনে
এবং কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অংশ নেয়।
৩) অর্জুন নিজেকে ব্রাম্মন পরিচয় দিয়ে
ক্ষত্রিয় কন্যা #দ্রোউপদি কে বিবাহ করে।

৪) এছাড়াও ভগবান গীতায় বলেছেন:-
আমি গুন ও কর্ম অনুশারে চার বর্ন সৃষ্টি করেছি।
জন্ম গত ভাবে নয়।।
৫) আরো ছয় মাস আগে নরসিংদী এর
এক ব্রাম্মন দিদির সাথে কথা হয়েছিলো।
তিনি এক সুদ্র বর্নের এক দাদা কে ভালোবেসে
পালিয়ে
বিয়ে করেন।
ছেলের মা বাবা মেনে নিলেও প্রথমে দিদির
মা বাবা নাকি মেনে নিতে চায়নি।
পরে মেনে নেয়। বর্তমানে দিদির কিউট
একটা কন্যা সন্তান ও আছে।

মুসলমানদের এই ফাঁদ সম্পর্কে আপনি সচেতন তো ? এই ফাঁদে আপনার ছেলে যে পড়বে না, সে ব্যাপারে কি আপনি নিশ্চিত ? খোলা মনে প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলের সাথে কথা বলুন, এমন বিপর্যয় থেকে আপনার পরিবার রক্ষা পাবে।

যে সব মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের বিয়ে করতে চায় তাদের জন্য কিছু সারপ্রাইজ গিফট :

(একমাত্র ইসলামই নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা অবলম্বনে রচিত)

বিয়ের পরপরই তুমি হয়ে যাবে তোমার মুসলিম স্বামীর শস্যক্ষেত্র। চাহিবা মাত্র তোমার মুসলিম স্বামীকে তুমি তোমার দেহ দানে বাধ্য থাকিবে। এতে তোমার সুস্থতা -অসুস্থতা, তোমার চাওয়া না চাওয়ার, ভালো লাগার বা না লাগার কোনো প্রশ্ন নেই। এ সম্পর্কিত আয়াত:

"তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো। (কোরান - ২: ২২৩)

"যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো" এই ব্যাপারটি এরকম: মক্কার পুরুষরা পেছন দিক থেকে সেক্স করতে অভ্যস্ত। এরা যখন মদীনায় পালিয়ে এসে মদীনার মেয়েদের বিয়ে করে সেক্স করতে গেলো, তখন অভ্যস্ত না হওয়ায় মদীনার মেয়েরা পেছন থেকে সেক্স করতে বাধা দিলে বিষয়টি ফয়সালার জন্য নবীর কাছে এলো এবং নবী পুরুষদের খুশি রাখার জন্য বলে দিলো, "তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেত্র। অতএব তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে ইচ্ছা গমন করতে পারো।" যেহেতু কোরানে আল্লা এই কথা বলেছে, সেহেতু মেয়েরা চুপ। এবং প্রতিটা ক্ষেত্রে তোমাকেও এরকম চুপ থাকতে হবে।

শুধু তাই নয়, শস্যক্ষেত্র এবং যেভাবে খুশি গমন করার ব্যাপারটিকে পাত্তা না দিয়ে স্বামীকে অসন্তুষ্ট রেখে তুমি যদি ঘুমিয়ে পড়ো, তাহলে সারা রাত্রি ধরে ফেরেশতারা তোমাকে যে ভাবে অভিশাপ দিয়ে যাবে, সেই হাদিসটি এরকম :

যদি কোনো স্ত্রীকে তার স্বামী বিছানায় ডাকে যৌন মিলনের জন্য, আর সে স্বামীর ডাকে সাড়া না দেয়, যাতে তার স্বামী রাগান্বিত অবস্থায় ঘুমাতে বাধ্য হয়, তখন ফেরেশতারা সেই স্ত্রীলোকটিকে সকাল পর্যন্ত অভিশাপ দিতে থাকে। ( বুখারী- ভল্যুম-৪, বই-৫৪, নং-৪৬০)

ফেরেশতাদের এই অভিশাপ দেওয়ার একটা কারণ আমি খুঁজে পেয়েছি। ফেরেশতারা না মরদ, না মেয়ে। তারা আসলে হিজরা। যেহেতু নিজের কিছু করার ক্ষমতা নেই, তাই মানব-মানবী সেক্স করতে থাকলে তা দেখে তারা মজা লুটে। এখন আপনি যদি সেক্স ই না করেন, তাহলে ফেরেশেতারা দেখবে কী ? তাই তারা ঐ স্ত্রীকে অভিশাপ দিতে থাকে।

এরপর তোমার মুসলিম শ্বশুর যদি কখনো তোমার রূপ-সৌন্দয্যে মুগ্ধ হয়ে তোমার দিকে সুদৃষ্টি বা কুদৃষ্টি দেয় এবং তোমার বিছানায় উনি আসে বা তার বিছানায় তোমাকে নিয়ে যায় এবং তোমাকে উলঙ্গ করে ধর্ষণ করে, তাহলে তোমার স্বামী আর স্বামী থাকবে না, তোমার স্বামী হয়ে যাবে তোমার ছেলে, আর তোমার বৃদ্ধ শ্বশুর হবে তোমার স্বামী।

ইসলাম তো অতি আধুনিক ধর্ম! তাই এটাই ইসলামের শরিয়তি আইনের ফয়সালা!

এই ঘটনার অনুপ্রেরণা, ইসলামের লম্পট নবী মুহম্মদের জীবনের একটি ঘটনা। নবী জীবনে যা কিছু করেছে, তার সবই মুসলিমদের পালন করা সুন্নত। এজন্য এই সুন্নতটিও পালন করতে মুসলিমরা সব সময়ই আগ্রহী। কারণ, এই সুন্নত পালনে মজা আছে।

ঘটনাটি এরকম। নবী পুত্রহীন হওয়ায় জায়েদ নামের এক বালককে দত্তক নিয়ে তাকে লালন পালন করতে থাকে। যথা সময়ে জায়েদ যুবক হলে মুহম্মদ তারই ফুফাতো বোন, জয়নবের সাথে জায়েদের বিয়ে দেয়। কিন্তু দিন গড়াতে থাকলে মুহম্মদ বুঝতে পারে, মস্ত একটা ভুল হয়ে গেছে। জায়েদের সাথে জয়নবের বিয়ে দেওয়া ঠিক হয় নি। কারণ, জয়নবের যা শরীর এবং সৌন্দয্য তার মূল্য দেবার জন্য জায়েদ অনুপযুক্ত। তাই উচিত মূল্য দেবার জন্য মুহম্মদ ঘন ঘন জায়েদের বাড়িতে যাতয়াত করতে থাকে এবং একদিন সম্পূর্ণ অসময়ে এবং অপ্রস্তত অবস্থায় জয়নবের ঘরে ঢুকে জয়নবকে প্রায় অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখে নিজেকে আর সামলাতে না পেরে বলে ফেলে, "কে জানে আল্লা কখন কার মন পরিবর্তন করে দেয়"- একথা বলে মুহম্মদ জয়নবের ঘর থেকে বেরিয়ে আসে।

জায়েদ ফিরলে এই ঘটনার কথা জয়নব জায়েদকে বলে দেয়। জায়েদ বুঝতে পারে তার পালক পিতা,দ্যা গ্রেট টেরোরিস্ট মুহম্মদ, জয়নবকে পছন্দ করে ফেলেছে। আর কোনো উপায় নেই। কারণ, জায়েদ জানতে, তার পিতার ইচ্ছার বিরুদ্ধে যাওয়া মানে নির্ঘাত মৃত্যু। তাই জায়েদ মুহম্মদের কাছে গিয়ে বলে, "আমি জয়নব কে তালাক দিচ্ছি, আপনি ওকে বিয়ে করুন।" কিন্তু লোকে কী বলবে এই চিন্তা করে মুহম্মদ বলে, "তোমার স্ত্রীকে পরিত্যাগ করো না এবং আল্লাহকে ভয় কর।" (কোরান- ৩৩:৩৭)

কিন্তু মুহম্মদ জয়নবের প্রতি লোভ সামলাতে না পেরে আল্লাহর নির্দেশের নামে জয়নবকে বিছানায় নেওয়ার জন্য খুব দ্রুত একটি আয়াতই ডাউনলোড করে ফেলে। আয়াতটি এরকম :

"তখন তুমি নিজের মনে সেই কথা লুকিয়েছিলে, যা আল্লাহ প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। তুমি লোকদের ভয় করেছিলে, অথচ আল্লাহর অধিকার সবচেয়ে বেশি যে, তুমি তাকেই ভয় করবে। পরে জায়েদ যখন তার নিকট হতে নিজের প্রয়োজন পূর্ণ করে নিল, তখন আমি তাকে তোমার সহিত বিবাহ দিলাম... (কোরান- ৩৩:৩৭)

এই আয়াত আসার পরই বাচ্চা মেয়ে আয়েশা, নবীকে বলে ফেলেছিলো, " আল্লাহ আপনার ইচ্ছা পূরণ করতে দেখি একটুও দেরী করে না।"(হাদিস)

পৃথিবীর এই একটি মাত্র বিবাহ যা আল্লা নিজে দিয়েছেন, তা হলো জয়নব আর মুহম্মদের বিবাহ। বিয়ের দিন মুহম্মদ জয়নবের সাথে সেক্স করার জন্য এমনই পাগল হয়ে উঠেছিলো যে, বিয়ের দাওয়াত খেয়ে কিছু লোক বসে গল্প করছিলো, তারা যাচ্ছিলো না। আর তারা না গেলে মুহম্মদ জয়নবের সাথে শুতেও পারছিলো না। এই বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্য মুহম্মদ সঙ্গে সঙ্গে একটি ওহী ডাউনলোড করে ফেলে। সেই ওহীটি এরকম :

"...দাওয়াত খাওয়া হয়ে গেলে চলে যাও, কথায় মশগুল হয়ে বসে থেকো না। তোমাদের এ ধরণের আচরণ নবীকে কষ্ট দেয়। কিন্তু সে লজ্জায় কিছুই বলে না।" (কোরান-৩৩:৫৩)

উপরোক্ত ঘটনার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে প্রকৃত কোরান জ্ঞানী মুসলিম শ্বশুররা সুন্দরী- স্বাস্থ্যবান পুত্রবধূর দিকে মাঝে মাঝে হাত বাড়ায়। বাংলাদেশে এধরনের ঘটনার কথা শোনা না গেলেও ভারতে এধরণের ঘটনার কথা প্রায় শোনা যায়। যেমন- উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরনগরের চরথাওল গ্রামের ইমরানা বিবি এবং তার শ্বশুর আলি মহম্মদের ঘটনা। এই ঘটনা ঘটেছিলো ২০০৫ সালে। এতে ভারতের তামাম ইসলামি মাথা, লম্পট শ্বশুরের পক্ষে রায় দিয়ে বলেছিলো, আলি মহম্মদ কোনো অন্যায় করে নি। ইমরানাকে এখন তার শ্বশুরকেই স্বামী হিসেবে মেনে নিয়ে ঘর করতে হবে আর তার স্বামীকে পুত্রের নজরে দেখতে হবে।

এখানে একটি বিষয় চিন্তা করুন, এই ঘটনায় ইমরানার কী দোষ ছিলো ? সে শ্বশুরের সাথে পরকিয়াও করে নি, শ্বশুরই তাকে জোর করে ধর্ষন করেছে। সেই বিচারও প্রশাসনের কাছে ইমরানা পেলো না, শুধু ইসলামিক আইনের জোরে, উল্টো লম্পট শ্বশুরের সাথে তাকে ঘর করতে হলো!

Post a Comment

0 Comments