আপনি কোথায় আছেন ? মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করতে চান ? লাভ জেহাদীর মাধ্যমে ধর্মান্তরিত হয়ে নির্যাতিত হয়েছে ধর্ষিত হয়েছে মারা গেছে এরকম দশটি কাহিনী 9

 

লাভ জেহাদীর মাধ্যমে ধর্মান্তরিত হয়ে নির্যাতিত হয়েছে ধর্ষিত হয়েছে মারা গেছে এরকম দশটি কাহিনী 5

লাভ জিহাদের ফাঁদে অসীমা সরকার : এর আত্মীয় স্বজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি


পলাশবাড়ি, রাজশাহী, বাংলাদেশের- রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া অসীমা সরকার নামের এই হিন্দু মেয়েটি, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে পড়া অনিক ইসলাম নামের এক মুসলমানের সাথে গভীর প্রেমে নিমগ্ন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছেলে মেয়েদর মধ্যে গভীর প্রেমের সম্পর্ক হলে সেটা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেটা আর ব্যাখ্যা করে বলার দরকার নেই। এই মেয়ের পরিবার এবং আত্মীয়-স্বজন যদি এখনই সাবধান না হয়, তাহলে এর মুসলমান হয়ে যাওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।

শুধু এই মেয়েটির আত্মীয় স্বজন ই নয়, সকল সনাতনী ভাই বোনদেরকে অনুরোধ করছি, যে যেভাবে পারবেন, এই মেয়েটিকে তার মুসলমান প্রেমিকের থেকে উদ্ধার করে হিন্দু সমাজকে লাভ জিহাদের ছোবল থেকে বাঁচান।

বিউটিকে ধর্ষনের পর খুন করে হাওরের পাশে ফেলে রাখা হয়। এর মাস দুয়েক আগেও বিউটিকে ধর্ষন করা হয়েছিলো।
বিউটির বাবা সায়েদ আলি হবিগঞ্জ আদালতে মেয়ের ধর্ষনের বিচার চেয়ে মামলাও করেছিলো। কিন্তু কোনো এক গায়েবী কারণে বিচার হয়নি।
কয়েকদিন পর বিউটি আবার নিখোঁজ হয়। পুনরায় বিউটিকে ধর্ষন করা হয়, নাহ এইবার আর তাকে জীবিত ছেড়ে দেয়া হয়নি। ধর্ষনের পর নির্মমভাবে খুন করে হাওরের পাশে বিউটিকে ফেলে রেখে চলে যায় হায়নারা। নাহ পুলিশ এবারো কাউকে আটক করতে পারেনি।
শালীন পোশাকে মাত্র ১৬ বছরের কিশোরী এই মেয়েটি শুয়ে আছে।
স্বাধীনতা সংগ্রামের মাসে স্বাধীন বিউটিফুল বাংলাদেশের সবুজের বুকে লাল বিউটি লাশ হয়ে শুয়ে আছে!


রামগতি প্রতিবেদকঃ লক্ষ্মীপুরে রামগতিতে হিন্দু বাড়িতে ঢুকে রাতভর গৃহবধূকে ধর্ষন করেন স্থানীয় দুর্বৃত্তরা। এতে ভিকটিমের পক্ষে থানায় মামলা করতে গেলে ওসি ও থানা কতৃপক্ষ মামলা নিতে রাজি ছিলেন না বলে দি নিউজের এক ফোনালাপে ভিকটিমের সাথে কথা বলে জানা যায়।
এতে বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচ্ (বি ডি এম ডাব্লু) উক্ত ঘটনা তদন্ত করে জানতে পারেন যে রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মো:ইকবাল হোসেন মামলা নিতে গড়িমসি করেন পরে এড্ রবীন্দ্র ঘোষ এস,পি লক্ষিপুর জেলায় যোগাযোগ করলে আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা নিতে সক্ষম হন ওসি। ভিকটিম এর আত্মীয় শ্রী রমেশ চন্দ্র দাশ (৫০) সময় সন্ধা ৭.৩০ মিনিটে আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা নং ১০ তাং ২৯/০১/২০১৮ নারী ও শিশু নির্যাতন আাইনের ৯/১ (৩০) ধারা মতে রুজু হয়,আসামী ১) মো:বাদশা মিয়া ®বাচ্ছু (৪০) ২) মো; আসরাফ (৩২)
লক্ষ্মীপুরে রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নের দক্ষিন টুমচর এলাকার বাসিন্দা রমেশ চন্দ্র দাসের বসত ঘরে জোরপূর্বক ঢুক রাতভর এক গৃহবধূকে(২০) ধর্ষণ করেছে |
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার ও বুধবার রাতে গ্রামের রমেশ চন্দ্র দাসের বসত ঘরে। ওই গৃহবধূ প্রবাসী স্বপন চন্দ্র দাসের স্ত্রী বলে জানা যায়।
স্থানীয়রা জানান, বাদশা আলম(৩২) প্রকাশ বাসু ডাকাত পর পর দুইদিন জোরপূর্বক বসতঘরে ঢুকে রাতভর ধর্ষণ করে ওই গৃহবধূকে। বাদশা আলম রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নের দক্ষিন টুমচর এলাকার বাসিন্দা তফসির আহম্মদ এর ছেলে। অস্ত্রের মুখে পরিবারের সকলসদস্যকে জিম্মি করে এবং সবার হাত পা বেঁধে এ নরকীয় কান্ড চালায় ডাকাত বাসু।
মঙ্গলবার ও বুধবার রাতে আরেকজন সঙ্গী নিয়ে একই কায়দায় বাদশা আলম এ ধর্ষণ চালায়। পরিবারের কেউ এ ব্যাপারে মুখ খুললে তাকে হত্যার হুমকি দেয় বাদশা আলম। এই
ভয়ে কাউকে কিছু বলেনি রমেশের পরিবার।এদিকে বাদশা আলমের ভয়ে রমেশ দাসের পরিবার
বর্তমানে বাড়ি ছাড়া। এবিষয়ে ভিকটিম গৃহবধূর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বাদশা
আলমের বিরুদ্ধে আরো কয়েকটি ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে বলে জানা যায়।
এ বিষয়ে চরগাজী ইউ,পি চেয়ারম্যান তাওহীদুল ইসলাম সুমন ও রামগতি থানা পুলিশ বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের আটকের চেষ্টা চলছে।

চাঁদপুর নারীর মরদেহ উদ্ধারে থানায় মামলা, আটক ২

সোমবার সকাল ১১টার দিকে মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল এলাকার বেড়িবাঁধের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ঠগি রানী মতলব উত্তর উপজেলার ছেঙ্গারচর পৌর এলাকার কলাকান্দা গ্রামের ক্ষিতিশ সরকারের স্ত্রী।
মতলব উত্তর থানা সূত্র জানায়, উপজেলার মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের ষাটনল এলাকায় রাস্তার পাশে নারীর মরদেহ পড়ে রয়েছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে সকালে পুলিশ সেখানে গিয়ে মৃত দেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মারিয়া জেনারেল হাসপাতালে গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ ওই হাসপাতালের মালিকসহ দুইজনকে আটক করেছে।
মতলব উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আনোয়রুল হক ক্রাইম এ্যাকশন ২৪-কে জানান, উক্ত ঘটনায় দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। মৃতার পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। উপ পরিদর্শক গোলাম মোস্তফাকে মাললা তদন্ত ভার দেওয়া হয়েছে


সেলিব্রেটি লাভ-জিহাদী
মিডিয়া জগতে হিন্দু মেয়েদের মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত হওয়ার একটি প্রবণতা রয়েছে।বলাবাহুল্য এইসব বিয়ের কোনটাই সুখের হয় না।উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশের জনপ্রিয় মডেল শ্রাবস্তী দত্ত তিন্নি ও সেলিব্রেটি লাভ-জিহাদী আদনান ফারুক হিল্লোল এর কথা ধরা যাক।ভালবেসেই তিন্নি নিজের পরিবার ধর্ম সমাজ উপেক্ষা করে হিল্লোল কে বিয়ে করেছিলেন।তাদের একটি কন্যাসন্তান হওয়ার পর ভালবাসার দ্বীপ নিভে যায়।হিল্লোল নওশীন কে বিয়ে করে সুখে থাকলেও তিন্নি কিন্তু সব হারিয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। আপনি হয়ত তিন্নিকে গালি দিতে পারেন বা বলতে পারেন ওর এই পরিনতি হওয়া উচিত।কিন্তু বাস্তবতা;এখন একের পর এক হিন্দু মেয়ে লাভ জিহাদে যদি বিপর্যস্ত হতে থাকে সেটা আমাদের পুরো হিন্দু সমাজের উপর প্রভাব ফেলেবে।বর্তমানে মোবাইল,ফেবু ইত্যাদি অনেক যোগাগাযোগের মাধ্যম তৈরি হওয়ায় হিন্দু মেয়েদের সাথে মুসলিম ছেলেদের যোগাযোগও আরো সহজ হয়েছে আর লাভ জিহাদ ও মহামারী আকার ধারণ করেছে।অনেকেই বলেন এটা ব্যক্তিগত ব্যাপার।তাদের বলব-আসলে সেলিব্রেটিরা রোল মডেল হিসেবে কাজ করেন তাই তাদের যে কোন আচরনই অনেকের উপর প্রভাব ফেলে।আর একজন যদি খুন করে আর তার শস্তি না হয় সেটা অন্য একজনকেও খুন করতে উতসাহিত করে।তেমনি একজন হিন্দু মেয়ে মুসলিম ছেলের সাথে প্রেম করলে সেটা দেখে অন্যজনও উতসাহিত হয়।
এবার আসি,বলিউড ও টলিউডের সিনেমা জগতে।বর্তমান দিনে সিনেমা হিটের অন্যতম উপাদান হল হিন্দু মেয়ের সাথে মুসলিম ছেলের প্রেম।এসব ছবির পরিচালকেরা বেশিরভাগ হিন্দু আর তারা সেক্যুলারিজমের কথা বলেন।বাস্তবতা হল মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে সব হারিয়ে অনেক হিন্দু মেয়েই দুর্দশার শিকার।কিন্তু তারা এই নিয়ে কোন সিনেমা করেন না কারন এতে বানিজ্যিক মসল্লা নেই।তাই এটা সেক্যুলারিজম না বরং নির্লজ্জ অর্থলোভীতা।অপরদিকে মুসলিমরা কিন্তু এই ব্যাপারে দারুন সেনসেটিভ।তারা হিন্দু মেয়ের সাথে প্রেমে আগ্রহী হলেও মুসলিম মেয়ের সাথে হিন্দু ছেলের প্রেম মানতে পারে না।তাই রানঝানা পাকিস্তানসহ অনেক মুসলিম দেশে নিষিদ্ধ আর সিনেমাও হিট না।
এবার মানবতাবাদীদের কথা-“প্রেম শ্বাশত,মানে না কোন ধর্ম,মানে না কোন সমাজ,মানে না কোন বয়স”।বাস্তবতা হল যখন কোন হিন্দু মেয়ে তার পরিবার সমাজ ত্যাগ করে মুসলিম ছেলের সাথে পালিয়ে যায় তখন তার আর ফিরে আসার কোন পথ থাকে না।সে সব দিক থেকে তখন ছেলেটির উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।আর ছেলেটিও বুঝতে পারে তাকে ছাড়া মেয়েটির কোন গতি নেই;তাই সে যেকোন আচরণই করতে পারে।তাই প্রেম সত্য,প্রেম মহান,মানে না কোন ধর্ম ডায়লগ দিয়ে একটি মেয়ের সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে তাকে অসহায় করে তোলাটা আর যাই হোক কখনোই শ্বাশত প্রেমের যথার্থ স্বরূপ হতে পারে না।আশা করি হিন্দু নারী ও পুরুষগন আরো সচেতন হবেন।
লেখা পাঠিয়েছেন---নীলকণ্ঠের কণ্ঠ

লাভ জিহাদের শেষ পরিনতি এমনই হওয়ার কথা,হয়েছেও তাই।
অবশেষে প্রাণে বেঁচে গেল প্রেমিকের উপর্যপুরি ছুরিকাঘাতে মারাত্মক আহত প্রেমিকা প্রিয়া। সে এখন কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। চকরিয়া উপজেলার হারবাং ষ্টেশন পাড়ার সাধন মল্লিকের মেয়ে প্রিয়া মল্লিক (১৯)। মা মরা মেয়েটি বেঁচে থাকার তাগিদে চট্টগ্রামের কালুরঘাট শিল্প এলাকায় একটি গার্মেন্টসে কাজ করত। এক সময় তার সাথে পরিচয় হয় বাশঁখালি মৌলভীর দোকান এলাকার মেম্বার রশীদ এর নাতী ফিশিং শ্রমিক হাসানের সাথে। পরিচয় থেকে ভাললাগা তারপর প্রেম। হাসানের বিয়ের প্রলোভনে ধর্মান্তরিত হয় প্রিয়া। গত ১৪ মার্চ বাশঁখালীর বোটখালি সখিনার কলোনীতে একটি ভাড়া বাসায় তাকে নিয়ে আসে হাসান। খবর পেয়ে হাসানের মা ভাড়া বাসায় গেলে প্রকাশ পায় হাসানের প্রতারণা। প্রিয়া জানরত পারে হাসানের স্ত্রী ও সন্তান আছে। এবিষয় নিয়ে দু’জনের মধ্যে তর্কও হয়।
হাসান এবং আরো ২ বন্ধু মিলে গত শনিবার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় নানার বাড়ি বেড়াতে যাবে বলে কুতুবদিয়া বায়ু বিদ্যুৎ এলাকায় নিয়ে আসে প্রিয়াকে। কিছুক্ষণ ঘুরাঘুরির পর সন্ধ্যার অন্ধকারে বায়ু বিদ্যুৎ সংগলগ্ন বেড়িবাঁধের ব্লকের পাশে নিয়ে প্রিয়াকে ছুরিকাঘাত করে পাথরে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। প্রিয়ার মুখ থেতলে দেয়ার জন্য অপর একটি পাথর আনতে গেলে প্রিয়া জীবনপণ ছুটে পালিয়ে তাবালের চর নয়াপাড়া রাস্তা পর্যন্ত গিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে থাকে। এসময় পার্শ্ববর্তী বিধবা মিনুয়ারা প্রিয়ার গোঙ্গানীর শব্দ পেয়ে তাকে উদ্ধার করে। পরে পুলিশ এবং স্থানীয়দের সহযোগীতায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে হাসপাতালে এনে ভর্তি করানো হয়।
Copy: Partha Sharothi Ch Chakrobortey

লাভ জিহাদ:
আজ সত্যই মনে হচ্ছে গর্ভে ধরা সন্তানের নিকট পরাজিত হতেই এমন সন্তানের জম্ম দিয়ে থাকেন কিছু দুঃখী মা বাবা। কারন সমাজের কিছু কুলাঙ্গার হিন্দু মেয়ে বিকৃত প্রেমের রাজত্ব সার্থক করতে জম্ম দেওয়া মা বাবা কেও অস্বীকার করতে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠাবোধ করে না।
------------------------------------------------------------------------
ওর নাম তিথি দে,স্কুল শিক্ষক বাবার স্বপ্ন ছিল বড় মেয়েকে নামিধামী একজন আর্টিস্ট হিসাবে দেখতে চান।
সেই অসাধ্য স্বপ্নকে পুরনের লক্ষ্য নিয়ে ভর্তি করান যশোর কেশবপুরের একটি স্থানীয় আর্ট স্কুলে।
এখান থেকেই শুরু তিথির লাভ জিহাদের পথে হাটা।
-------------------------------------------------------------------------
একটু আর্টের ব্যপারে আলাদাভাবে সহযোগীতা করার খাতিরে পরিচয় হয় প্রতিষ্ঠানটির আরেক সহপাঠী সুমন ইসলামের সঙ্গে, সেই হয়ে ওঠে তিথি স্বপ্ন পুরনের ধারক ও বাহক,শুধু তলানিতেই যায়গা পায় মা বাবার দেখা স্বপ্ন,ইচ্ছা ও ভবিষ্যৎ।
চলতি বছরে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্টিস্ট বিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়েছে। ওর ভাষ্যমতে,তিথির স্বপ্ন পুরনে যে কাজ মা বাবারা করতে পারেনি, সেটা নাকি আজ কয়েকদিনের পরিচিত মুসলিম ছেলে সুমন করতে পেরেছে।
এখন সুমন কে পুরস্কার হিসাবে তার রূপ,যৌবন ও দেহটা সুমনকে বিলিয়ে দিতে চায় অর্থাৎ সুমন কে বিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চায়।
#এসব হিন্দু মেয়ের জম্ম কি শুধু মা বাবার দেখা স্বপ্ন ও সারা জীবনের কৃতজ্ঞতাকে অস্বীকার করার জন্যই???

লাভ জিহাদের ভয়াবহতা : এক হিন্দু মেয়ে মাদকাসক্ত এক মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করার জন্য পুরো পরিবার মুসলিম না হলে আত্মহত্যা করবেন বলে হুমকি দিয়েছেন !
লাভ জিহাদের ভয়াবহতা দেখতে আপনাকে গবেষনা করতে হবে না, শুধু একটু আপনার আশেপাশে নজর রাখলেই চলবে । লাভ জিহাদীরা কতটা মগজ ধোলাইয়ে পটু এবং এই লাভ জিহাদীদের মগজ ধোলাই কতটা আত্মঘাতী হতে পারে সেটা নিজেই উপলদ্ধি করতে পারবেন নিচের ঘটনায় ।
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় সনাতন ধর্ম ছেড়ে ইসলাম গ্রহণ করতে নিজ পরিবারকে চাপ দিচ্ছে ঊনিশের পিংকি রানি নামের এক প্রেমিকা । প্রেমিক মুসলমান, তাকে বিয়ে করতে বাধা ধর্ম । তাই পরিবারের সবাই ধর্মান্তরিত না হলে সে আত্মহত্যা করবেন বলে হুমকি দিয়েছেন ।
একবার মাথাটা ঠান্ডা করে ভেবে দেখুন, কাউকে কি পরিমানে ব্রেইনওয়াশ করলে নিজের পরিবারকেই এই ধরনের হুমকি দিতে পারে ।
পারিবারিক সূত্র জানায়, পিংকির সঙ্গে গত ৬ মাস যাবৎ একই এলাকার মো. নয়ন নামের এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে । এর পর থেকেই ওই যুবক বিয়ে করবে বলে পরিবারকে জানায় । পিংকি পরিবারের সবাইকে চাপ দেয় একসঙ্গে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে নইলে আত্মহত্যা করবে বলে হুমকি দিতে থাকে।ভবেরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত মো. আবুবকর সিদ্দিক পিপিএম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, শিমুলিয়া গ্রামের নারায়ন চন্দ্র দাসের মেয়ে পিংকির এক মাদকাসক্ত ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পিংকি মাদকাসক্ত এবং মানসিকভাবে অসুস্থ।
পিংকিও কিন্তু কারো না কারো বোন, ভাই আছে তারও কিন্তু আপনার বোন কতটা নিরাপদ ? খেয়াল রাখেন কি ?
Rony Roy থেকে সংকলিত।

বারবার কেন মিথ্যা প্রতিশ্রুতির মোহে পড়ে হিন্দু মেয়েদের আত্ম হত্যা করতে হয়ে, ফুলের মতো নিষ্পাপ ফুলগুলিকে ঝরে যেতে হয় অকালে, এরা বুঝবে কবে, লাভ জেহাদ আত্মহত্যার অপর নাম। বিয়ের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যে সহবাস এবংতারপর ছাত্রীটি অন্তঃসত্বা হয়ে পড়ে যার শেষ পরিনতি আত্ম হত্যা। অভিযোগের তীর তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা #ময়না_মল্লার দিকে। অভিযুক্ত এখনো অধরা। অভিযুক্ত ময়না মোল্লার পিয়াসরার আয়মা-মুন্সি পাড়ায় বাড়ি। চাঁপাডাঙ্গা কলেজের GS ইমরানের ঘনিষ্ট ও দাপুটে তৃণমূল ছাত্র নেতা হিসেবে পরিচিত । আত্মঘাতী ছাত্রীটি: জঙ্গিপাড়া থানার বিড়ালা তে বাড়ি , চাঁপাডাঙ্গা কলেজের প্রথম বর্ষে ছাত্রী অভিযুক্ত ময়না মোল্লা শাসক দলের ঘনিষ্ট হওয়ায় অভিযোগ থাকা সত্তেও পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে নি। অভিযুক্ত বেহালতবিয়তেই বাড়িতে স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে… অভিযুক্ত গ্রেপ্তার না হওয়ায় ক্ষোভ বেড়েছে সাধারণ মানুষের ফলে তারা তারকেশ্বর বার্তার শরণাপন্ন হয়।

------------((মরণ ফাঁদ-লাভ জিহাদ))-------------
.
ভিন্ন ধর্মের ছেলের সঙ্গে মেলামেশা করতে বারণ করায় আত্মঘাতী নবম শ্রেণির ছাত্রী। আমাদের ভারত, বারুইপুর, ২০ সেপ্টেম্বর: ভিন্ন ধর্মের ছেলের সঙ্গে মেলামেশা করতে বারণ করেছিলেন পরিবারের লোকজন। আর সেই কারণেই গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হল বছর সতেরোর এক ছাত্রী। নবম শ্রেণির ঐ ছাত্রীর নাম প্রিয়াঙ্কা সর্দার। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগণার বারুইপুর থানার অন্তর্গত দমদমা গ্রামে। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
জানাগেছে, প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে সম্প্রতি ভিন্ন ধর্মের এক যুবকের সম্পর্ক হয়। সেই নিয়ে বুধবার দুপুরে প্রিয়াঙ্কাকে বকাবকি করেন বাবা ও মা। অন্য ধর্মের ছেলেদের সাথে মেলামেশা করতে বারণ করেছিলেন তারা। আর সেই কারণেই বুধবার রাতে নিজের ঘরে সিলিং পাখার সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় ঐ ছাত্রী। বুধবার রাতে দীর্ঘক্ষণ মেয়েকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করলে দেখেন ঘরের দরজা বন্ধ। অনেক ডাকাডাকি করলেও দরজা খোলেনি প্রিয়াঙ্কা। পরে প্রতিবেশীদের সাহায্যে দরজা ভেঙে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় প্রিয়াঙ্কার দেহ। তড়িঘড়ি তাকে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে বারুইপুর থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠিয়েছে

আরেকটি লাভ জিহাদ তারপর ধর্মান্তরিত করা হয় মেয়েটিকে,৬ মাসের মধ্যে মেয়েটি স্বামী সোহাগে হসপিটালে।মেয়েটির নাম বর্ষা রায়,পিতা প্রনব রায়,যশোর কোতোয়ালী থানার কোথাও বাবার বাড়ী।বিয়ে হয়েছিল একজন ডাক্তার এর সঙ্গে একটি সন্তান আছে সেখানে।এমতাবস্থায় পরিচয় ঘটে সেলিম নামে এক মুসলিম ছেলের সঙ্গে,সেই সুবাদে ফোন নম্বর লেনদেন করে ওরা যোগাযোগটা নিয়মিত করে নেয় এবং একজন আরেকজনের প্রতি দুর্বল হয়ে জাতি ধর্ম স্বামী সন্তান ত্যাগ করে প্রেম দরিয়াই নাও ভাসায়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে নতুন নাম রাখা হয় নুরজাহান বৃষ্টি,এবং সেলিম এর সঙ্গে বিয়ে করে।বিয়ের ছয় মাস না যেতেই শুনতে পাই তারা সুখী হতে পারেনি,আজ এই ঝামেলা কাল সেই,এমন অবস্থা। বর্তমানে মেয়েটি কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে মরনাপন্ন অবস্থায়।

Post a Comment

0 Comments